লাইব্রেরীতে অবৈধ বই বানিজ্য Latest Update News of Bangladesh

সোমবার, ১৩ জানুয়ারী ২০২৫, ০৬:০১ অপরাহ্ন

বিজ্ঞপ্তি :
Latest Update Bangla News 24/7 আপনার চারপাশে ঘটে যাওয়া নানা খবর, খবরের পিছনের খবর সরাসরি ভয়েস অব বরিশালকে জানাতে ই-মেইল করুন- inbox.voiceofbarishal@gmail.com অথবা hmhalelbsl@gmail.com আপনার পাঠানো তথ্যের বস্তুনিষ্ঠতা যাচাই করে আমরা তা প্রকাশ করব।*** প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে!! বরিশাল বিভাগের সমস্ত জেলা,উপজেলা,বরিশাল মহানগরীর ৩০টি ওয়ার্ড ও ক্যাম্পাসে প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে! ফোন: ০১৭৬৩৬৫৩২৮৩




লাইব্রেরীতে অবৈধ বই বানিজ্য

লাইব্রেরীতে অবৈধ বই বানিজ্য




সুমন খান, স্বরূপকাঠি প্রতিনিধিঃনেছারাবাদ ( স্বরূপকাঠিতে) সিন্ডিকেটের মাধ্যমে চলছে অবৈধ ভাবে বই বানিজ্য লাব্রেরীর ব্যবসা, নির্ধারিত মূল্যের কমে বিক্রি করলে রয়েছে জরিমানার বিধান।গনপ্রজাতন্রী বাংলাদেশ সরকার নিষিদ্ধ থাকার সত্ত্ব চলছে অবৈধ ভাবে বই বিক্র, স্বরুপকাঠীতে ইন্দুরহার বন্ধরে, পপি লাইব্রেরী, মডান লাইব্রেরী সহ পপুলার সহ অন্যোন্য লাইব্রেরীতে এক সঙ্গে।অবৈব বই বিক্র তার সূএ সরেজমিনে গতকাল উপজেলার ইন্দেরহাট বাজারের বই লাব্রেরী ঘুরে দেখামেলে এমন চিত্র।

 

 

লাইব্রেরীর ক্যাশ কাউন্টারেই সাজানো রয়েছে স্বরূপকাঠি বই লাব্রেরী সমিতি উল্লেখ করে মূল্য তালিকার শতকরা কমিশন লিস্ট। রয়েছে তৃতীয় কেথে শুরু করে সকল শ্রেণীর সহায়িকা বই এক সেট করে, একের ভেতর সব নামে বিভিন্ন কম্পানীর প্রাথমিক ও ইবতেদায়ী পর্যায়ের শ্রেণী সমূহের সহায়িকা বই। মূলত নোট বা গাইড বই সরকার নিষিদ্ধ করায় নাম পাল্টে সহায়িকা নামকরন করা হয়েছে এসব বইয়ের।

 

এব্যাপারে ইন্দেরহাট বাজারের পপি লাইব্রেরীরসহ মর্ডান মালিক সাহিন বলেন, নোট, গাইড নিষিদ্ধ তাই সহায়িকা বিক্রি করি। শিক্ষকরা যদি ছাত্র/ছাত্রীদের ভাল ভাবে পড়ায় তাহলে এসব বইয়ের দরকার হয় না। কম্পানীর লোকজন শিক্ষকদের দিয়ে বই বিক্রির ব্যবস্থা করে আমরা বিক্রি করি।

 

এসময় লাইব্রেরীর সামনে রাস্তায় রাখা সদ্য আনা বইয়ের একটি বস্তা খুলে দেখাযায় বিক্রির জন্য নয় লেখা আছে, পাঞ্জেরী কম্পানীর ৯ম শ্রেনীর নোট বা গাইড সহায়িকা নামে।

 

এবিষয়ে সাহিন বলেন, এগুলো কম্পানীর লোক আমার ঠিকানায় এনেছেন শিক্ষকদের দিয়ে তাদের বই বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের ধরানোর জন্য। ঘটনা ক্রমে ওই লাইব্রেরীর সামনে উপস্থিত হন সোহাগদল কেপিইউ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের একজন শিক্ষক মনোজ তিনি বলেন, ‘বিক্রির জন্য নয়’ বইটি মূলত কম্পানীর লোকজন আমাদের দেয়।

 

আমরা বিভিন্ন কম্পানীর বই পড়ে যেটা ভালো সেটা কেনার জন্য শিক্ষার্থীদের সাজেস্ট করি। শিক্ষার্থী অভিবাবকদের অভিযোগ, সরকার বিনামূল্যে বই দিলেও আমাদের সহায়িকা বই কিনতে হচ্ছে এবং প্রাইভেট বাধ্যতা মূলক পড়াতে হচ্ছে যা খুবই ব্যয়বহুল এবং কষ্ট সাধ্য তার উপড়ে সিন্ডিকেট করে বইয়ে বাড়তি দাম নিচ্ছে দোকানীরা।

 

বরিশালের তুলনায় প্রতিটি বইয়ে স্বরূপকাঠির ব্যবসায়িরা বেশি দাম নেয় বলে অভিযোগ তাদের। এ ব্যপারে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে বলে জানান উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সরকার আব্দুল্লাহ্ বাবু।

 

এবিষয়ে স্বরূপকাঠি বই লাব্রেরী সমিতির চার সদস্য একত্রিত হয়ে অঙ্গিকার করেন বইয়ের দামে যে সিন্ডিকেট ছিল তা তারা এখন থেকে ভেঙ্গে দিয়েছেন এবং সহায়িকা, নোট, গাইডসহ সরকার নিষিদ্ধ কোন বই আর বিক্রি করবেন না।

 

 

সোশ্যাল মিডিয়াতে শেয়ার করুন



Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *










Facebook

© ভয়েস অব বরিশাল কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
Developed BY: AMS IT BD