ভয়েস অব বরিশাল ডেস্ক॥ এলাকার জনসমর্থনে চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী হন। বিপুল জনসমর্থনে নির্বাচিত হন আওয়ামী লীগ সমর্থিত, যুবসমাজের বলিষ্ঠ কন্ঠস্বর, ইউনিয়নবাসীর প্রিয়মুখ ও গণমানুষের নেতা।

বরিশাল সদর উপজেলার সকল ইউনিয়ন পর্যায়ে চেয়ারম্যানদের মূল্যায়নে যার নাম সর্বজন স্বীকৃত তিনি হলেন হাবিবুর রহমান খোকন।করোনার প্রাদুর্ভাব ঠেকাতে কর্মহীন ও দরিদ্র মানুষের জন্য সহায়তার হাত বাড়িয়েছে তিনি। জনপ্রতিনিধি হিসাবে ও ব্যক্তিগত পর্যায়ে বাড়ি বাড়ি খাদ্য সামগ্রী পৌঁছে দিয়েছেন।

একই সঙ্গে খাদ্য সহায়তা হোম কোয়ারেন্টাইনে থাকা বিদেশফেরত লোকজনকেজ সচেতন, জীবাণুনাশক স্প্রে এবং সাধারণ মানুষকে মাস্ক, সাবান, হ্যান্ড স্যানিটাইজার বিতরণ অব্যাহত রেখেছেন তিনি।

তিনি এ পর্যন্ত ইউনিয়নের বিভিন্ন রাস্তার উন্নয়নসহ স্কুল,মাদ্রাসা,কবরস্থান,মসজিদ,ঈদগাঁমাঠ সংস্কার করা। গরীব দু:খী মানুষের মাঝে বয়স্কভাতা,বিধবাভাতা সঠিকভাবে বিতরণ করেছেন এবং বিভিন্ন উন্নয়ন প্রকল্প সঠিকভাবে বাস্তবায়ন করে গ্রাম্য শালিসের মাধ্যমে ইউনিয়নের বিভিন্ন সমস্যার সমাধান করে যাচ্ছেন।

এছাড়াও তিনি নির্বাচিত হওয়ার পর নিয়মিত অফিস করছেন এবং স্থানীয় প্রশাসনের সার্বিক তত্বাবদানে প্রতিটি উন্নয়নমূলক কাজ অতি দক্ষতার সাথে সফলভাবে করেছেন যা এখনও চলমান আছে। ব্যক্তি জীবনে তিনি অত্যন্ত নম্র, ভদ্র, সদাহাস্যোজ্জ্বল ও সাদা মনের মানুষ।

তাঁর মাঝে কোন অহংকার নেই। নিরহংকারী এই মানুষটি দলমত নির্বিশেষে আজ সকলের কাছে প্রিয়।কাজ করছেন নৌকার জন্য। সর্বোপরি কাজ করছেন সাধারণ মানুষের কল্যাণের জন্য।সাধারণ মানুষের প্রত্যাশা পূরণে নিরন্তর কাজ করে যাচ্ছেন।

তারপরও মানুষের প্রত্যাশা থাকে। তিনি, তাঁর পরিশ্রম, সাহস, ইচ্ছাশক্তি, একাগ্রতা আর প্রতিভার সমন্বয়ে সাধারণ মানুষের ভাগ্য উন্নয়নের জন্য, স্থানীয় সরকারের উন্নয়ন কর্মকান্ড সঠিক ও সুচারুভাবে বাস্তবায়নের জন্য, সর্বোপরি শেখ হাসিনার ডিজিটাল বাংলাদেশের যে স্বপ্ন রয়েছে সেই স্বপ্ন বাস্তবায়নের জন্য এবং প্রতিটি নির্বাচনে নৌকা প্রতীকের জয়লাভের জন্য অক্লান্ত পরিশ্রম করে যাচ্ছেন।

১০ জনের একটি গ্রাম পুলিশ কমিটি রয়েছে ইউনিয়নটিতে,যারা সার্বক্ষনিক এলাকার আইন-শৃংখলা রক্ষায় এবং জনগনের সেবায় কাজ করে যাচ্ছে। প্রতিমাসে মাসিক সভা অনুষ্ঠিত হয়, যেখানে এলাকার সার্বিক উন্নয়নে নানা বিষয়ে আলোচনা হয়ে থাকে।

বিশেষ করে অনলাইনে জন্ম নিবন্ধন ও বাল্যবিবাহ বিষয়ে জনসচেতনতা বৃদ্ধি, ইভটিজিং, মাদক বন্ধে কার্যকরী ব্যবস্থা গ্রহন ও সরকারি খাসজমি রক্ষণাবেক্ষণে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহন করা হয়। গুরুত্বপূর্ণ মাসিক এ সভায় সভাপতিত্ব করেন ইউপি চেয়ারম্যান নিজেই।

১নং রায়পাশা-কড়াপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান হাবিবুর রহমান খোকন দলমত নির্বিশেষে সকলের কাছে বড়ই আস্থাভাজন।

সফল ও জনবান্ধব চেয়ারম্যান হাবিবুর রহমান খোকন বলেন, আমি ছাত্র জীবন থেকে রাজনীতির সাথে জড়িত থেকে এ এলাকার জনসাধারণের জন্য বিগত দিনেও কাজ করেছি তাই জনগন এবং দল আমাকে মনোনয়ন দিয়ে বিগত নির্বাচনে জয়ী করেছেন।

আমি নির্বাচিত হওয়ার পরে আমার এলাকার ব্যাপক উন্নয়ন মূলক কাজ করেছি।কিছু কাজ বাকি রয়েছে এবং ইউনিয়নকে নিয়ে বেশকিছু পরিকল্পনা হাতে নিয়েছি।

আসন্ন ইউপি নির্বাচনে দল আমাকে মনোনয়ন দেয় তাহলে আমার ইউনিয়নের বাকি কাজগুলোসহ ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা অনুযায়ী একটি আধুনিক ইউনিয়নে রূপান্তর করার চেস্টা করবো।

তিনি বলেন,আমি বঙ্গবন্ধু শেখ মজিবুর রহমানের আর্দশের সংগঠন বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ পরিবারে জম্ম গ্রহন করি,আসন্ন ইউপি নির্বাচনে ইউনিয়ন বাসীর জোরদাবীর কারনে এবং তাদের পাশে থেকে তাদের অধিকার আদায়ের লক্ষ্যে আমি পূনরায় চেয়ারম্যান প্রার্থী হয়েছি।

আমার ইউনিয়নের প্রতিটি অসহায় দরিদ্র মানুষের পাশে দাঁড়ানোর পাশাপাশি তাদের সকল দাবির বিষয়ে বিগত দিনে আমি সবসময় ছিলাম, আছি এবং ভবিষ্যতেও থাকবো।

তিনি আরও বলেন, রায়পাশা-কড়াপুর ইউনিয়ন উন্নয়নের মাধ্যমে জনগনের সেবা করেই বাঁকি জীবন বেঁচে থাকতে চাই। সমাজের অবহেলিত ও অধিকার বঞ্চিত সাধারণ মানুষের পাশে থেকে তাদের অধিকার আদায় ও সমাজের উন্নয়ন মূলক কাজ করে সব সময় জনগনের সেবা করতে চাই।

যতদিন এলাকার জনপ্রতিনিধি হিসেবে দায়িত্বে ছিলাম জনগনের পাশে থেকে কাজ করেছি এবারের নির্বাচনে যদি দল থেকে আমাকে মনোনয়ন দেয় এবং জনগন যদি আমাকে জয়ী করে তাহলে বিগত দিনের ন্যায় এলাকার সার্বিক উন্নয়নে নিবেদিত হয়ে কাজ করে যাবো ইনশাআল্লাহ।