বরিশালে স্কুলের নতুন ১২ মণ সরকারি বই শিক্ষকের পেটে! Latest Update News of Bangladesh

বুধবার, ২৭ নভেম্বর ২০২৪, ১০:৩০ অপরাহ্ন

বিজ্ঞপ্তি :
Latest Update Bangla News 24/7 আপনার চারপাশে ঘটে যাওয়া নানা খবর, খবরের পিছনের খবর সরাসরি ভয়েস অব বরিশালকে জানাতে ই-মেইল করুন- inbox.voiceofbarishal@gmail.com অথবা hmhalelbsl@gmail.com আপনার পাঠানো তথ্যের বস্তুনিষ্ঠতা যাচাই করে আমরা তা প্রকাশ করব।*** প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে!! বরিশাল বিভাগের সমস্ত জেলা,উপজেলা,বরিশাল মহানগরীর ৩০টি ওয়ার্ড ও ক্যাম্পাসে প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে! ফোন: ০১৭৬৩৬৫৩২৮৩
সংবাদ শিরোনাম:




বরিশালে স্কুলের নতুন ১২ মণ সরকারি বই শিক্ষকের পেটে!

বরিশালে স্কুলের নতুন ১২ মণ সরকারি বই শিক্ষকের পেটে!

বরিশালে স্কুলের নতুন ১২ মণ সরকারি বই শিক্ষকের পেটে!




ভয়েস অব বরিশাল ডেস্ক॥ বরিশালে মাধ্যমিক স্তরের প্রায় ১২ মণ সরকারি নতুন বই কেজি দরে বিক্রি করার অভিযোগ উঠেছে। গত মঙ্গলবার জেলার বাকেরগঞ্জ উপজেলার দুধল ইউনিয়নের জিপিএস মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে এ ঘটনা ঘটেছে।

 

 

বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আহসান হাবিব মোল্লা স্কুলের দপ্তরির মাধ্যমে এসব বই বিক্রি করেন বলে তিনি স্বীকার করেছেন। বরিশাল নগরীর পলাশপুর বিজ্র সংলগ্ন এক ব্যবসায়ীর কাছে ২০২১ ও ২০২০ সালের বইগুলো বিক্রি করা হয়। এই দুই সালের প্রায় সাড়ে ৩ হাজার বই বিক্রি করা হয়েছে।

 

 

স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, জিপিএস মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মঙ্গলবার বরিশালের এক কাগজ ব্যবসায়ীকে ডেকে প্রায় ১২ মণ বই বিক্রি করে দেন।

 

 

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক বিদ্যালয়ের কয়েকজন শিক্ষক বই বিক্রির বিষয়টি স্বীকার করে বলেন, বর্তমানে বিদ্যালয়ে ম্যানেজিং কমিটি প্রধান শিক্ষকের নির্দেশে চলে। যার কারণে তিনি যাই করেন তা সব সঠিক। এভাবে সরকারি বই বিক্রি করার কোনো বিধান নেই। অথচ প্রধান শিক্ষক বই বিক্রি করে দিয়েছেন।

 

 

বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আহসান হাবিব মোল্লা বলেন, আমাদের স্কুলে সাড়ে ৫০০ শিক্ষার্থী রয়েছে। কিন্তু লাইব্রেরি ছোট হওয়ায় স্কুল ম্যানেজিং কমিটির সিদ্ধান্ত নিয়ে সেই বই বিক্রি করে দেয়া হয়। তবে ২০২১ সালের কোনো বই বিক্রি করা হয়নি। আর আমি কোনো বই বিক্রি করিনি। আমার দপ্তরি করেছেন। তাও মাত্র ৩০০ থেকে সাড়ে ৩০০ কেজি।

 

 

উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার মো. আজমল হোসেন বলেন, স্কুল থেকে সরকারি বই বিক্রির কোনো বিধান নেই। যদি এমনটা হয়ে থাকে তবে তদন্ত করে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

 

 

এ ব্যাপারে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মাধবী রায় বলেন, বিষয়টি আমার জানা নেই। মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসারের মাধ্যমে আমি খোঁজখবর নিচ্ছি। বিষয়টি প্রমাণিত হলে নিয়ম অনুসারে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

সোশ্যাল মিডিয়াতে শেয়ার করুন



Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *










Facebook

© ভয়েস অব বরিশাল কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
Developed BY: AMS IT BD