শেবাচিম হাসপাতালের স্যানেটারী মালামাল চুরি,তদন্ত কমিটি গঠন Latest Update News of Bangladesh

বৃহস্পতিবার, ২৮ নভেম্বর ২০২৪, ০১:৫০ পূর্বাহ্ন

বিজ্ঞপ্তি :
Latest Update Bangla News 24/7 আপনার চারপাশে ঘটে যাওয়া নানা খবর, খবরের পিছনের খবর সরাসরি ভয়েস অব বরিশালকে জানাতে ই-মেইল করুন- inbox.voiceofbarishal@gmail.com অথবা hmhalelbsl@gmail.com আপনার পাঠানো তথ্যের বস্তুনিষ্ঠতা যাচাই করে আমরা তা প্রকাশ করব।*** প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে!! বরিশাল বিভাগের সমস্ত জেলা,উপজেলা,বরিশাল মহানগরীর ৩০টি ওয়ার্ড ও ক্যাম্পাসে প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে! ফোন: ০১৭৬৩৬৫৩২৮৩
সংবাদ শিরোনাম:




শেবাচিম হাসপাতালের স্যানেটারী মালামাল চুরি,তদন্ত কমিটি গঠন

শেবাচিম হাসপাতালের স্যানেটারী মালামাল চুরি,তদন্ত কমিটি গঠন

শেবাচিম হাসপাতালের স্যানেটারী মালামাল চুরি,তদন্ত কমিটি গঠন




ভয়েস অব বরিশাল ডেস্ক॥ বরিশাল শের-ই বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের এক্সটেনশন ভবনের করোনা ওয়ার্ড থেকে শুরু করে ৫ তলা ভবনের অর্ধশত বাথরুমের প্রায় ৬ লাখ টাকার স্যানেটারী মালামাল চুরি হয়েছে। এ ঘটনায় ৭ দিনের মধ্যে তদন্তপূর্বক প্রতিবেদন দিতে ৩ সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন হাসপাতালের পরিচালক ডা. বাকির হোসেন।

 

 

চুরি যাওয়া স্যানিটারি মালামালের মধ্যে রয়েছে, ফিটিংস বিফকল, বেসিংকল, বেসিং, স্টপকল, হেড পুশ, কমোডর, শাওয়ারসহ বিভিন্ন আইটেমের মালামাল। শনিবার দুপুরে মালামাল চুরি যাওয়া বিষয় নিয়ে সচিব একে আলি আজিমের উপস্থিতিতে জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে বিষয়টি নিয়ে আলোচনা হয়। এ সময় বিষয়টি গনমাধ্যম কর্মীরা জানতে পারেন।

 

 

এ ব্যাপারে করোনা ওয়ার্ডে দায়িত্বরত ওয়ার্ড মাস্টার আবুল কালাম জানান, বর্তমান সময়ে চিকিৎসক, সেবিকা থেকে শুরু করে চতুর্থ শ্রেণীর কর্মচারীদের ঘোরাফেরা কমে গেছে। এতে করে রোগী ছাড়া তেমন কোন লোকজন থাকে না। এ সুযোগে চোর ৫০টি বাথরুমের কমপক্ষে ৬ লাখ টাকা মূল্যের স্যানিটারী মালামাল চুরে করে নিয়ে যায়। গত বৃহস্পতিবার বিভিন্ন ওয়ার্ডে পানির সমস্যা হলে তখনই বিষয়টি ধরা পড়ে।

 

 

এ ব্যাপারে হাসপাতালের পরিচালক ডা. বাকির হোসেন বলেন, চুরি যাওয়ার বিষয়ে সচিবের উপস্থিতিতে জেলা প্রশাসকের দপ্তরের সভায় আলোচনা হয়েছে। এরপরই ৩ সদস্যের তদন্ত কমিটির গঠন করে তাদেরকে আগামী ৭ দিনের মধ্যে প্রতিবেদন দেয়ার জন্য বলা হয়েছে। ওই প্রতিবেদন পাওয়ার পর যাদের কারণে এ ধরনের ঘটনা ঘটেছে এবং যারা এর সাথে জড়িত তাদের বিরুদ্ধে কঠোর আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

 

 

গণপূর্ত অধিদপ্তরের সহকারী প্রকৌশলী ফিরোজ আলম বলেন, করোনার কারণে ভবনের নীচতলা থেকে তৃতীয় তলা পর্যন্ত করোনা রোগীদের জন্য ছেড়ে দেয়া হয়। যার কারণে উক্ত ভবনের ১৩৯টি চাবী ওয়ার্ড মাস্টার ফেরদৌস ও আবুল কালামকে বুঝিয়ে দেওয়া হয়। তিনি আরো জানান, ভবনটি এখনো হস্তান্তর হয়নি। করোনার জন্য হাসপাতালের পরিচালককে মৌখিকভাবে ব্যবহার করার জন্য বলা হয়েছে।

সোশ্যাল মিডিয়াতে শেয়ার করুন



Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *










Facebook

© ভয়েস অব বরিশাল কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
Developed BY: AMS IT BD