আয়েশা সিদ্দিকা মিন্নিসহ ১৪ জন আদালতে, রাতুল সেভ হোমে Latest Update News of Bangladesh

শনিবার, ২৯ জুন ২০২৪, ১০:০০ অপরাহ্ন

বিজ্ঞপ্তি :
Latest Update Bangla News 24/7 আপনার চারপাশে ঘটে যাওয়া নানা খবর, খবরের পিছনের খবর সরাসরি ভয়েস অব বরিশালকে জানাতে ই-মেইল করুন- [email protected] অথবা [email protected] আপনার পাঠানো তথ্যের বস্তুনিষ্ঠতা যাচাই করে আমরা তা প্রকাশ করব।*** প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে!! বরিশাল বিভাগের সমস্ত জেলা,উপজেলা,বরিশাল মহানগরীর ৩০টি ওয়ার্ড ও ক্যাম্পাসে প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে! ফোন: ০১৭৬৩৬৫৩২৮৩
সংবাদ শিরোনাম:




আয়েশা সিদ্দিকা মিন্নিসহ ১৪ জন আদালতে, রাতুল সেভ হোমে

আয়েশা সিদ্দিকা মিন্নিসহ ১৪ জন আদালতে, রাতুল সেভ হোমে




বরগুনা প্রতিনিধি॥   চাঞ্চল্যকর রিফাত শরীফ হত্যা মামলায় প্রধান সাক্ষী থেকে আসামি বনে যাওয়া নিহতের স্ত্রী আয়েশা সিদ্দিকা মিন্নিসহ এজাহারভুক্ত ১৪ আসামিকে আদালতে আনা হয়েছে।বুধবার (১৪ আগস্ট) সকাল সাড়ে ১০টার দিকে বরগুনা জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে মামলার তৃতীয় ধার্য তারিখে তাদের নিয়মিত হাজিরায় আদালতে আনা হয়।প্রায় ৩০ মিনিট আদালতের কার্যক্রম শেষে তাদের আবার জেল হাজতে পাঠানো হয়েছে। মামলার পরবর্তী তারিখ ২২ আগস্ট ধার্য করেন ম্যাজিস্ট্রেট গাজী সিরাজুল ইসলাম।

আজ হত্যা মামলার চার্জশিট দেওয়ার কথা থাকলেও তদন্ত সম্পন্ন না হওয়ায় চার্জশিট দেওয়া সম্ভব হয়নি। তবে কিছু দিনের মধ্যে তদন্ত কাজ সম্পন্ন করে চার্জশিট দেওয়া হবে জানিয়েছেন কোর্ট পুলিশ পরিদর্শক আব্দুল কুদ্দুস মৃধা।এর আগে সকাল ১০টা থেকে আদালত চত্বরে চেক পোস্টসহ নিরাপত্তার চাদরে ঢেকে দেয় পুলিশ।এ মামলার এজাহারভুক্ত ৫ নম্বর আসামি মুসা বন্ড, ৭ নম্বর আসামি মোহাইমিনুল ইসলাম সিফাত, ৮ নম্বর আসামি রায়হান ও ১০ নম্বর আসামি রিফাত হাওলাদারকে এখনো গ্রেফতার করতে পারেনি পুলিশ।

এদিকে একই মামলায় গ্রেফতার রাতুল নামে এক আসামি অপ্রাপ্ত বয়স হওয়ায় সেভ হোমে রাখা হয়েছে।প্রসঙ্গত, বরগুনা সরকারি কলেজের মূল ফটকের সামনের রাস্তায় ২৬ জুন সকাল ১০টার দিকে স্ত্রী আয়েশা সিদ্দিকা মিন্নির সামনে কুপিয়ে জখম করা হয় রিফাত শরীফকে। বিকাল ৪টায় বরিশালের শেরেবাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে তার মৃত্যু হয়।

২৭ জুন রিফাত শরীফের বাবা আবদুল হালিম দুলাল শরীফ বরগুনা থানায় ১২ জনের নামে এবং চার-পাঁচজনকে অজ্ঞাত আসামি করে মামলা করেন। প্রধান আসামি নয়ন বন্ড ২ জুলাই ভোরে পুলিশের সঙ্গে কথিত বন্দুকযুদ্ধে নিহত হয়।এ হত্যার ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে দেশব্যাপী তোলপাড় শুরু হয়। পরে দ্বিতীয় একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে হত্যায় মিন্নির সম্পৃক্ততা নিয়ে প্রশ্ন ওঠে। পরে মিন্নিও গ্রেফতার হন।

সোশ্যাল মিডিয়াতে শেয়ার করুন



Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *










Facebook

© ভয়েস অব বরিশাল কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
Developed BY: AMS IT BD