গলাচিপা ট্রিপল মার্ডার, তিন বছর পর মোবাইল উদ্ধার Latest Update News of Bangladesh

রবিবার, ১১ মে ২০২৫, ০২:৩৩ অপরাহ্ন

বিজ্ঞপ্তি :
Latest Update Bangla News 24/7 আপনার চারপাশে ঘটে যাওয়া নানা খবর, খবরের পিছনের খবর সরাসরি ভয়েস অব বরিশালকে জানাতে ই-মেইল করুন- inbox.voiceofbarishal@gmail.com অথবা hmhalelbsl@gmail.com আপনার পাঠানো তথ্যের বস্তুনিষ্ঠতা যাচাই করে আমরা তা প্রকাশ করব।*** প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে!! বরিশাল বিভাগের সমস্ত জেলা,উপজেলা,বরিশাল মহানগরীর ৩০টি ওয়ার্ড ও ক্যাম্পাসে প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে! ফোন: ০১৭৬৩৬৫৩২৮৩
সংবাদ শিরোনাম:
দক্ষিণাঞ্চলে উন্নয়নের নতুন যুগের সূচনা, ঘোষণা দিলেন উপদেষ্টা সাখাওয়াত যমুনায় জরুরী বৈঠক, গুরুত্ব পাচ্ছে আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবি ‘অপারেশন সিঁদুর’-এর জবাবে ‘বুনিয়ান-উন-মারসুস’, ব্রহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র গুদামে হামলা ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনা: সম্ভাব্য মধ্যস্থতার আলোচনায় ড. ইউনূস ‘অপারেশন সিন্দুর’ নিয়ে যা বললেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব ছাত্রদলের কমিটিতে সাবেক ছাত্রলীগ নেতা, ক্ষুব্ধ কর্মীরা ঝালকাঠি বিআরটিএতে অনিয়ম, দুদকের হুঁশিয়ারি ভারত-পাক উত্তেজনা: পুলিশের প্রতি আইজিপির কঠোর নির্দেশনা ববি শিক্ষার্থীদের হুঁশিয়ারি: বিচ্ছিন্ন হবে দক্ষিণাঞ্চল সড়ক সংসদীয় আসনের সীমানা পুনর্নির্ধারণে আইন সংশোধন অনুমোদন




গলাচিপা ট্রিপল মার্ডার, তিন বছর পর মোবাইল উদ্ধার

গলাচিপা ট্রিপল মার্ডার, তিন বছর পর মোবাইল উদ্ধার

গলাচিপা ট্রিপল মার্ডার, তিন বছর পর মোবাইল উদ্ধার




গলাচিপা প্রতিনিধি॥ পটুয়াখালীর গলাচিপা উপজেলার আমখোলা ইউনিয়নের ছৈলাবুনিয়া গ্রামে ২০১৭ সালের ২ আগস্ট ট্রিপল মার্ডারের (স্বামী, স্ত্রী ও পালিত কন্যা) সাথে জড়িত শহিদুল ইসলাম নামের একজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গ্রেপ্তার হওয়া ব্যক্তি খুন হওয়া ব্যক্তি দেলোয়ার মোল্লার ভাতিজা।

 

 

সোমবার সকালে পটুয়াখালী পুলিশ সুপার কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে পটুয়াখালীর পুলিশ সুপার মো. মইনুল হাসান জানান, উল্লেখিত তারিখে বীভৎস্য অবস্থায় দেলোয়ার মোল্লা (৬৫), স্ত্রী পারভীন বেগম (৫০) এবং পালিত মেয়ে কাজলী আক্তার (১৫) কে বসতঘরে নির্মমভাবে কুপিয়ে হত্যা করে ফেলে রেখে যায় দুর্বৃত্তরা। এ ঘটনায় নিহতের বড় ভাই ইদ্রিস মোল্লা বাদী হয়ে ওই বছর ৩ আগস্ট অজ্ঞাতনামাদের আসামি করে গলাচিপা থানায় হত্যা মামলা দায়ের করেন। একই ঘটনায় দেলোয়ার মোল্লার বোন পিয়ারা বেগম বাদী হয়ে এক সপ্তাহ পর ২২ জনের নাম উল্লেখ করে গলাচিপা আদালতে একই ঘটনায় আরেকটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। আদালত দুটি মামলা সংযুক্ত করে পুলিশকে তদন্তের নির্দেশনা দেন।

 

 

কিন্তু পুলিশ কোনো কিনারা খুঁজে পাচ্ছিল না। তবে দীর্ঘদিন পর পুলিশ খুন হওয়া দেলোয়ারের মেয়ে কাজলী আক্তারের মোবাইলের সন্ধান পায়। এরপর পুলিশ ওই মোবাইলের সূত্র ধরে দেলোয়ারের ভাইয়ের ছেলে শহীদুল ইসলামকে গলাচিপা থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মো. হুমায়ুন কবিরের নেতৃত্বে সাভার থেকে ১০ অক্টোবর সন্ধ্যায় একটি ভাড়া বাসা থেকে আটক করে। শহিদুল তার নাম পরিবর্তন করে জাহাঙ্গীর নামে ওই বাসায় সপরিবারে বসবাস করত।

 

 

প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে শহিদুল হত্যার সাথে জড়িত থাকার বিষয় স্বীকার করেছে।

সোশ্যাল মিডিয়াতে শেয়ার করুন



Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *










Facebook

© ভয়েস অব বরিশাল কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
Developed BY: AMS IT BD