স্পেশাল সার্ভিস'র নামে যাত্রীর পকেট কাটতে শুরু করেছে লঞ্চ মালিকরা Latest Update News of Bangladesh

শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ০৮:৩১ অপরাহ্ন

বিজ্ঞপ্তি :
Latest Update Bangla News 24/7 আপনার চারপাশে ঘটে যাওয়া নানা খবর, খবরের পিছনের খবর সরাসরি ভয়েস অব বরিশালকে জানাতে ই-মেইল করুন- [email protected] অথবা [email protected] আপনার পাঠানো তথ্যের বস্তুনিষ্ঠতা যাচাই করে আমরা তা প্রকাশ করব।*** প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে!! বরিশাল বিভাগের সমস্ত জেলা,উপজেলা,বরিশাল মহানগরীর ৩০টি ওয়ার্ড ও ক্যাম্পাসে প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে! ফোন: ০১৭৬৩৬৫৩২৮৩




স্পেশাল সার্ভিস’র নামে যাত্রীর পকেট কাটতে শুরু করেছে লঞ্চ মালিকরা

স্পেশাল সার্ভিস’র নামে যাত্রীর পকেট কাটতে শুরু করেছে লঞ্চ মালিকরা




স্টাফ রিপোর্টার: ঈদুল আজহা উপলক্ষে বরিশাল-ঢাকা রুটের লঞ্চের কেবিন ও ডেকের ভাড়া বাড়িয়ে দিয়েছে লঞ্চ মালিকরা। ডেকের ভাড়া একশ এবং কেবিনের দুইশ থেকে হাজার টাকা পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছে। যার ফলে স্বাভাবিক সময়ের চেয়ে বাড়তি টাকা দিতে হচ্ছে লঞ্চ যাত্রীদের।

বিআইডব্লিইটিএ অফিস থেকে জানা গেছে, বরিশাল-ঢাকা নৌ রুটে রয়েছে ২৩টি লঞ্চ। এতে ৪ হাজার ২৩৯টি সোফা, চেয়ার, কেবিন, ফ্যামিলি ও ভিআইপি কেবিন রয়েছে। এবারে ডেকের ভাড়া স্বাভাবিকের চেয়ে একশ টাকা বাড়িয়ে আড়াইশ টাকা নিচ্ছেন লঞ্চ মালিকরা। আর সোফার ভাড়া এক’শ, কেবিনের ভাড়া দুই’শ এবং ভিআইপি কেবিনের ভাড়া এক হাজার টাকা বাড়ানো হয়েছে।

সুরভী লঞ্চের কেবিন যাত্রী আলমগীর হোসেন বলেন, বিশেষ সার্ভিসের নামে একপাশ দিয়ে যাত্রী পাওয়া যায় এমন কথা বলে ভাড়া বাড়িয়ে নিচ্ছে লঞ্চ মালিকরা। অথচ ঈদ এবং কুরবানিতে প্রতিটি লঞ্চে কয়েকগুণ যাত্রী থাকে।

ঢাকা-বরিশাল রুটের এক লঞ্চ স্টাফ নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানান, ভাড়া বাড়ানো মালিক সমিতির খামখেয়ালি। লঞ্চগুলোতে স্বাভাবিক সময়ে এক থেকে দেড় হাজার যাত্রী থাকে। তবে ঈদ এবং কুরবানি এলেই প্রতি লঞ্চে ৫ থেকে ৭ হাজার যাত্রী হয়। এতে করে লঞ্চ মালিকদের লোকসান হওয়ার কারণ নেই।

সুন্দরবন লঞ্চ কাউন্টার ম্যানেজার জাকির হোসেন জানান, শুধু ঈদ এবং কুরবানি এলেই সরকার নির্ধারিত ভাড়া নিচ্ছেন। কারণ যাত্রী সাধারণের সুবিধার্থে লঞ্চগুলো স্পেশাল সার্ভিস দিয়ে থাকে। এতে করে যাত্রী নামিয়ে দিয়ে লঞ্চ খালি চালিয়ে যেতে হয়। এর ফলে প্রতি ট্রিপে দুই থেকে আড়াই লাখ টাকার বাড়তি তেল খরচ হয় আর খরচ পোষাতে স্বাভাবিক সময়ের চেয়ে ভাড়া বাড়ানো ছাড়া উপায় থাকে না।

বিআইডব্লিউটিএর নৌ নিরাপত্তা ও ট্রাফিক বিভাগের উপ-পরিচালক আজমল হুদা মিঠু সরকার বলেন, লঞ্চ মালিকরা সরকার নির্ধারিত ভাড়া নিচ্ছেন। তবে ঈদের আগে লঞ্চ রোটেশন এবং যাত্রী ওঠানোর প্রতিযোগিতার কারণে নির্ধারিত ভাড়ার চেয়ে কম নিয়ে থাকেন। তবে ঈদ বা কুরবানি এলে তাদের স্পেশাল সার্ভিস দিতে হয়। এসময় বাড়তি খরচ পোষাতে নির্ধারিত ভাড়া নিয়ে থাকে। যেহেতু তাড়া নির্ধারিত ভাড়া নিচ্ছেন, যার কারণে বিআডব্লিউটিএ কর্তৃপক্ষেরও কিছু করার নেই বলে জানান তিনি।

তিনি আরো জানান, তাদের ডেক ও নন এসি কেবিনের ভাড়া নির্ধারণ করা আছে। এখন ভিআইপি কেবিনের ভাড়া নির্ধারণের জন্য ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে চিঠি দিবেন।

ঈদুল আজহা উপলক্ষে বরিশাল-ঢাকা রুটের লঞ্চের কেবিন ও ডেকের ভাড়া বাড়িয়ে দিয়েছে লঞ্চ মালিকরা। ডেকের ভাড়া একশ এবং কেবিনের দুইশ থেকে হাজার টাকা পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছে। যার ফলে স্বাভাবিক সময়ের চেয়ে বাড়তি টাকা দিতে হচ্ছে লঞ্চ যাত্রীদের।

বিআইডব্লিইটিএ অফিস থেকে জানা গেছে, বরিশাল-ঢাকা নৌ রুটে রয়েছে ২৩টি লঞ্চ। এতে ৪ হাজার ২৩৯টি সোফা, চেয়ার, কেবিন, ফ্যামিলি ও ভিআইপি কেবিন রয়েছে। এবারে ডেকের ভাড়া স্বাভাবিকের চেয়ে একশ টাকা বাড়িয়ে আড়াইশ টাকা নিচ্ছেন লঞ্চ মালিকরা। আর সোফার ভাড়া এক’শ, কেবিনের ভাড়া দুই’শ এবং ভিআইপি কেবিনের ভাড়া এক হাজার টাকা বাড়ানো হয়েছে।

সুরভী লঞ্চের কেবিন যাত্রী আলমগীর হোসেন বলেন, বিশেষ সার্ভিসের নামে একপাশ দিয়ে যাত্রী পাওয়া যায় এমন কথা বলে ভাড়া বাড়িয়ে নিচ্ছে লঞ্চ মালিকরা। অথচ ঈদ এবং কুরবানিতে প্রতিটি লঞ্চে কয়েকগুণ যাত্রী থাকে।

ঢাকা-বরিশাল রুটের এক লঞ্চ স্টাফ নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানান, ভাড়া বাড়ানো মালিক সমিতির খামখেয়ালি। লঞ্চগুলোতে স্বাভাবিক সময়ে এক থেকে দেড় হাজার যাত্রী থাকে। তবে ঈদ এবং কুরবানি এলেই প্রতি লঞ্চে ৫ থেকে ৭ হাজার যাত্রী হয়। এতে করে লঞ্চ মালিকদের লোকসান হওয়ার কারণ নেই।

সুন্দরবন লঞ্চ কাউন্টার ম্যানেজার জাকির হোসেন জানান, শুধু ঈদ এবং কুরবানি এলেই সরকার নির্ধারিত ভাড়া নিচ্ছেন। কারণ যাত্রী সাধারণের সুবিধার্থে লঞ্চগুলো স্পেশাল সার্ভিস দিয়ে থাকে। এতে করে যাত্রী নামিয়ে দিয়ে লঞ্চ খালি চালিয়ে যেতে হয়। এর ফলে প্রতি ট্রিপে দুই থেকে আড়াই লাখ টাকার বাড়তি তেল খরচ হয় আর খরচ পোষাতে স্বাভাবিক সময়ের চেয়ে ভাড়া বাড়ানো ছাড়া উপায় থাকে না।

বিআইডব্লিউটিএর নৌ নিরাপত্তা ও ট্রাফিক বিভাগের উপ-পরিচালক আজমল হুদা মিঠু সরকার বলেন, লঞ্চ মালিকরা সরকার নির্ধারিত ভাড়া নিচ্ছেন। তবে ঈদের আগে লঞ্চ রোটেশন এবং যাত্রী ওঠানোর প্রতিযোগিতার কারণে নির্ধারিত ভাড়ার চেয়ে কম নিয়ে থাকেন। তবে ঈদ বা কুরবানি এলে তাদের স্পেশাল সার্ভিস দিতে হয়। এসময় বাড়তি খরচ পোষাতে নির্ধারিত ভাড়া নিয়ে থাকে। যেহেতু তাড়া নির্ধারিত ভাড়া নিচ্ছেন, যার কারণে বিআডব্লিউটিএ কর্তৃপক্ষেরও কিছু করার নেই বলে জানান তিনি।

তিনি আরো জানান, তাদের ডেক ও নন এসি কেবিনের ভাড়া নির্ধারণ করা আছে। এখন ভিআইপি কেবিনের ভাড়া নির্ধারণের জন্য ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে চিঠি দিবেন।

সোশ্যাল মিডিয়াতে শেয়ার করুন



Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *










Facebook

© ভয়েস অব বরিশাল কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
Developed BY: AMS IT BD