শুক্রবার, ২৭ ডিসেম্বর ২০২৪, ১২:৩৮ অপরাহ্ন
অনলাইন ডেস্ক:দীর্ঘ প্রায় ২৯ বছর পর অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে প্রাচ্যের অক্সফোর্ড খ্যাত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন।আগামী ১১ মার্চ বহুল প্রত্যাশিত নির্বাচনকে ঘিরে ক্যাম্পাসে সরগরম ক্রিয়াশীল ছাত্রসংগঠনগুলো।নির্বাচনে সব ছাত্র সংগঠন অংশ নিতে যাচ্ছে, এর বাইরে কোটা সংস্কারের আন্দোলনকারীরাও প্যানেল নিয়ে নামছে ভোটের এই লড়াইয়ে।
নির্বাচনকে কেন্দ্র করে সাপ্তাহিক ছুটির দিনেও মুখরিত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস। প্রতিদিনই ছাত্রনেতাদের আড্ডায় জমে উঠছে ছাত্ররাজনীতির ‘রাজনীতির আঁতুড়ঘর’ খ্যাত মধুর ক্যান্টিন।শুধু মধুর ক্যান্টিনই নয়, ক্যাম্পাসজুড়ে শিক্ষার্থীদের আলোচনার বিষয় এখন ডাকসু নির্বাচন। মোট ৬ টি প্যানেল নির্বাচনে অংশ গ্রহণ করছে, তাদের পরিচিতি তুলে ধরা হলো:
ছাত্রদলের নানা কথায় নির্বাচনে তাদের অংশগ্রহণ নিয়ে অনিশ্চয়তা দেখা দিলেও সোমবার তারাও পূর্ণাঙ্গ প্যানেল ঘোষণা দিয়েছে। সরকার সমর্থক ছাত্রলীগের একটি অংশ আলাদা প্যানেল নিয়ে নামছে ভোটযুদ্ধে।
বাম ছাত্র সংগঠনগুলোর দুই মোর্চা প্রগতিশীল ছাত্রজোট ও সাম্রাজ্যবাদবিরোধী ছাত্র ঐক্য একজোট হয়ে একটি প্যানেল ঘোষণা করেছে।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) ও হল সংসদের সর্বশেষ নির্বাচন হয়েছিল ১৯৯০ সালে। এরপর কয়েক দফায় নির্বাচনের উদ্যোগ নেওয়া হলেও তা আলোর মুখ দেখেনি।
এরপর নির্বাচন চেয়ে আদালতে রিট আবেদন হলে তার চূড়ান্ত নিষ্পত্তি করে এই নির্বাচন আয়োজনের নির্দেশ আসে। তারপর বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ নির্বাচন আয়োজনের উদ্যোগ নেয়।
ভোটকেন্দ্র হলে স্থাপন নিয়ে ছাত্রদলসহ অধিকাংশ সংগঠন আপত্তি তুললেও তা উপেক্ষা করেই গত ২ ফেব্রুয়ারি তফসিল ঘোষণা করেন এই নির্বাচনের প্রধান রিটার্নিং কর্মকর্তা অধ্যাপক ড. এস এম মাহফুজুর রহমান।
আগামী ১১ মার্চ অনুষ্ঠেয় এই নির্বাচনে মনোনয়নপত্র নেওয়ার শেষ সময় ছিল ২৫ ফেব্রুয়ারি; জমা দেওয়া যাবে ২৬ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত। যাচাই-বাছাই শেষে প্রার্থী তালিকা প্রকাশ হবে ৩ মার্চ। চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ হবে ৫ মার্চ।
তফসিল পেছানোর দাবি জানিয়ে কর্মসূচিতে থাকলেও সোমবার মনোনয়নপত্র গ্রহণের শেষ দিনে জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলও মনোনয়নপত্র নিয়েছে।
ছাত্রলীগ একদিন আগেই ডাকসুর ২৫টি পদসহ হল সংসদগুলোর জন্য তাদের পূর্ণাঙ্গ প্যানেল ঘোষণা করে।
শেষ দিনে ছাত্রদল ছাড়াও বাম ছাত্র সংগঠনগুলোর দুই জোট, ছাত্রলীগের বিদ্রোহী এবং কোটাবিরোধী আন্দোলনকারীদের ফোরাম সাধারণ শিক্ষার্থী অধিকার সংরক্ষণ পরিষদ আলাদা প্যানেলের ঘোষণা দেয়।
এর আগে ছাত্রলীগ ছাড়াও প্যানেল ঘোষণা করেছিল জাসদ ছাত্রলীগ, বাংলাদেশ ছাত্র মৈত্রী, স্বতন্ত্র জোট, স্বাধিকার স্বতন্ত্র জোট ও ইসলামী ছাত্র আন্দোলন।
সব মিলিয়ে ডাকসু নির্বাচনে মোট প্যানেলের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১০টি। এর বাইরেও কেউ স্বতন্ত্রভাবে নির্বাচন করতে চাইছেন।
ডাকসু নির্বাচনে পরিচালনার দায়িত্বে থাকছেন এই শিক্ষকরা ডাকসু নির্বাচনে পরিচালনার দায়িত্বে থাকছেন এই শিক্ষকরা ।
ক্ষমতাসীন ১৪ দলের ছাত্র সংগঠনগুলোর জোট ছাত্র সংগ্রাম পরিষদ একই সঙ্গে নির্বাচনে অংশ নেওয়ার ঘোষণা দিলেও শেষ পর্যন্ত তারা সে অবস্থানে থাকেনি। ছাত্রলীগ, জাসদ ছাত্রলীগ এবং বাংলাদেশ ছাত্র মৈত্রী আলাদা প্যানেল দিয়েছে।
ছাত্রলীগ থেকে ডাকসুর সহ-সভাপতি (ভিপি) পদে সংগঠনের সভাপতি রেজওয়ানুল হক চৌধুরী শোভন, সাধারণ সম্পাদক (জিএস) পদে সাধারণ সম্পাদক গোলাম রাব্বানী এবং সহ-সাধারণ সম্পাদক (এজিএস) পদে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সাধারণ সম্পাদক সাদ্দাম হোসাইন প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন।
অন্যদিকে ভিপি পদে সংগঠনের সলিমুল্লাহ মুসলিম হল শাখার যুগ্ম আহ্বায়ক মোস্তাফিজুর রহমান, জিএস পদে জহুরুল হক হল শাখার যুগ্ম-আহবায়ক আনিসুর রহমান খন্দকার অনিক এবং এজিএস পদে বঙ্গবন্ধু হল শাখার যুগ্ম-আহ্বায়ক খোরশেদ আলম সোহেলকে মনোনয়ন দিয়েছে ছাত্রদল।
বাম ছাত্র সংগঠনগুলোর দুই মোর্চা প্রগতিশীল ছাত্রজোট ও সাম্রাজ্যবাদবিরোধী ছাত্রঐক্যের ১১টি সংগঠন মিলে একটি প্যানেল দিয়েছে।
তাদের প্যানেলে ভিপি প্রার্থী হচ্ছেন ছাত্র ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক লিটন নন্দী। জিএস প্রার্থী হচ্ছেন ছাত্র ফেডারেশনের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সভাপতি উম্মে হাবিবা বেনজীর এবং এজিএস প্রার্থী হচ্ছেন সমাজতান্ত্রিক ছাত্রফ্রন্টের একাংশের বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সহ-সভাপতি সাদেকুল ইসলাম সাদিক।
কোটাবিরোধী আন্দোলনকারীদের সঙ্গে বামদের জোটবদ্ধ প্যানেলের একটি গুঞ্জন শোনা গেলেও তা ফলেনি।
বাংলাদেশ সাধারণ শিক্ষার্থী অধিকার সংরক্ষণ পরিষদের প্যানেলে ভিপি প্রার্থী হচ্ছেন এই প্ল্যাটফর্মের যুগ্ম-আহ্বায়ক নুরুল হক নূর। আরেক যুগ্ম-আহ্বায়ক ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যাংকিং অ্যান্ড ইন্সুরেন্স বিভাগের শিক্ষার্থী মুহাম্মদ রাশেদ খান জিএস এবং আরেক যুগ্ম-আহ্বায়ক ও বিশ্ববিদ্যালয়ের দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা বিভাগের শিক্ষার্থী ফারুক হাসান এজিএস পদে লড়বেন।
‘বঙ্গবন্ধুর আদর্শ ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসী অসাম্প্রদায়িক সাধারণ শিক্ষার্থীদের পরিষদ’ নামে আলাদা প্যানেল ঘোষণা করেছে ছাত্রলীগ নেতাদের একাংশ, যাদের বিদ্রোহী বলা হচ্ছে।
এই প্যানেলে ভিপি প্রার্থী হচ্ছেন ছাত্রলীগের গত কেন্দ্রীয় কমিটির সহ-সভাপতি সোহান খান। সার্জেন্ট জহুরুল হক হল ছাত্রলীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক আমিনুল ইসলাম বুলবুল ওই প্যানেলে জিএস এবং ছাত্রলীগের গত কমিটির কেন্দ্রীয় সহ-সম্পাদক মো. রনিকে থাকছেন এজিএস প্রার্থী হিসাবে।
ছাত্র মৈত্রীর প্যানেলে সংগঠনের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সভাপতি রাসেল শেখকে ভিপি, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সহ-সভাপতি সনম সিদ্দিকী শিতি জিএস এবং আরেক সহ-সভাপতি সানজীদা বারী এজিএস প্রার্থী হচ্ছেন।
জাসদ ছাত্রলীগের প্যানেলে মাহফুজুর রহমান রাহাতকে ভিপি, শাহরিয়ার রহমান বিজয়কে জিএস এবং নাঈম হাসানকে এজিএস প্রার্থী হিসাবে ঘোষণা করা হয়েছে।
কারা আছেন কোন প্যানেলে :
ছাত্রলীগ:
ভিপি- রেজওয়ানুল হক চৌধুরী শোভন
জিএস- গোলাম রাব্বানী
এজিএস- সাদ্দাম হোসেন
মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক সম্পাদক- সাদ বিন কাদের
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সম্পাদক- আরিফ ইবনে আলী
কমনরুম ও ক্যাফেটেরিয়া সম্পাদক- বিএম লিপি আক্তার
আন্তর্জাতিক সম্পাদক- শাহরিমা তানজিনা অর্নি
সাহিত্য সম্পাদক- মাজহারুল কবির শয়ন
সাংস্কৃতিক সম্পাদক- শামস ই নোমান
ক্রীড়া সম্পাদক- শাকিল আহমেদ তানভীর
ছাত্র পরিবহন সম্পাদক- রাকিব হাওলাদার
সমাজসেবা সম্পাদক- আজিজুল হক সরকার।
সদস্য- চিবল সাংমা, নজরুল ইসলাম, রাকিবুল হাসান, রাকিবুল ইসলাম ঐতিহ্য, তানভীর হাসান সৈকত, রাইসা নাসের, সাবরিনা ইতি, ইশাত কাশফিয়া ইরা, নিপু ইসলাম তন্বী, হাইদার মোহাম্মদ জিতু, তিলোত্তমা শিকদার, জুলফিকার আলম রাসেল ও মাহমুদুল হাসান
ছাত্রদল:
ভিপি- মোস্তাফিজুর রহমান
জিএস-: আনিসুর রহমান খন্দকার অনিক
এজিএস- খোরশেদ আলম সোহেল
মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক সম্পাদক- জাফরুল হাসান নাদিম
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক- মাকসুদুর রহমান
কমনরুম ও ক্যাফেটেরিয়া বিষয়ক সম্পাদক- কানেতা ইয়ালামলাম
আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক- আশরাফুল আলম উজ্জ্বল
সাহিত্য ও প্রকাশনা সম্পাদক- মিনহাজ আহমেদ প্রিন্স
সাংস্কৃতিক বিষয়ক সম্পাদক- কাইয়ূম উল ইসলাম
ক্রীড়া সম্পাদক- মনিরুজ্জামান মামুন
ছাত্র পরিবহন বিষয়ক সম্পাদক- মাহফুজুর রহমান চৌধুরী
সমাজ সেবা সম্পাদক- তৌহিদুল ইসলাম
সদস্য- হাবিবুল বাশার, আরিফ হোসেন, ইকবাল হোসাইন, সাঈদ বিন আনোয়ার, সাহাব উদ্দিন, মাহমুদুল হাসান, সাফায়াত হাসনাইন সাবিত, তানভীর আজাদী সাকিব, সুলতান মো. সালাউদ্দিন সিদ্দিক, মোহাম্মদ শরীফুল ইসলাম, ইমাম আল নাসের মিশুক, আবুল বাশার ও আলমগীর হোসেন
প্রগতিশীল ছাত্রজোট:
ভিপি- লিটন নন্দী
জিএস- উম্মে হাবিবা বেনজীর
এজিএস- সম্পাদক সাদিকুল ইসলাম সাদিক
মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক সম্পাদক- রাগীব কান্তি রায়
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক- উলুল ওমর তালুকদার
কমনরুম ও ক্যাফেটেরিয়া সম্পাদক- সুহাইল আহমেদ শুভ
আন্তর্জাতিক সম্পাদক- মীম আরাফাত মানব
সাহিত্য সম্পাদক- রাজীব দাশ
সাংস্কৃতিক সম্পাদক- ফাহাদ হাসান আদনান
ক্রীড়া সম্পাদক- শুভ্র নীল রায়
ছাত্র পরিবহন সম্পাদক- হাসিব মোহাম্মদ আশিক
সমাজসেবা সম্পাদক- ফয়সাল মাহমুদ
সদস্য- মইনুল ইসলাম তুহিন, আমিনুল ইসলাম, আমজাদ হোসেন, আফনান আক্তার, মিত্রময়, সালমান ফারসি, রাহাতিল রাহাত, আরমানুল হক, জেসান অর্ক মারান্ডী, মনীষা আক্তার, মাহির ফারহান খান, উদয় নাফিস ও প্রত্নপ্রতীম মেহেদী
কোটা আন্দোলনকারী:
ভিপি- নুরুল হক নূর
জিএস- মুহাম্মদ রাশেদ খান
এজিএস- ফারুক হাসান
মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক সম্পাদক- নাজমুল হুদা
কমনরুম ও ক্যাফেটেরিয়া সম্পাদক- শেখ এমিলি জামাল
আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক- হাবিবুল্লাহ বেলালী
সাহিত্য সম্পাদক- আকরাম হোসেন
সাংস্কৃতিক সম্পাদক- নাহিদ ইসলাম
ক্রীড়া সম্পাদক- মামুনুর রশীদ মামুন
ছাত্র পরিবহন সম্পাদক- রাজিবুল ইসলাম
সমাজসেবা সম্পাদক- আকতার হোসেন।
সদস্য- উম্মে কুলসুম বন্যা, রাইয়ান আব্দুল্লাহ, সাব আল মাসানী, ইমরান হোসেন, শাহরিয়ার আলম সৌম্য (আংশিক)
ছাত্রলীগ (বিদ্রোহী):
ভিপি- সোহান খান
জিএস- আমিনুল ইসলাম বুলবুল।
এজিএস- মো. রনি
মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক সম্পাদক- মো আল মামুন
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক- জিএম সাব্বির
আন্তর্জাতিক সম্পাদক- আমজাদ হোসেন
সাহিত্য সম্পাদক- মো. মাসুদ রানা
ক্রীড়া সম্পাদক- গাজী নাভিদ হোসেন
(আংশিক) ।
ছাত্র মৈত্রী:
ভিপি- মো. রাসেল শেখ
জিএস- সনম সিদ্দিকী শিতি
এজিএস- সানজীদা বারী
মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক সম্পাদক- মোফাজ্জেল হোসেন
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিবিষয়ক সম্পাদক- আরাফাত রহমান
কমনরুম ও ক্যাফেটারিয়া সম্পাদক- এমিলি শেখ
আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক- আশরাফুল বিন শফি রাব্বি
সাহিত্য সম্পাদক- আয়েজীদ ইসলাম হিমু
সংস্কৃতি সম্পাদক- সাকিব সাদেকিন
ক্রীড়া সম্পাদক- তানজিরুল ইসলাম তুহিন
ছাত্র পরিবহন সম্পাদক- রহমতুল্লাহ বাহাদুর
সমাজসেবা সম্পাদক- লুত্ফুল হাসান সাগর
সদস্য- মো. ফয়সাল, অনিন্দ্য আদিত্য, জুয়েল রানা, মনীষা রায়, মারুফ কায়সার, আহাম্মদ সানি, সুমনা সুলতানা, হামিদ খান ভাসানী, মোহাম্মদ ইয়াছিন, আরমান মোহাম্মদ সাজ্জাদ, এসএম শাহ জনি, এস রায়হান ও মো. হানিফ শেখ
জাসদ ছাত্রলীগ:
ভিপি- মাহফুজুর রহমান রাহাত
জিএস- শাহরিয়ার রহমান বিজয়
এজিএস- সম্পাদক নাঈম হাসান
মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক সম্পাদক- শিরিন আক্তার
বিজ্ঞান বিষয়ক সম্পাদক- তন্ময় কুমার কুন্ড
কমনরুম ও ক্যাফেটেরিয়া বিষয়ক সম্পাদক- ফজলে এলাহী জিসান
আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক- ইয়াসিন আরাফাত রাহী
সাহিত্য সম্পাদক- আদনান হোসেন অনিক
সংস্কৃতি বিষয়ক সম্পাদক- সাইফুল ইসলাম রোমান
ক্রীড়া বিষয়ক সম্পাদক- মাহবুবুর রহমান হাবিব
ছাত্র পরিবহন সম্পাদক- এহসানুল হক হিমেল
সমাজসেবা বিষয়ক সম্পাদক- আল আমিন শিকদার
সদস্য- সাদিকুর রহমান সাগর, মশিউর রহমান জারিফ, সংগ্রামী মোহন উচ্ছ্বাস, আশরাফুল আলম ফাহিম, মো. নাবিদ নেওয়াজ, মাশফিক আরেফিন, রিফাত বিন মুত্তাসিম আহমেদ, তৌফিক আহমেদ, শাকিব ওয়ালিদ তৌহিদ, রাহাত আরা রুমি, মেহেদি হাসান, এস এম সামিউল বাশার সিদ্দিকী পার্থ ও আরাফাত আহমেদ নাইম।
প্রসঙ্গত, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) ও হল সংসদ নির্বাচনে প্রার্থীদের জন্য কোনো মার্কা বরাদ্দ থাকবে না। ডাকসুর কেন্দ্রীয় সংসদ ও হল সংসদের ব্যালট পেপারে পদগুলোতে চূড়ান্ত মনোনয়ন পাওয়া প্রার্থীদের নাম থাকবে। কাঙ্ক্ষিত প্রার্থীর নামের ওপর সিল দিয়ে ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে হবে।
ডাকসু নির্বাচন পরিচালনায় নিয়োজিত প্রধান রিটার্নিং কর্মকর্তা অধ্যাপক এস এম মাহফুজুর রহমান এ তথ্য জানিয়েছেন। তিনি বলেন, ডাকসু নির্বাচনের ব্যালট পেপারে প্যানেলের কোনো ব্যাপার থাকবে না। শুধু পদ অনুযায়ী প্রার্থীদের নাম থাকবে। ডাকসুর কেন্দ্রীয় সংসদে নির্বাচন হবে ২৫টি পদে আর প্রতিটি হল সংসদে হবে ১৩টি পদে। ফলে একজন ভোটার মোট ৩৮টি ভোট দিতে পারবেন।
Leave a Reply