মির্জাগঞ্জে ঝুঁকিপূর্ণ ভবনে পাঠদান,ঘটতে পরে দুর্ঘটনা Latest Update News of Bangladesh

বৃহস্পতিবার, ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০২:৪৬ পূর্বাহ্ন

বিজ্ঞপ্তি :
Latest Update Bangla News 24/7 আপনার চারপাশে ঘটে যাওয়া নানা খবর, খবরের পিছনের খবর সরাসরি ভয়েস অব বরিশালকে জানাতে ই-মেইল করুন- inbox.voiceofbarishal@gmail.com অথবা hmhalelbsl@gmail.com আপনার পাঠানো তথ্যের বস্তুনিষ্ঠতা যাচাই করে আমরা তা প্রকাশ করব।*** প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে!! বরিশাল বিভাগের সমস্ত জেলা,উপজেলা,বরিশাল মহানগরীর ৩০টি ওয়ার্ড ও ক্যাম্পাসে প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে! ফোন: ০১৭৬৩৬৫৩২৮৩




মির্জাগঞ্জে ঝুঁকিপূর্ণ ভবনে পাঠদান,ঘটতে পরে দুর্ঘটনা

মির্জাগঞ্জে ঝুঁকিপূর্ণ ভবনে পাঠদান,ঘটতে পরে দুর্ঘটনা

মির্জাগঞ্জে ঝুঁকিপূর্ণ ভবনে পাঠদান,ঘটতে পরে দুর্ঘটনা




বেতাগী প্রতিনিধি॥ পটুয়াখালীর মির্জাগঞ্জে জরাজীর্ণ, ঝুঁকিপূর্ণ ভবন ও শ্রেণিকক্ষ সংকটে পাঠদান চলছে ১০টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে। ছাদ ও দেয়ালের প্লাস্টার ধসে পড়ায় ব্যবহারের অযোগ্য ভবনে কোমলমতি শিক্ষার্থীরা যেকোনো সময় বড় ধরনের দুর্ঘটনার শিকার হতে পারে। হঠাৎ বৃষ্টি শুরু হলে কোমলমতি শিক্ষার্থীদের মধ্যে উৎকণ্ঠা অরো বেড়ে যায়।

 

 

মির্জাগঞ্জে ঝুঁকিপূর্ণ ভবনে পাঠদান করা কঠিন হয়ে পড়েছে। কোনো কোনো বিদ্যালয় নিয়েছে বিকল্প ব্যবস্থা। এরই মধ্যে গত ১২ সেপ্টেম্বর থেকে শিক্ষার্থীরা ফিরেছে নিজ নিজ বিদ্যাপীঠে। এমন জরাজীর্ণ ও ঝুঁকিপূর্ণ ভবনে পাঠদান কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছেন শিক্ষকরা।

 

 

উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিস সূত্রে জানা যায়, উত্তর চত্রা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, ভিকাখালী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, সুদ্রা কালিকাপুর হাই সংলগ্ন সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, কিসমত ছইলাবুনিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, দক্ষিণ মির্জাগঞ্জ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, দক্ষিণ গাবুয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, পূর্ব বাজিতা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, উত্তর গাবুয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, দক্ষিণ সুলতানাবাদ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ও করমজাবুনিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে এসব সমস্যা চলছে।

 

 

উত্তর চত্রা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়র পঞ্চম শ্রেণির শিক্ষার্থী নূপুর রানী জানায়, বিদ্যালয়ে খোলার পর কষ্ট করে ক্লাস করতে হচ্ছে। শ্রেণিকক্ষের সংকট থাকার পরও স্বাস্থবিধি মেনে পাঠদান চলছে।

 

 

সুদ্রা কালিকাপুর হাই সংলগ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের অভিভাবক গাজী মো. শাহাদাৎ হোসেন জানান, দীর্ঘদিন পর বিদ্যালয়ে পাঠদান কার্যক্রম শুরু হলেও বিদ্যালয় ভবন না থাকায় অভিভাবকরা ছেলে-মেয়েদের নিয়ে দুশ্চিন্তায় আছেন।

 

 

সুন্দ্রা কালিকাপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়র প্রধান শিক্ষক দিল মোসা. আফরোজা আক্তার জানান, পায়রা নদীগর্ভে পাকা ভবনটি বিলীন হয়ে যাওয়ায় অন্যের পরিত্যক্ত টিনশেড ঘরে বিদ্যালয়ের কার্যক্রম পরিচালনা করতে খুব অসুবিধা হচ্ছে। শিগগিরই জমি অধিগ্রহণ পূর্বক বিদ্যালয় ভবন নির্মাণের জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের নিকট দাবি জানাছি।

 

 

উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা এম নজরুল ইসলাম বলেন, জরাজীর্ণ ভবনগুলো ইতিমধ্যেই মেরামত চলেছ। পরিত্যক্ত ও জরাজীর্ণ বিদ্যালয় ভবনের তালিকা করে ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার কাছে পাঠানা হয়েছে। তবে নতুন বিদ্যালয় ভবন নির্মাণ খুব দরকার।

সোশ্যাল মিডিয়াতে শেয়ার করুন



Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *










Facebook

© ভয়েস অব বরিশাল কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
Developed BY: AMS IT BD