সোমবার, ২৫ নভেম্বর ২০২৪, ০৮:২৪ অপরাহ্ন
তানজিল জামান জয়,কলাপাড়া প্রতিনিধি।। কলাপাড়ায় বাড়ির সীমানার কাপুলা গাছ ও জাল পেচানো বেড়া কুপিয়ে নষ্ট করায় বাধাঁ দিলে বাড়ির মালিক শাহিন মুসুল্লীকে মারধর ও কুপিয়ে জখম করে পড়শী ইউনুস হাওলাদার ও তার স্ত্রী নাজমা বেগম। এঘটনায় শাহিন মুসুল্লী বাদী হয়ে কলাপাড়া জুডিসিয়াল ম্যাজিষ্ট্রেট আদালতে গত ৯ ্এপ্রিল মামলা করেছেন। এত তার ২৫ হাজার টাকার ক্ষতি হয়েছে বলে মামলায় উল্লেখ করেছেন। মামলা বলা হয়েছে, পড়শী ইউনুস হাওলাদার তাদের বাড়ি ছাড়া করার জন্য সর্বদা চেষ্টা চালিয়ে আসছিল। ঘটনার দিন গত ৫ এপ্রিল (শুক্রবার) সকালে বাড়ির মধ্যে প্রবেশ করে সীমানায় লাগানো কাপুলা গাছ কেটে ও জাল দিয়ে দেয়া বেড়া কুপিয়ে ও টেনে ভেঙ্গে ফেলে এতে বাধাঁ দিলে ইফনুস ও তার স্ত্রী নাজমা বেগম বড়ির মালিক শাহিন মুসুল্লীকে কুপিয়ে ও মারধর করতে থাকলে এবং ডাকচিৎকারে তার মা মোসা: শ্যমবরু রক্ষা করতে গেলে ইউনুস তার হাতে থাকা কোদাল দিয়ে কপালে কোপ মারিলে গুরুতর রক্তাক্ত জখম হয়।
এর পর ইউনুসের স্ত্রী নাজমা বেগম তার হাতে থাকা লোহার রড দিয়ে ডন পাশের খেচায় ও বাম রানে পিটিয়ে রক্তাক্ত ফুলা জখম করে। মা ও ছেলের ডাকচিৎকারে বোন নাজমা বেগম ও বোন জামাই বশির আগাইয়া আসলে ২নং আসামী নাজমা বেগম নাজমাকে লোহার রড দিয়ে শরীরের বিভিন্ন স্থানে পিটিয়ে এবং হতে, পিটে, রানে, কেমোড়ে ফুলা জখম করে। এবং হাত কামড়িয়ে দেয়। এরপর চুলের মুঠি ধরিয়া উঠানে টানাহেচড়া করিয় কাপড় চোপর খুলিয়া শ্লিনতাহানী ঘটায়।
এবং তার গলায় থাকা একভরি ওজনের স্বর্নেও চেইন ছিনিয়ে নেয়। এরপর ভগ্নিপতি বশিরকে আসামীরা এলোপাতারি পিটিয়ে আহত করে। তাদের ডাকচিৎকাওে আশপাশের লোকজন আসিয়া আমাদেও উদ্ধার করে। আসামীরা তাদের সামনে হুমকী দিয়ে বলে বাড়ি-ঘর ছাড়িয়া না গেলে এবং এই বিষয়ে মামলা করলে শাহীন মুসল্লীকে এবং তার মা-বাবাকে খুন করিয়া লাশ গুম করিয় ফেলিবে। স্থানীয়রা তাদের উদ্ধার করে কলাপাড়া হাসপাতালে ভর্তি করে।
Leave a Reply