শনিবার, ১১ জানুয়ারী ২০২৫, ০৮:৫৮ অপরাহ্ন
আরিফ হোসেন,বাবুগঞ্জ॥ বরিশালের বাবুগঞ্জে শীত আসতে না আসতেই বাজারে দেখা মিলছে শীতকালীন শাক-সবজি। বাজারগুলোতে আগাম সবজি আসার কারণে ক্রেতাদের দৃষ্টি কাড়ছে সবজি গুলো। তবে মন টানলেও আকাশ ছোয় দাম হওয়ায় সাধারন ক্রেতাদের নাগালের বাইরে রয়ে গেছে শীত কালীন সবজী । গত এক সপ্তাহে উপজেলার ১০টি বাজারে ঘুরে দেখা যায়, প্রচুর পরিমান শীতকালীন সবজির আগমন ঘটেছে বাজার গুলোতে। সাধ্যের তুলনায় দাম বেশি হওয়ায় ক্রেতারা পড়ছেন বিপাকে।
প্রয়োজনের তুলনায় কম করে হলেও সময়ের আগেই নতুন সবজির স্বাদ নিতে বেশি দাম দিয়েই সবজি কিনছেন অনেক ক্রেতারা।উপজেলার অতিহ্যবাহী বাজার বাবুগঞ্জ,রহমতপুর , বাহেরচর মীরগঞ্জ ঘুরে দেখা গেছে,বর্তমানে শীত কালীন সবজি স্থানবেদে মূলা বিক্রি হচ্ছে প্রতিকেজি ৫০ থেকে৭০ টাকা, বাধাকপি ৫০ থেকে ৭০ টাকা, শিম ১০০ থেকে ১২০ টাকা, টমেটু ১০০ থেকে ১২০ টাকা,কচু ৬০ থেকে ৭০ টাকা,ফুল কপি ৬০থেকে ৮০টাকা,বেগুন ৬০-৮০টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে।এছাড়াও অন্যান্য সবজির মধ্যে মিস্টি কুমড়া বিক্রি হচ্ছে প্রতিকেজি ২৫ থেকে ৩০ টাকা, পটল ৩০-৪০ টাকা, করলা ৫০-৬০ টাকা, ঝিঙ্গা ৩০-৪০ টাকা, পেঁপেঁ ২৫ থেকে ৩০ টাকা, শসা ৫০-৬০ টাকা, চাল কুমড়া রকম ভেদে প্রতি পিছ ২৫ থেকে ৫০ টাকা, ঢেড়স ৫০ থেকে ৬০ টাকা, আলু প্রতিকেজি ২০ থেকে ২৫ টাকা, লেবু হালি প্রতি ২০-৩০ টাকা, লাল শাক বিক্রি হচ্ছে আটি প্রতি ১০ টাকা,পুই শাক২০ থেকে৩০ টাকা দরে বিক্রি করতে দেখা গেছে।কাচামাল বিক্রেতা রিপন জানান, বর্তমানে বাজারে শীতকালীন শাক-সবজির দাম একটু বেশি । মাসখানেকের মধ্যে কৃষকের পসল বাজারে উঠলে দাম ক্রেতাদের নাগালের মধ্যে চলে াাসবে।সাধারন ক্রেতারা বলেন,ন্যায্য মূল্যের চেয়ে অতিরিক্ত দাম হাকিয়ে বিক্রেতারা অধিক মুনফা অর্জন করছে। ইচ্ছা করলে একটু কম ব্যবসা করে সবজি বিক্রি করতে পারলেও তা করছে না।
Leave a Reply