যে কারনে ফরচুন সুজের লেনদেন বন্ধ ! Latest Update News of Bangladesh

শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪, ১২:৪৪ অপরাহ্ন

বিজ্ঞপ্তি :
Latest Update Bangla News 24/7 আপনার চারপাশে ঘটে যাওয়া নানা খবর, খবরের পিছনের খবর সরাসরি ভয়েস অব বরিশালকে জানাতে ই-মেইল করুন- [email protected] অথবা [email protected] আপনার পাঠানো তথ্যের বস্তুনিষ্ঠতা যাচাই করে আমরা তা প্রকাশ করব।*** প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে!! বরিশাল বিভাগের সমস্ত জেলা,উপজেলা,বরিশাল মহানগরীর ৩০টি ওয়ার্ড ও ক্যাম্পাসে প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে! ফোন: ০১৭৬৩৬৫৩২৮৩




যে কারনে ফরচুন সুজের লেনদেন বন্ধ !

যে কারনে ফরচুন সুজের লেনদেন বন্ধ !

যে কারনে ফরচুন সুজের লেনদেন বন্ধ !




ভয়েস অব বরিশাল ডেস্ক॥ বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) সংক্রান্ত রেকর্ড ডেটের কারণে পুঁজিবাজারে আগামীকাল বৃহস্পতিবার লেনদেন বন্ধ থাকবে তালিকাভুক্ত ফরচুন সুজ লিমিটেডের। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) মাধ্যমে এ তথ্য জানিয়েছে কোম্পানিটি।

 

 

৩০ জুন সমাপ্ত ২০২১ হিসাব বছরের জন্য ১৫ শতাংশ নগদ লভ্যাংশের সুপারিশ করেছে ফরচুন সুজের পরিচালনা পর্ষদ। এর মধ্যে ১০ শতাংশ নগদ ও বাকি ৫ শতাংশ স্টক লভ্যাংশ। তবে স্টক লভ্যাংশের জন্য নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) অনুমোদন নিতে হবে। এজন্য স্টক লভ্যাংশ নির্ধারণের রেকর্ড ডেট অনুমোদন পাওয়ার পর জানানো হবে। ঘোষিত নগদ লভ্যাংশ অনুমোদনের জন্য আগামী ৯ ডিসেম্বর ভার্চুয়াল মাধ্যমে এজিএম আহ্বান করা হয়েছে। এ-সংক্রান্ত রেকর্ড ডেট বৃহস্পতিবার।

 

 

এদিকে রিটেইল ব্যবসায় বিনিয়োগ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে ফরচুন সুজ। গত মাসে অনুষ্ঠিত কোম্পানিটির পর্ষদ সভা থেকে এ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। ফরচুন গ্যালারি লিমিটেডে এ বিনিয়োগের সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। কোম্পানিটির ৪৯ শতাংশ শেয়ারের বিপরীতে এ বিনিয়োগ করা হবে। মূলত ফরচুন গ্যালারির ফুটওয়্যার ও লাইফস্টাইল পণ্যসামগ্রীর রিটেইল ব্যবসায় এ বিনিয়োগ করবে কোম্পানিটি। এজিএমে শেয়ারহোল্ডারদের অনুমোদন নেয়ার পর বিনিয়োগের বিষয়টি চূড়ান্ত হবে।

 

 

৩০ জুন সমাপ্ত ২০২১ হিসাব বছরে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১ টাকা ৫৯ পয়সা। আগের হিসাব বছরে যা ছিল ৮০ পয়সা। ৩০ জুন ২০২১ শেষে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদমূল্য (এনএভিপিএস) দাঁড়িয়েছে ১৪ টাকা ২৪ পয়সা।

 

 

৩০ জুন সমাপ্ত ২০২০ হিসাব বছরের জন্য শেয়ারহোল্ডারদের ১০ শতাংশ লভ্যাংশ দেয় ফরচুন সুজ। এর মধ্যে ৫ শতাংশ নগদ উদ্যোক্তা ও পরিচালক ব্যতীত এবং ৫ শতাংশ বোনাস সব শেয়ারহোল্ডারকে দেয়া হয়। নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন অনুসারে, আলোচ্য সময়ে কোম্পানিটির ইপিএস হয় ৮০ পয়সা। ৩০ জুন ২০২০ শেষে কোম্পানিটির এনএভিপিএস দাঁড়ায় ১৩ টাকা ৬৩ পয়সা।

 

 

৩০ জুন সমাপ্ত ২০১৯ হিসাব বছরের জন্য পূর্ব ঘোষিত ৫ শতাংশ নগদ ও ১৫ শতাংশ স্টক লভ্যাংশের পরিবর্তে উদ্যোক্তা-পরিচালক বাদে অন্য শেয়ারহোল্ডারদের জন্য ২ শতাংশ নগদ ও সব ধরনের শেয়ারহোল্ডারদের ১৮ শতাংশ স্টক লভ্যাংশ দেয় ফরচুন সুজ লিমিটেড। এর আগের হিসাব বছরে ১৫ শতাংশ স্টক লভ্যাংশ দিয়েছিল ফরচুন সুজ। ২০১৭ হিসাব বছরে ১২ শতাংশ স্টক লভ্যাংশ পেয়েছিলেন কোম্পানিটির শেয়ারহোল্ডাররা।

 

 

২০১৬ সালে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত হওয়া কোম্পানিটির অনুমোদিত মূলধন ২৫০ কোটি টাকা। পরিশোধিত মূলধন ১৫৪ কোটি ৭৯ লাখ ৬০ হাজার টাকা। রিজার্ভে রয়েছে ৪৬ কোটি ১০ লাখ টাকা। মোট শেয়ার সংখ্যা ১৫ কোটি ৪৭ লাখ ৯৫ হাজার ৭০৪। এর মধ্যে ৩০ দশমিক ৯৩ শতাংশ শেয়ার রয়েছে উদ্যোক্তা পরিচালকদের হাতে। এছাড়া প্রাতিষ্ঠানিক ১৪ দশমিক ৪৫ শতাংশ ও বাকি ৫৪ দশমিক ৬২ শতাংশ শেয়ার সাধারণ বিনিয়োগকারীদের হাতে রয়েছে।

 

 

ডিএসইতে আজ বুধবার শেয়ারটির সর্বশেষ ও সমাপনী দর ছিল ১১২ টাকা। গত এক বছরে শেয়ারটির সর্বনিম্ন ও সর্বোচ্চ দর ছিল যথাক্রমে ১৫ টাকা ৯০ পয়সা ও ১২১ টাকা ৮০ পয়সা।

সোশ্যাল মিডিয়াতে শেয়ার করুন



Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *










Facebook

© ভয়েস অব বরিশাল কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
Developed BY: AMS IT BD