১৫ লাখ টাকা দিয়েও চাকরি পাননি গৃহবধূ Latest Update News of Bangladesh

শুক্রবার, ২৯ নভেম্বর ২০২৪, ০৬:৫০ অপরাহ্ন

বিজ্ঞপ্তি :
Latest Update Bangla News 24/7 আপনার চারপাশে ঘটে যাওয়া নানা খবর, খবরের পিছনের খবর সরাসরি ভয়েস অব বরিশালকে জানাতে ই-মেইল করুন- inbox.voiceofbarishal@gmail.com অথবা hmhalelbsl@gmail.com আপনার পাঠানো তথ্যের বস্তুনিষ্ঠতা যাচাই করে আমরা তা প্রকাশ করব।*** প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে!! বরিশাল বিভাগের সমস্ত জেলা,উপজেলা,বরিশাল মহানগরীর ৩০টি ওয়ার্ড ও ক্যাম্পাসে প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে! ফোন: ০১৭৬৩৬৫৩২৮৩
সংবাদ শিরোনাম:
আব্দুল গফুরের ওপর হামলা, উত্তাল তজুমদ্দিন সড়ক চিন্ময়-ইসকন ইস্যু: বাংলাদেশে সংখ্যালঘু সুরক্ষা নিয়ে ভারতের কড়া বার্তা বাংলাদেশ নিয়ে গভীর ষড়যন্ত্র চলছে : চরমোনাই পীর আত্মা পরিশুদ্ধ না হলে মানুষ ভালো ও পুণ্যের কাজ করতে পারে না: ছারছীনার পীর ছাহেব ইসকন নিষিদ্ধের দাবিতে ঝালকাঠিতে বিক্ষোভ দীর্ঘ বিরতির পর শাবনূরের পর্দায় ফেরা, রূপে নতুন পরিবর্তন দেশে পরিকল্পিত নৈরাজ্য সৃষ্টির চেষ্টা চলছে: তারেক রহমান চলমান সংকট মোকাবিলায় জাতীয় ঐক্য গড়ার বিকল্প নেই: বিএনপি মহাসচিব চরমোনাই বার্ষিক মাহফিল শুরু: আধ্যাত্মিক মিলনমেলায় লাখো মুসল্লির সমাগম চট্টগ্রামে আইনজীবী নিহতের ঘটনায় ঝালকাঠিতে বিক্ষোভ




১৫ লাখ টাকা দিয়েও চাকরি পাননি গৃহবধূ

১৫ লাখ টাকা দিয়েও চাকরি পাননি গৃহবধূ

১৫ লাখ টাকা দিয়েও চাকরি পাননি গৃহবধূ




ভয়েস অব বরিশাল ডেস্ক॥ ১৫ লাখ টাকা দিয়েও চাকরি পাননি গৃহবধূ মৌমিতা খাতুন পলি। গাংনী পৌরসভায় সহকারি কর আদায়কারী পদে চাকরির জন্য মেয়র আশরাফুল ইসলামের কাছে টাকা দেন তিনি। তিন বছর অস্থায়ীভাবে কাজ করানোর পরও তাকে নিয়োগ দেওয়া হয়নি। ফলে টাকা ফেরত পাওয়ার জন্য অনশনে বসেছেন ওই নারী।

 

 

বৃহস্পতিবার সকাল থেকে উপজেলা পরিষদ শহীদ মিনারে অনশন শুরু করেন তিনি। তবে পৌর মেয়র জানান, চাকরির জন্য নয়, জমি ক্রয়ের জন্য টাকা দিয়েছিলেন গৃহবধূর স্বামী।

 

 

গাংনী পৌরসভার শিশিরপাড়া গ্রামের শাহাবুদ্দিনের মেয়ে অনশনকারী মৌমিতা খাতুন জানান, তিন বছর যাবৎ গাংনী পৌরসভায় সহকারি কর আদায়কারী হিসেবে অস্থায়ীভাবে চাকরি করেছি। চাকরি স্থায়ীকরণের জন্য পৌর মেয়র আশরাফুল ইসলামকে ১৫ লাখ টাকা দেওয়া হয়। উক্ত পদে চূড়ান্ত নিয়োগের জন্য ১৯/০৫/২০১৮ তারিখে তৎকালীন ভারপ্রাপ্ত মেয়র নবীর উদ্দিনের স্বাক্ষরিত একটি নির্বাচনী পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করেন। কিন্তু ওই পদে পলিকে নিয়োগ না দিয়ে মেহেরপুরের একটি মেয়েকে নিয়োগ দেওয়া হয়।

 

 

চাকরি না পাওয়ায় মেয়রকে দেওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত চাইলে তিনি আমাকে বিভিন্নভাবে হয়রানি ও অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করেন। পলি অভিযোগ করে আরো জানান, মেয়র আশরাফুলের হাতে ৬ লাখ ৯০ হাজার টাকা প্রদান করার পর তিনি একটি মামলায় জেলহাজতে যান। পরে জেলগেটে দেখা করার পর তিনি তার স্ত্রী জেলা পরিষদের সংরক্ষিত মাহিলা সদস্য শাহানা ইসলাম শান্তনার ব্যাংক হিসেবে ৮ লাখ ১০ হাজার টাকা জমা করি।

 

 

 

পৌর মেয়র আশরাফুল ইসলাম জানান, আমি মৌমিতা খাতুন পলিকে চাকরি দেওয়ার কথা বলে কোনো টাকা গ্রহণ করিনি। তবে সে অস্থায়ীভাবে সহকারী কর আদায়কারী হিসেবে কিছুদিন পৌরসভায় কাজ করেছিল। তবে পৌরসভার কাছে তার কোনো দেনা-পাওনা নেই। তিনি আরো বলেন, পলি যে টাকার বিষয়ে বলতে চাচ্ছে সেটা হলো তার স্বামী মোমিন শিশিরপাড়া গ্রামে আমার দেড় বিঘা জমি কেনার জন্য আমাকে প্রায় ৬ লাখ টাকা দিয়েছিল। সে জমি পলির পিতা বর্তমানে চাষাবাদ করছে। পলি আমাকে জানায়, জমি তারা কিনবে না তবে টাকা যেন তার হাতে ফেরত দেওয়া হয়। আমি টাকা নিয়েছি পলির স্বামী মোমিনের নিকট থেকে, তাই মমিনের হাতে টাকা ফেরত দেওয়া হবে। এ জন্যই মৌমিতা খাতুন আমার মান ক্ষুণ্ন করার চেষ্টা করছে।

সোশ্যাল মিডিয়াতে শেয়ার করুন



Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *










Facebook

© ভয়েস অব বরিশাল কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
Developed BY: AMS IT BD