বুধবার, ২৭ নভেম্বর ২০২৪, ১২:২৭ অপরাহ্ন
তানজিল জামান জয়,কলাপাড়া (পটুয়াখালী) প্রতিনিধি॥ পটুয়াখালীর কলাপাড়া উপজেলার টিয়াখালী ইউনিয়নের ইটবাড়িয়া, বালিয়াতলী ইউনিয়নের সোনাপাড়া ও মিঠাগঞ্জ ইউনিয়নের তেগাছিয়া মৌজার কৃষি জমি স্থানীয় প্রশাসনের সহায়তায় ভূয়া কাগজপত্র সৃষ্টির মাধ্যমে জবর দখল করার অভিযোগ করেছেন জমির প্রকৃত মালিকরা। রোববার বেলা ১১ টার সময় কলাপাড়া প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলন করে জমির মালিকরা এমন অভিযোগের কথা জানান।
জমির মালিকদের পক্ষে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন টিয়াখালী ইউনিয়নের ইটবাড়িয়া গ্রামের বাসিন্দা আবু সাঈদ হাওলাদার। এ সময় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন কৃষক মো. ইসমাইল খান, মায়া রাখাইন, আবু জাফর তালুকদার, মো. সরোয়ার সিকদার প্রমুখ।
লিখিত বক্তব্যে আবু সাঈদ হাওলাদার বলেন, ভূমি দস্যু ও জালিয়াতি চক্রের হোতা হলেন কলাপাড়া পৌর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক দিদার উদ্দিন ওরফে মাসুম ব্যাপারী, পটুয়াখালী জেলা পরিষদের সদস্য মো. আসলাম হাওলাদার, তাঁর ভাই আলামিন হাওলাদার, অপর ভাই মুশফিকুর রহমান হাওলাদার, বালিয়াতলী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আওয়ামীলীগ নেতা এবিএম হুমায়ুন কবির, ফোরকান মৃধা, রুবেল সিকদার, টিয়াখালী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান সৈয়দ মশিউর রহমান শিমু ও ফয়সাল মেলকার।
বর্তমানে ভূমির মূল্য বৃদ্ধি পাওয়ায় উল্লেখিত ভূমি দস্যু ও জালিয়াতি চক্রটি এক জোট হয়ে বালিয়াতলী ইউপির চেয়ারম্যান হুমায়ুন কবীরসহ তাঁদের সুবিধা মতো বিভিন্ন ইউনিয়নের চেয়ারম্যানদের নাম ঠিকানা ব্যবহার করে ভূয়া ওয়ারিশ সনদ সৃষ্টির মাধ্যমে ভূক্তভূগী পরিবারগুলোর ৬০-৭০ বছর কাল যাবত সত্ত্ব খরিদা ও শান্তিপূর্ণ ভোগ দখলীয় ভূমি ক্ষমতার দাপট দেখিয়ে গায়ের জোড়ে দখল করে নিয়েছে।
এ চক্রটি বর্তমান কলাপাড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে ম্যানেজ করে ভূমি বিক্রির অনুমতি গ্রহন, সাব-রেজিষ্ট্রি অফিস ম্যানেজ করে দলিল রেজিষ্ট্রি, উপজেলা ভূমি অফিসের পেশকার মো. বেলাল হোসেন, লালুয়ার নয়াকাটার তহসিলদার মো. কামরুল ইসলামের সহায়তায় ভুয়া কাগজ পত্র সৃষ্টি করে নাম জারি ও জমা খারিজ খতিয়ান খুলেছে।
লিখিত বক্তব্যে তিনি আরও বলেন, ভূমি দস্যু ও জালিয়াতি চক্র একজোট হয়ে তাদের সুবিধা মতো দেশের বিভিন্ন উপজেলা থেকে রাখাইন, মারমা ও হিন্দু সম্প্রদায়ের লোক এনে ভূয়া ওয়ারিশ সনদ সৃষ্টির মাধ্যমে ছোট বালিয়াতলী মৌজায় এস এ ১১৮ ও ১৯ নং খতিয়ানে আবু সাঈদ হাওলাদারদের ১১ একর ৮৩ এবং টিয়াখালী ইউনিয়নের ইটবাড়িয়া মৌজায় ১৭৩/১ নং খতিয়ানে আবু সাঈদ হাওলাদারদের ১৩ একর ৯৯, ছোট বালিয়াতলী মৌজায় এস এ ১৫৭ নং খতিয়ানে আবু জাফর তালুকদার গংদের ১০ একর ৭৩, ছোট বালিয়াতলী মৌজায় এসএ ১৯৫ নং খতিয়ানে মায়া রাখাইন গংদের ২৫ একর ৪০, একই ইউনিয়নের সোনাপাড়া মৌজায় এস এ ৯৫ নং খতিয়ানে মো. ইসমাইল খান গংদের ৩৫ একর, মিঠাগঞ্জ ইউনিয়নের তেগাছিয়া মৌজায় এস এ ১৭৭, ১৮২ খতিয়ানে মো. ছারোয়ার সিকদার গংদের ৩২ একর এবং ইটবাড়িয়া মৌজায় এস এ ২, ৯১, ৯২ নং খতিয়ানে মো. শফিক উদ্দিন গংদের ১৭ একর ৭০ ভূমি তথাকথিত আমমোক্তারনামা দলিল সৃষ্টি করে দখল করেছে। এভাবে ভূমি জালিয়াত ওই চক্রটি ১৪৬ একর ৬৫ ভূমি ভূয়া দলিলপত্র সৃষ্টির মাধ্যমে দখল করেছে। এ ছাড়া দখলদার চক্রটি বালিয়াতলী ইউনিয়নের তুলাতলী গ্রামের মাতবর রাখাইন, টিয়াখালী ইউনিয়নের নাচনাপাড়া গ্রামের উচো মাস্টারের নামে আরও শত শত একর ভূমির আমমোক্তারনামা দলিল সৃষ্টি করেছে। ক্ষতিগ্রস্ত এসব কৃষকরা নিয়মিত খাজনা পরিশোধ করছে। তাঁদের জমির বিএস জরিপও সম্পন্ন হয়েছে বলে জানান।
ক্ষতিগ্রস্ত জমির মালিকরা আরও বলেন, দখলদার চক্রটি ওইসব ভূমিতে সাইন বোর্ড লাগিয়ে রাতের আধারে বেকু দিয়ে মাটি কেটে জমির শ্রেণি পরিবর্তন করে ফেলেছে। ভূমি দস্যুদের হাত থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য আমরা সাধ্যমতো সব চেষ্টা করেছি। কিন্তু দখলদাররা অতি ক্ষমতাধর ও প্রভাবশালী হওয়ায় প্রতিকার পেতে আমরা গত ২০ সেপ্টেম্বর প্রধানমন্ত্রীর বরাবরে দরখাস্ত করেছি। বর্তমানে ক্ষতিগ্রস্ত কৃষক পরিবারগুলো সত্ত্ব খরিদা ভোগ দখলীয় ভূমি চাষাবাদ করতে না পারায় চরম মানবেতর জীবনযাপন করছে। দখলদাররা জমিতে গেলে মেরে ফেলা হবে বলে কৃষকদের হুমকি দিচ্ছে। চরম নিরাপত্তাহীনতায় ভূগছে কৃষকরা।
অভিযুক্ত চেয়ারম্যান মোঃ হুমায়ুন কবির হাওলাদার সাংবাদিকদের বলেন, রাখাইনদের ওয়ারিশ সনদ দিতে হলে, রাখাইন সমাজ কল্যান সমিতি ( রাঃস স) কর্তৃক প্রদত্ত সার্টিফিকেট নিয়ে পরে স্থানীয় চৌকিদার মেম্বার, দ্বারা যাচাই বাছাই করার পর আমার অফিস থেকে ওয়ারিশ সাটিফিকেট দিয়ে থাকি। তাই ভুয়া ওয়ারিশ সার্টিফিকেট দেয়ার কোন সুযোগ নেই।
অভিযুক্ত দিদার উদ্দিন আহমেদ মাসুম বেপারী সাংবাদিকদের বলেন, যারা আমাদের বিরুদ্ধে সংবাদ সম্মেলন করেছেন, তাদের মধ্যে হাজী মোঃ ইসমাইল খান এর সাথে আমার একটি জমি নিয়ে আদালতে মামলা বিচারাধীন রয়েছে। ওই মামলায় পরাজয় নিশ্চিত ভেবে এবং সামনে কলাপাড়া পৌরসভা নির্বাচন বিধায় আমার প্রতিপক্ষ হাজী মোঃ ইসমাইল খানকে ব্যবহার করে মিথ্যা সংবাদ সম্মেলন করিয়েছেন ।
এ ব্যাপারে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আবু হাসানাত মোহম্মাদ শহীদুল হক সাংবাদিকদের বলেন, রাখাইনদের জমাজমি বেচাকেনার জন্য কর্তৃপক্ষের অনমতি নেয়ার বিধান রয়েছে, এতে স্থানীয় চেয়ারম্যান ওয়ারিশ ও নাগরিক সনদপত্র প্রয়োজন রয়েছে। স্থানীয় চেয়ারম্যান সাহেবদের ওয়ারিশ ও নাগরিক সনদপত্র পেয়ে কাগজপত্র যাচাই-বাছাই করেই রাখাইনদের জমাজমি বেচাকেনার অনুমতি প্রদান করা হয়ে থাকে।
তানজিল জামান জয়,কলাপাড়া (পটুয়াখালী) প্রতিনিধি॥ পটুয়াখালীর কলাপাড়া উপজেলার টিয়াখালী ইউনিয়নের ইটবাড়িয়া, বালিয়াতলী ইউনিয়নের সোনাপাড়া ও মিঠাগঞ্জ ইউনিয়নের তেগাছিয়া মৌজার কৃষি জমি স্থানীয় প্রশাসনের সহায়তায় ভূয়া কাগজপত্র সৃষ্টির মাধ্যমে জবর দখল করার অভিযোগ করেছেন জমির প্রকৃত মালিকরা। রোববার বেলা ১১ টার সময় কলাপাড়া প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলন করে জমির মালিকরা এমন অভিযোগের কথা জানান।
জমির মালিকদের পক্ষে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন টিয়াখালী ইউনিয়নের ইটবাড়িয়া গ্রামের বাসিন্দা আবু সাঈদ হাওলাদার। এ সময় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন কৃষক মো. ইসমাইল খান, মায়া রাখাইন, আবু জাফর তালুকদার, মো. সরোয়ার সিকদার প্রমুখ।
লিখিত বক্তব্যে আবু সাঈদ হাওলাদার বলেন, ভূমি দস্যু ও জালিয়াতি চক্রের হোতা হলেন কলাপাড়া পৌর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক দিদার উদ্দিন ওরফে মাসুম ব্যাপারী, পটুয়াখালী জেলা পরিষদের সদস্য মো. আসলাম হাওলাদার, তাঁর ভাই আলামিন হাওলাদার, অপর ভাই মুশফিকুর রহমান হাওলাদার, বালিয়াতলী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আওয়ামীলীগ নেতা এবিএম হুমায়ুন কবির, ফোরকান মৃধা, রুবেল সিকদার, টিয়াখালী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান সৈয়দ মশিউর রহমান শিমু ও ফয়সাল মেলকার।
বর্তমানে ভূমির মূল্য বৃদ্ধি পাওয়ায় উল্লেখিত ভূমি দস্যু ও জালিয়াতি চক্রটি এক জোট হয়ে বালিয়াতলী ইউপির চেয়ারম্যান হুমায়ুন কবীরসহ তাঁদের সুবিধা মতো বিভিন্ন ইউনিয়নের চেয়ারম্যানদের নাম ঠিকানা ব্যবহার করে ভূয়া ওয়ারিশ সনদ সৃষ্টির মাধ্যমে ভূক্তভূগী পরিবারগুলোর ৬০-৭০ বছর কাল যাবত সত্ত্ব খরিদা ও শান্তিপূর্ণ ভোগ দখলীয় ভূমি ক্ষমতার দাপট দেখিয়ে গায়ের জোড়ে দখল করে নিয়েছে। এ চক্রটি বর্তমান কলাপাড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে ম্যানেজ করে ভূমি বিক্রির অনুমতি গ্রহন, সাব-রেজিষ্ট্রি অফিস ম্যানেজ করে দলিল রেজিষ্ট্রি, উপজেলা ভূমি অফিসের পেশকার মো. বেলাল হোসেন, লালুয়ার নয়াকাটার তহসিলদার মো. কামরুল ইসলামের সহায়তায় ভুয়া কাগজ পত্র সৃষ্টি করে নাম জারি ও জমা খারিজ খতিয়ান খুলেছে।
লিখিত বক্তব্যে তিনি আরও বলেন, ভূমি দস্যু ও জালিয়াতি চক্র একজোট হয়ে তাদের সুবিধা মতো দেশের বিভিন্ন উপজেলা থেকে রাখাইন, মারমা ও হিন্দু সম্প্রদায়ের লোক এনে ভূয়া ওয়ারিশ সনদ সৃষ্টির মাধ্যমে ছোট বালিয়াতলী মৌজায় এস এ ১১৮ ও ১৯ নং খতিয়ানে আবু সাঈদ হাওলাদারদের ১১ একর ৮৩ এবং টিয়াখালী ইউনিয়নের ইটবাড়িয়া মৌজায় ১৭৩/১ নং খতিয়ানে আবু সাঈদ হাওলাদারদের ১৩ একর ৯৯, ছোট বালিয়াতলী মৌজায় এস এ ১৫৭ নং খতিয়ানে আবু জাফর তালুকদার গংদের ১০ একর ৭৩, ছোট বালিয়াতলী মৌজায় এসএ ১৯৫ নং খতিয়ানে মায়া রাখাইন গংদের ২৫ একর ৪০, একই ইউনিয়নের সোনাপাড়া মৌজায় এস এ ৯৫ নং খতিয়ানে মো. ইসমাইল খান গংদের ৩৫ একর, মিঠাগঞ্জ ইউনিয়নের তেগাছিয়া মৌজায় এস এ ১৭৭, ১৮২ খতিয়ানে মো. ছারোয়ার সিকদার গংদের ৩২ একর এবং ইটবাড়িয়া মৌজায় এস এ ২, ৯১, ৯২ নং খতিয়ানে মো. শফিক উদ্দিন গংদের ১৭ একর ৭০ ভূমি তথাকথিত আমমোক্তারনামা দলিল সৃষ্টি করে দখল করেছে। এভাবে ভূমি জালিয়াত ওই চক্রটি ১৪৬ একর ৬৫ ভূমি ভূয়া দলিলপত্র সৃষ্টির মাধ্যমে দখল করেছে। এ ছাড়া দখলদার চক্রটি বালিয়াতলী ইউনিয়নের তুলাতলী গ্রামের মাতবর রাখাইন, টিয়াখালী ইউনিয়নের নাচনাপাড়া গ্রামের উচো মাস্টারের নামে আরও শত শত একর ভূমির আমমোক্তারনামা দলিল সৃষ্টি করেছে। ক্ষতিগ্রস্ত এসব কৃষকরা নিয়মিত খাজনা পরিশোধ করছে। তাঁদের জমির বিএস জরিপও সম্পন্ন হয়েছে বলে জানান।
ক্ষতিগ্রস্ত জমির মালিকরা আরও বলেন, দখলদার চক্রটি ওইসব ভূমিতে সাইন বোর্ড লাগিয়ে রাতের আধারে বেকু দিয়ে মাটি কেটে জমির শ্রেণি পরিবর্তন করে ফেলেছে। ভূমি দস্যুদের হাত থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য আমরা সাধ্যমতো সব চেষ্টা করেছি।
কিন্তু দখলদাররা অতি ক্ষমতাধর ও প্রভাবশালী হওয়ায় প্রতিকার পেতে আমরা গত ২০ সেপ্টেম্বর প্রধানমন্ত্রীর বরাবরে দরখাস্ত করেছি। বর্তমানে ক্ষতিগ্রস্ত কৃষক পরিবারগুলো সত্ত্ব খরিদা ভোগ দখলীয় ভূমি চাষাবাদ করতে না পারায় চরম মানবেতর জীবনযাপন করছে। দখলদাররা জমিতে গেলে মেরে ফেলা হবে বলে কৃষকদের হুমকি দিচ্ছে। চরম নিরাপত্তাহীনতায় ভূগছে কৃষকরা।
অভিযুক্ত চেয়ারম্যান মোঃ হুমায়ুন কবির হাওলাদার সাংবাদিকদের বলেন, রাখাইনদের ওয়ারিশ সনদ দিতে হলে, রাখাইন সমাজ কল্যান সমিতি ( রাঃস স) কর্তৃক প্রদত্ত সার্টিফিকেট নিয়ে পরে স্থানীয় চৌকিদার মেম্বার, দ্বারা যাচাই বাছাই করার পর আমার অফিস থেকে ওয়ারিশ সাটিফিকেট দিয়ে থাকি। তাই ভুয়া ওয়ারিশ সার্টিফিকেট দেয়ার কোন সুযোগ নেই।
অভিযুক্ত দিদার উদ্দিন আহমেদ মাসুম বেপারী সাংবাদিকদের বলেন, যারা আমাদের বিরুদ্ধে সংবাদ সম্মেলন করেছেন, তাদের মধ্যে হাজী মোঃ ইসমাইল খান এর সাথে আমার একটি জমি নিয়ে আদালতে মামলা বিচারাধীন রয়েছে। ওই মামলায় পরাজয় নিশ্চিত ভেবে এবং সামনে কলাপাড়া পৌরসভা নির্বাচন বিধায় আমার প্রতিপক্ষ হাজী মোঃ ইসমাইল খানকে ব্যবহার করে মিথ্যা সংবাদ সম্মেলন করিয়েছেন ।
এ ব্যাপারে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আবু হাসানাত মোহম্মাদ শহীদুল হক সাংবাদিকদের বলেন, রাখাইনদের জমাজমি বেচাকেনার জন্য কর্তৃপক্ষের অনমতি নেয়ার বিধান রয়েছে, এতে স্থানীয় চেয়ারম্যান ওয়ারিশ ও নাগরিক সনদপত্র প্রয়োজন রয়েছে। স্থানীয় চেয়ারম্যান সাহেবদের ওয়ারিশ ও নাগরিক সনদপত্র পেয়ে কাগজপত্র যাচাই-বাছাই করেই রাখাইনদের জমাজমি বেচাকেনার অনুমতি প্রদান করা হয়ে থাকে।
Leave a Reply