মঙ্গলবার, ২৬ নভেম্বর ২০২৪, ১২:৩৭ পূর্বাহ্ন
স্টাফ রিপোর্টার:
প্রেমের মরা জলে ডোবে না, বলে আসছে গুনিজনা কখন সুন্দর প্রেমকে একশ্রেনীর লোক অর্পকর্ম করে আসছে। ঠিক সেরুপ ভাবে হাসায়, কখনও কাদায়” আর এ বানীর প্রতিফলন ঘটিয়ে গত সপ্তাহে জলাবাড়ীর সর্বত্র চরম বিতর্কিত হওয়ার অভিযোগ উঠেছে। স্থানীয় সুত্র জানায়,রমেন হালদারের সাথে ঝালকাঠীর অঞ্জলী মিস্ত্রীর অতীত প্রেম ছিল দারুন মধুর।বিধাতার নিলা খেলায় অঞ্জলীর বিয়ে হয় রমেনের পাশের বাড়ী পরিমল মিস্ত্রীর সাথে। এ “যেন মেঘ না চাইতেই বৃষ্টি ” রমেন হালদার ও অঞ্জলীর। এদিকে দিন যায় কথা ওঠে রমেনকে নিয়ে।
এলাকায় অঞ্জলীর বিষয়ে বিতর্কের শেষ নেই। লোক লজ্জা ভুলে গিয়ে বিগত সময় থেকে চলতি সময়ে বহু বার প্রেমের নামে অনৈতিক কাজ করার বহু অভিযোগ রয়েছে এলাকার লোকজনদের কাছে। সর্বশেষ এ ব্যাপারে জলাবাড়ীর প্রতিবাদীরা মিডিয়াকে জানান,গত সপ্তাহে রাত্র দেডটার দিকে রমেন হালদার প্রেমে গদগদ হয়ে পুরনো প্রেমিকা অঞ্জলীর দেহের মধু সুদা পান করার জন্য ব্যাস্ত হয়ে উঠেন।ঐ রাত্রেই ফোন দেন অঞ্জলীর কাছে। অথছ কথায় আছে, ” চোরের দশদিন আর গৃহস্থের একদিন “। নইলে ঐ রাত্রে অঞ্জলী ফোন রিছিব না করে ফোন ধরেন তার মেয়ে। আর রাত্রের ন্যাক্কার জনক ঘটনার কথা মুহুর্তের মধ্যে জলাবাডীর সর্বত্র ছড়িয়ে পড়ে।এ যেন বিচিত্র সেলুকাছ জলাবাড়ী এলাকায় ! রমেনের ছেলে কলেজে আর মেয়ে নবমে পড়াশুনা করে।
অপর দিকে অঞ্জলীর বড় মেয়ে বিবাহিত, মেজ মেয়ে এস এস সির ছাত্রী আর ছেলেও স্কুলে পড়াশুনা করে বটে। এ ব্যাপারে এলাকার বিজ্ঞ মহল মিডিয়াকে জানান, “কয়লা ধুইলেও ময়লা যায় না” ঠিক এদের চরিত্রের পরিবর্তন হওয়ার কথা নয়। এদিকে এলাকার মেম্বর রমেনের পক্ষে থাকায় মেম্বরকে নিয়েও কটু কথা বলতে বাধ্য হচ্ছে সর্বত্র।বিপর্যয় মেম্বরের বিয়ের বয়স হলেও বিয়ে না করেও রয়েছে এলাকায় বিতর্কে। অথচ এলাকার সকলে মিলেই রমেনে ও অঞ্জলীর কঠিন বিচার করলেই সব সমস্যার সমাধান হতে পারতো সহযেই। আর বিগত সময়ের অপকর্মকে সাপোর্ট দেওয়ায় উভয় পরিবার রয়েছে চরম বিতর্কে। এলাকার সুশিল সমাজ মনে করেন,জলাবাড়ীতে এহেন লজ্জাষ্কর ঘটনার সুষ্ঠ বিচার হলেই এলাকায় শান্তির পরিবেশ ফিরিয়ে আসবে।
Leave a Reply