মধ্যরাত থেকে ইলিশ আহরণে নামবেন জেলেরা Latest Update News of Bangladesh

সোমবার, ০১ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ০৯:০৪ অপরাহ্ন

বিজ্ঞপ্তি :
Latest Update Bangla News 24/7 আপনার চারপাশে ঘটে যাওয়া নানা খবর, খবরের পিছনের খবর সরাসরি ভয়েস অব বরিশালকে জানাতে ই-মেইল করুন- inbox.voiceofbarishal@gmail.com অথবা hmhalelbsl@gmail.com আপনার পাঠানো তথ্যের বস্তুনিষ্ঠতা যাচাই করে আমরা তা প্রকাশ করব।*** প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে!! বরিশাল বিভাগের সমস্ত জেলা,উপজেলা,বরিশাল মহানগরীর ৩০টি ওয়ার্ড ও ক্যাম্পাসে প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে! ফোন: ০১৭৬৩৬৫৩২৮৩
সংবাদ শিরোনাম:
বিনয়কাঠি ইউপির চেয়ারম্যানের জালিয়াতি জনগণ পরিবর্তন চায়, তাকিয়ে আছে বিএনপির ওপর: মির্জা ফখরুল ঝুঁকিপূর্ণ নির্বাচনেও স্বচ্ছতা রক্ষায় অটল নির্বাচন কমিশন ফেব্রুয়ারিতে ভোট, নির্বাচনী রোডম্যাপ প্রকাশ করল ইসি শেখ হাসিনার অডিও সম্প্রচারে গণমাধ্যমকে সরকারের কড়া হুঁশিয়ারি বরিশালে দুই উপজেলায় চার শিশুর মৃত্যু মৃত্যুর দুয়ার থেকে ৫ দিন পর ফিরলেন ভাসমান জেলে মোরশেদ বরিশালে থানা কম্পাউন্ডে ছাত্র-জনতার অবস্থান, কাজে ফিরেছে ইন্টার্ন চিকিৎসকরা নগরীর সদর রোডে দুইটি ডাস্টবিন বসালেন মহানগর স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতা-কর্মীরা সুন্দরবন থেকে কুয়াকাটায় বড় কোরাল মাছ, বিক্রি ৩৬ হাজারে




মধ্যরাত থেকে ইলিশ আহরণে নামবেন জেলেরা

মধ্যরাত থেকে ইলিশ আহরণে নামবেন জেলেরা

মধ্যরাত থেকে ইলিশ আহরণে নামবেন জেলেরা




ভয়েস অব বরিশাল ডেস্ক॥ বরিশালের বিভিন্ন নদীর অভয়াশ্রম এলাকায় মা ইলিশ রক্ষার ২২ দিনের নিষেধাজ্ঞা শেষে আজ শুক্রবার (২৮ অক্টোবর) মধ্যরাত থেকে ইলিশ আহরণে নামবেন জেলেরা। ইতোমধ্যে জেলেরা তাদের মাছ ধরার নৌকা মেরামত ও জাল প্রস্তুত করেছেন।

 

 

তবে জেলেদের একাংশের মধ্যে ক্ষোভও বিরাজ করছে। তারা মা ইলিশ রক্ষার সময়ে মাছ ধরা থেকে বিরত থাকলেও এক শ্রেণির অসাধু জেলে নির্বিচারে মা ইলিশ ধরায় এই ক্ষোভ প্রকাশ করেন। যে কারণে তারা এখন নদীতে নেমে ইলিশ পাওয়া না পাওয়ার শঙ্কায় আছেন।

 

 

বরিশাল সদর উপজেলার জেলে পাড়াগুলোতে ঘুরে দেখা গেছে জেলেরা ইলিশ ধরার জন্য নতুন জাল প্রস্তুত করছেন। আবার অনেকেই নৌকাগুলো মেরামত করছেন এবং নৌকার মধ্যে ইঞ্জিন বসাচ্ছেন। তাদের এই প্রস্তুতির কাজে পরিবারের ছোট বড় সব সদস্যরাই সহযোগিতা করছেন।

 

 

হাবিব মুন্সি নামে এক জেলে বলেন, সরকার মা ইলিশ রক্ষায় যে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে তা আমরা মেনেছি। আমরা নদীতে নামিনি। কিন্তু এক শ্রেণির অসাধু ও মৌসুমী জেলে ঠিকই মা ইলিশ নিধন করেছেন।

 

 

খালেক পাটোয়ারী নামে আরেক জেলে বলেন, বছরে দুইবার ইলিশ ধরার নিষেধাজ্ঞা দেয়। আমরা সব কিছুই মানি। কিন্তু এই সময় আমাদের সংসার চলে না। প্রতিবছর এ সময়টা আমাদের সংসার চালাতে কষ্ট হয়। ঋণ করে চলতে হয়। বছর শেষে দেখা যায় একেকজন ২০-৩০ হাজার টাকা ঋণগ্রস্ত হয়ে পড়ি।

 

 

জেলা মৎস্য কর্মকর্তা বলেন, মা ইলিশ রক্ষা অভিযান আমরা সফলভাবে সম্পন্ন করেছি। নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে যারা নদীতে নেমেছেন তাদের বিরুদ্ধে মৎস্য আইনে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে।জেলেদেরকে খাদ্য সহায়তা দেওয়া হয়েছে। আশা করছি ইলিশের উৎপাদন আরো বৃদ্ধি পাবে।

সোশ্যাল মিডিয়াতে শেয়ার করুন



Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *










Facebook

© ভয়েস অব বরিশাল কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
Developed BY: AMS IT BD