রবিবার, ০২ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ০৯:৫৬ অপরাহ্ন
শহিদুল ইসলাম॥ কীর্তনখোলা নদীর তীরে যাতায়াতের সড়কের বেহাল দশা। এখানে ঘুরতে আসা বিনোদনপ্রেমিদের ভোগান্তিতে আনন্দটা নাকি বিফলে যাচ্ছে।এবং তারা বরিশাল সিটি কর্পোরেশন মাননীয় মেয়র মহোদয়ের হস্তক্ষেপ কামনা করে বলেছেন, আমরা যেকোন ছুটির দিনে পরিবার পরিজন নিয়ে এই কীর্তনখোলা নদীর তীরে কিছু সময়ের জন্য হলেও ঘুরেতে আসি।
এমন অবস্থায় আমাদের এখানে আসা যাওয়ার চলাচলের রাস্তাটি খুবই খারাব,এবং পাশেও কম, একটি গাড়িকে সাইট দিয়ে উঠতে গেলে সমস্যা পড়তে হয়,অনেক সময় ছোট খাট দুর্ঘটনাও ঘটছে আমরা জানি। তাই বলবো এই প্রতিবেদকের মাধ্যামে মেয়র মহোদয় আপনি এই সড়কটি সংস্কারে ব্যবস্থা নিবেন এমনটাই জানিয়েছেন তারা।আজ বিকালে সরেজমিনে গেলে দেখা যায়,রাস্তাটি খানা-খন্দ ও গর্তে পানি জমে সড়কটি এখন যেন মরণ ফাঁদ।খোজ নিয়ে জানা গেছে,বরিশালের বিভিন্ন এলাকা থেকে যানবাহনে প্রতিদিন বহুলোক চলাচল করে।পরিবার পরিজন নিয়ে নদীর তীরে সময় কাটানোর জন্য।
যে রাস্তাটি দিয়ে আসা যাওয়া করে, রাস্তাটি এখন চরম অবনতি হয়ে পড়েছে। সড়কটি খানা-খন্দ হয়ে গেলেও কারো নজরে পড়ছে না।খানাখন্দের কারণে ভোগান্তি পোহাচ্ছেন প্রতিদিন দর্শানার্থী সহ এলাকাবাসি।এছাড়াও রয়েছে ব্যাটালিয়ন ক্যাম্প,সকল পর্যায়ের মানুষদের আনাগোনা।সড়কের বেহাল দশা দেখলে মনে হয় এই এলাকায় কোন জন প্রতিনিধি কেউই সড়কের কাজ করতে রাজি নন। প্রতিদিন হাজারো মানুষ ভোগান্তি পোহাচ্ছে এই সড়কটিতে। কাদা-পানি, গর্তে ভরা, যানবাহনের পাশাপাশি হেঁটে চলা এসব সড়ক ব্যবহারকারীর দুর্ভোগ ভোগান্তির যেন শেষ নেই। দীর্ঘদি সড়কটি মেরামত সংস্কার না হওয়ায় যানবাহন চলাচলে পোহাতে হচ্ছে অবর্ণনীয় দুর্ভোগ। বলা চলে বিনোদনপ্রমিদের সঙ্গে এলাকাবাসির যোগাযোগের প্রধান এই সড়ক।
এই সড়ক দ্রুত সংস্কার সহ আরও চড়রা করার সমাধানের দাবি উঠেছে নদীর তীরে ঘুরতে দর্শানার্থী কাছ থেকে।সিটি কর্পোরেশনের তথ্যমতে জানা যায়,বৃস্টির মৌসুম শেষ হলেই নগরীর ভাঙ্গা চুরা সকল সড়কের ৫ বছর মেয়াদী সংস্কার করা হবে এমনটাই জানা যায়।
Leave a Reply