বরিশাল জেলা লকডাউন কার্যকরে পুলিশের তৎপরতা Latest Update News of Bangladesh

শনিবার, ০৮ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ১০:৪২ অপরাহ্ন

বিজ্ঞপ্তি :
Latest Update Bangla News 24/7 আপনার চারপাশে ঘটে যাওয়া নানা খবর, খবরের পিছনের খবর সরাসরি ভয়েস অব বরিশালকে জানাতে ই-মেইল করুন- inbox.voiceofbarishal@gmail.com অথবা hmhalelbsl@gmail.com আপনার পাঠানো তথ্যের বস্তুনিষ্ঠতা যাচাই করে আমরা তা প্রকাশ করব।*** প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে!! বরিশাল বিভাগের সমস্ত জেলা,উপজেলা,বরিশাল মহানগরীর ৩০টি ওয়ার্ড ও ক্যাম্পাসে প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে! ফোন: ০১৭৬৩৬৫৩২৮৩
সংবাদ শিরোনাম:
দীর্ঘ ছর পর বরিশাল পলিটেকনিকে ছাত্রশিবিরের নবীনবরণ অনুষ্ঠান ডিআইজি ও তিন পুলিশ সুপারকে আটক করেছে গোয়েন্দা পুলিশ ছয় সংস্কার কমিশনের পূর্ণাঙ্গ প্রতিবেদন প্রকাশ করলো সরকার বিএনপির দেশব্যাপী কর্মসূচি ঘোষণা, শুরু ১১ ফেব্রুয়ারি  ওয়াশিংটনে উইমেনস ফেলোশিপ নেত্রীর সঙ্গে জাইমার বৈঠক টস জিতে চিটাগংকে ব্যাটিংয়ে পাঠাল ফরচুন বরিশাল এই বছরের শেষেই জাতীয় নির্বাচন হতে পারে: প্রধান উপদেষ্টা শেখ হাসিনার প্রত্যর্পণ নিয়ে ভারতের রাজ্যসভায় আলোচনায় যা জানা গেল তারেক রহমানের সভাপতিত্বে বিএনপির স্থায়ী কমিটির জরুরি বৈঠক বিশ্ব অর্থনীতিতে বাংলাদেশ: রিজার্ভ ছাড়াল ২০ বিলিয়ন ডলার




বরিশাল জেলা লকডাউন কার্যকরে পুলিশের তৎপরতা

বরিশাল জেলা লকডাউন কার্যকরে পুলিশের তৎপরতা




বাকেরগঞ্জ প্রতিনিধি॥ বরিশাল জেলার বাকেরগঞ্জ ও মেহেন্দিগঞ্জ উপজেলার দুইজন করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন বলে নিশ্চিত করেছেন জেলা প্রশাসক। এ ঘটনার পর রোববার রাত থেকে পুরো বরিশাল জেলাকে লকডাউন করা হয়েছে। আক্রান্তদের মধ্যে একজন নারায়ণগঞ্জ থেকে এসেছেন। সেখান থেকেই তিনি করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন।

 

অপর আক্রান্ত হওয়া ব্যক্তি বাকেরগঞ্জ উপজেলার বাসিন্দা ব্যাংকে চাকরি করার সুবাধে তাকে দেশেই থাকতে হয়। যদিও মাস খানেক পূর্বে তাদের বাড়িতে প্রবাস থেকে এক ব্যক্তি এসেছেন। তার সংস্পর্শে আশায় ওই ব্যক্তি করোনায় আক্রান্ত হতে পারে বলে সংশ্লিষ্টরা ধারণা করছেন।

 

এদিকে করোনা পজেটিভ হওয়া মেহেন্দিগঞ্জের কাজীরচর গ্রামের বাসিন্দা ৬০ বছর বয়সের আবদুর রব মুন্সী জানিয়েছেন, সে দীর্ঘদিন নারায়ণগঞ্জে ছিলেন। তিনি সেখানকার ‘হুশিয়ারী’ নামক একটি গেঞ্জি তৈরির গার্মেন্টসে চাকরি করতেন। তিনি বলেন, দেশে করোনা পরিস্থিতির কারণে গার্মেন্টস বন্ধ হয়ে যায়। এ কারণে গত ২৪ মার্চ আতি গ্রামের বাড়িতে আসি। এরকদিন পরে হঠাৎ জ্বর, সর্দি, কাঁশি এবং গলা ব্যাথা অনুভব করি। এরপর গত ৮ এপ্রিল বরিশাল শের-ই-বাংলা মেডিক্যাল কলেজ (শেবাচিম) হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য আসলে আমাকে করোনা ওয়ার্ডে ভর্তি করা হয়। এরপর ১১ এপ্রিল নাক ও মুখ থেকে নমুনা সংগ্রহ করে পরীক্ষা করেন। এর একদিন পরেই শুনতে পাই আমি করোনাভাইরাসে আক্রান্ত।

 

জানা গেছে, নারায়ণগঞ্জ থেকে বাড়িতে ফিরে স্বাভাবিক জীবন যাপন করায় আবদুর রব মুন্সির পরিবার ও তার সংস্পর্শে আসা ব্যক্তিদের বাধ্যতামুলক হোম কোয়ারেন্টিনে রাখা হয়েছে। তাদের নমুনা সংগ্রহ করে পরীক্ষা করা হবে বলে জানিয়েছে জেলা প্রশাসন।

 

শেবাচিম হাসপাতালের করোনা ওয়ার্ডে চিকিৎসাধীন রোগী বাকেরগঞ্জ উপজেলার গারুরিয়া ইউনিয়নের ডিঙ্গারহাট গ্রামের বাসিন্দা গাজী বজলুর রহমান বলেন, আমি জনতা ব্যাংকের কলসকাঠি শাখায় গার্ড পদে চাকরি করি। আমি কখনই বিদেশতো দূরের কথা ঢাকায়ও যাইনি। মাঝে মধ্যে বরিশালে যেতে হয়েছে। এরমধ্যেও আমি কিভাবে করোনা আক্রান্ত হলাম সেটা বুঝতে পারছি না। তিনি বলেন, দীর্ঘ চার বছর ধরেই আমার শ্বাসকষ্টের সমস্যা। যখন শ্বাসকষ্ট শুরু হয় তখন সাথে কাঁশিও হয়। এজন্য ইতঃপূর্বে বহুবার বক্ষব্যাধি চিকিৎসক দেখিয়েছি। ওষুধ খেয়ে সুস্থও হয়েছি। কিন্তু এবার গলায় কাঁশি আটকে গেছে ভেবে হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে আসলে আমাকে করোনা ওয়ার্ডে ভর্তি করা হয়।

 

তিনি বলেন, প্রথম একদিন আমার পরীক্ষা করা হয়েছে। তখন বলেছে আমার করোনাভাইরাস পাওয়া যায়নি। তাই আমাকে ছাড়পত্রও দিতে চেয়েছেন চিকিৎসক। কিন্তু ১১ এপ্রিল পূনরায় পরীক্ষা করে বলেন আমি নাকি করোনাভাইরাসে আক্রান্ত। বজলুর রহমান বলেন, আমার পরিবারের কোন লোক ঢাকায় থাকে না। তবে চাচাত ভাই আবুল আল গাজী কুয়েত থাকেন। গত তিন মাস পূর্বে তিনি দেশে আসেন।

 

এদিকে বাকেরগঞ্জে আটটি বাড়ি, ওই ব্যক্তির কর্মস্থল জনতা ব্যাংক, কলসকাঠি ইউনিয়ন শাখা ও ডিজিটাল ক্লিনিক নামে একটি ক্লিনিকসহ ওই ব্যক্তির বাড়িকে ঘিরে পাশ্ববর্তী এলাকা সম্পূর্ন লকডাউন করা হয়েছে।
স্বাস্থ্য সেবায় নিয়োজিত ১১৩১ জন চিকিৎসক ॥ বরিশাল বিভাগে সরকারি স্বাস্থ্য সেবা প্রতিষ্ঠানে ৭০৮ জন এবং বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে ৪২৩ জন চিকিৎসক রয়েছেন, যারা এ অঞ্চলের মানুষের স্বাস্থ্যসেবায় নিয়োজিত রয়েছেন। আর এই চিকিৎকরাই করোনায় আক্রান্তদের চিকিৎসা সেবা দেয়ার জন্য সর্বদা প্রস্তুত রয়েছেন বলে জানিয়েছেন বরিশাল বিভাগের বিভাগীয় কমিশনার মুহাম্মদ ইয়ামিন চৌধুরী। তিনি জানান, বরিশাল বিভাগের ৪৪টি সরকারি, ৬৭টি বেসরকারি হাসপাতাল রয়েছে যা চিকিৎসাসেবা দেয়ার জন্য ২৪ ঘন্টা প্রস্তুত রাখা হয়েছে।

 

এ ছাড়া বিভাগে যে পরিমান ব্যক্তিগত সুরক্ষা সামগ্রী (পিপিই) দেয়া হয়েছে তা বিতরণের পর এখনো সাত হাজারের ওপরে মজুদ রয়েছে। বিভাগীয় কমিশনার বলেন, বরিশাল বিভাগে এ পর্যন্ত করোনায় আক্রান্ত হয়ে যে দুইজন মারা গেছেন, তাদের মধ্যে একজন গত ৬ এপ্রিল নারায়নগঞ্জ থেকে এসেছে এবং ঝালকাঠি যে তিনজনের করোনা ভাইরাস সনাক্ত হয়েছে তারাও নারায়নগঞ্জ থেকে এসেছে। তিনি বলেন, নারায়নগঞ্জ থেকে যারা আসছেন, তাদের আসার যে পথটি রয়েছে সেটি বন্ধ করার জন্য নৌ-পুলিশের ডিআইজিকে বলেছি।

 

পুরো বরিশাল জেলা লকডাউন ॥ পুরো জেলাকে লকডাউন ঘোষণা করেছে জেলা প্রশাসন। রোববার রাতে জেলা প্রশাসক এসএম অজিয়র রহমান স্বাক্ষরিত এক প্রেসবিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। এতে বলা হয়েছে, করোনা ভাইরাস সংক্রমণ ঝুঁকি মোকাবেলায় করোনা ভাইরাস নিয়ন্ত্রণ ও প্রতিরোধ সংক্রান্ত জেলা কমিটির সভার সিদ্ধান্ত এবং শেবাচিম হাসপাতালের পরিচালক ও সিভিল সার্জনের সুপারিশে সংশ্লিষ্ট সবার সাথে আলোচনা করে বরিশাল জেলাকে লকডাউন ঘোষণা করা হলো। জাতীয় ও আঞ্চলিক সড়ক, মহাসড়ক এবং নৌপথে অন্যকোনো জেলা থেকে কেউ এ জেলায় প্রবেশ করতে কিংবা এ জেলা থেকে অন্যকোনো জেলায় গমন করতে পারবে না। জেলার অভ্যন্তরে আন্তঃউপজেলা যাতায়াতের ক্ষেত্রেও একইরূপ নিষেধাজ্ঞা বলবৎ থাকবে।

 

এ ছাড়া সবধরনের গণপরিবহন, জনসমাগম বন্ধ থাকবে। তবে জরুরি পরিসেবা, চিকিৎসা সেবা, কৃষি পণ্য, খাদ্যদ্রব্য সরবরাহ ও সংগ্রহ, বিদ্যুৎ, গ্যাস, ফায়ার সার্ভিস, টেলিফোন, ইন্টারনেট, ব্যাংকিং সেবা, মোবাইল ব্যাংকিং, ওষুধ শিল্প সংশ্লিষ্ট যানবাহন ও কর্মী, গণমাধ্যম কর্মী এবং সরকার কর্তৃক সময়ে ঘোষিত অন্যান্য জরুরি পরিসেবা এর আওতা বহির্ভুত থাকবে। জনস্বার্থে জারি করা এ আদেশ পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত বলবৎ থাকবে। একইসাথে ওই আদেশ অমান্যকারীদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে বলেও বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়েছে।

 

লকডাউন কার্যকরে সড়কে তৎপর পুলিশ ॥ শেবাচিম হাসপাতালে করোনা ওয়ার্ডে চিকিৎসাধীন দুই রোগির শরীরে করোনা ভাইরাসের সংক্রমন সনাক্ত হওয়ার পর বরিশাল জেলাকে লকডাউন ঘোষনা করেছে প্রশাসন। তার ওপর ওই দুইরোগির গ্রামের বাড়ি ও কর্মস্থলের ওপর বিশেষ নজরাদারি জোরদার করেছে স্থানীয় প্রশাসন। যারমধ্যে মেহেন্দিগঞ্জ উপজেলার চরগোপালপুর ইউনিয়নের কাজিরপর গ্রামের বাসিন্দা আক্রান্ত হওয়ায় মুন্সি বাড়িসহ আশপাশের কয়েকবাড়ি মিলিয়ে এক কিলোমিটার এলাকাকে আলাদাভাবে লকডাউনের আওতায় এনেছে উপজেলা প্রশাসন। এ ছাড়া অপর করোনা পজেটিভ ব্যক্তির কর্মস্থল জনতা ব্যাংকের বাকেরগঞ্জ উপজেলার কলসকাঠি ইউনিয়ন শাখা, ডিজিটাল ক্লিনিক নামে একটি স্বাস্থ্যসেবা প্রদান কেন্দ্র ওই ব্যক্তির বাড়িসহ আটটি বাড়ি মিলিয়ে দশমিক ৫ কিলোমিটার এলাকা আলাদাভাবে লকডাউনের আওতায় আনা হয়েছে।

 

লকডাউন ঘোষনার আগ থেকেই মেট্রোপলিটন ও জেলা পুলিশসহ আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী তাদের নজরদারি ও কার্যক্রম জোড়দার করায় বিগত কয়েকদিন ধরেই বরিশালে অঘোষিত লকডাউন চলছে। গত ৭ এপ্রিল থেকে বাহিরের জেলা ও উপজেলা থেকে বরিশাল নগরীতে প্রবেশরোধে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ সড়ক ও মহাসড়কে চেকপোষ্ট বসায় পুলিশ। একইভাবে কয়েকদিন আগ থেকেই জেলার গেটওয়ে গৌরনদীতেও বাহিরের জেলা ও উপজেলা থেকে প্রবেশরোধে খেয়া পাড়াপাড় বন্ধ করাসহ নজরদারী বাড়ায় প্রশাসন। তবে এবার আনুষ্ঠানিক লকডাউন ঘোষনার পর আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী আরও কঠোর হয়েছে। রোববার দিবাগত রাত থেকেই মানুষকে নিজ ঘরে রাখতে এলাকাভিত্তিক টহল বৃদ্ধি করা হয়েছে।

 

এ ছাড়া সোমবার সকাল থেকে নগরীর বিভিন্ন সড়ক, মহাসড়কে চেকপোষ্ট ও টহলের মাধ্যমে পুলিশ সরকারি নির্দেশনা বাস্তবায়নের জন্য কাজ শুরু করেছে। জরুরি সেবায় নিয়োজিত ব্যতিত কোন যানবাহন বরিশালে বিশেষ করে নগরীতে প্রবেশ করতে দেয়া হচ্ছেনা। এ ছাড়া গৌরনদী-কালকিনি (ভূরঘাটা) সীমানায় যৌথ টহলের ব্যবস্থা করনসহ জিগজ্যাগ পদ্ধতির মাধ্যমে যানবাহন প্রবেশ মনিটরিং করার পাশপাশি পায়ে হেঁটে প্রবেশ বন্ধ করা হয়েছে।

 

বানারীপাড়ার দুই বাড়ি লকডাউন ॥ জেলার বানারীপাড়া পৌর শহরের দুটি বাড়ি লকডাউন করা হয়েছে। ওই দুইটি বাড়িতে নারায়ণগঞ্জ জেলা থেকে স্বজনরা আসায় এ লকডাউন করেছে উপজেলা প্রশাসন। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শেখ আব্দুল্লাহ সাদীদ বলেন, করোনা ভাইরাসের প্রকোপ থেকে উপজেলাকে মুক্ত রাখতে যখনই জানাতে পেরেছি নারায়ণগঞ্জ থেকে লোক এসেছে, তখনই এ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। পৌরসভার ৯ নং ওয়ার্ডের আবদুল হকের মেয়ে জামাতা নারায়ণগঞ্জ থেকে আসায় ওই বাড়ি এবং পৌরশহরের ২নং ওয়ার্ডের আবদুস সবুর আকনের পুত্র মাইদুল আকন নারায়নগঞ্জ থেকে আসায় ওই বাড়ি লগডাউন করা হয়।

 

শেবাচিম পরিচালকের আবেগঘন সতর্কবাণী ॥ শেবাচিম হাসপাতালে দুই ব্যাক্তি করোনায় আক্রান্ত হওয়ার পর রোববার রাতে বরিশালবাসীকে সতর্ক থাকার আহবান জানিয়ে নিজের ফেসবুকে একটি আবেগঘন স্ট্যাটাস দিয়েছেন শেবাচিম হাসপাতালের পরিচালক ডাঃ মোঃ বাকির হোসেন। রাত ৯টা ১২ মিনিটে দেওয়া স্টাটাসে ডাঃ বাকির হোসেন বলেন, করোনা সংক্রমণের চতুর্থ স্থরে বাংলাদেশ অবস্থান করছে। সংক্রমণ থেকে বাঁচতে হলে বাইরে ঘোরা বন্ধ করতে হবে। আগামী এক সপ্তাহের বাজার একদিনে করে রাখেন। একবেলা খাবার কম খেয়ে থাকলেও আপনি বেঁচে থাকবেন কিন্তু করোনায় আক্রান্ত হলে আপনার এবং আপনার পরিবারের জীবনের গ্যারান্টি নেই, কেননা করোনার সফল কোনো প্রতিষেধ এখনো আবিষ্কার হয়নি। একপর্যায়ে আবেগাপ্লুত হয়ে ডাঃ বাকির লেখেন, আমরা চিকিৎসক সমাজ তথা স্বাস্থ্য কর্মীরা আপনাদের সেবায় ২৪ ঘন্টা নিয়োজিত আছি, আপনাদের কাছে অনুরোধ, আপনারা শুধু ঘরে থাকুন, সুস্থ থাকুন। নিজে বাঁচুন, দেশকে বাঁচান।

সোশ্যাল মিডিয়াতে শেয়ার করুন



Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *










Facebook

© ভয়েস অব বরিশাল কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
Developed BY: AMS IT BD