শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪, ১০:৫৯ পূর্বাহ্ন
অনলাইন ডেস্ক: ভারতের পশ্চিমবঙ্গে এখন চলছে চিকিৎসকদের কর্মবিরতি। এক জুনিয়র চিকিৎসককে মারধরের অভিযোগে চারদিন ধরে জরুরি সেবা বন্ধ রেখে কর্মবিরতি পালন করছেন চিকিৎসকরা। বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দোপাধ্যয় চিকিৎসকদের কর্মবিরতি প্রত্যাহারের আহ্বান জানালেও তাতে কাজ হচ্ছে। নিজ অবস্থানে অটল জুনিয়র চিকিৎসকরা। উল্টো তারা মমতাকে ক্ষমা চাওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন। এই অবস্থার মধ্যেই তিনদিন আগে জন্ম হয় এক শিশুর।তবে ভেন্টিলেটরের সুবিধা না-পাওয়ায় গতকাল শিশুটি মারাগেছে।
সাদা কাপড়ে মোড়া সন্তানকে কোলে আঁকড়ে হাসপাতাল থেকে বেরোনোর সময় কান্নায় ভেঙে পড়া শিশুটির বাবা অভিজিৎ বলেন, কর্মবিরতির জন্য আমার বাচ্চাটা মরে গেল। এতগুলো হাসপাতালে গেলাম, কোথাও কিছু হল না। ওর কী দোষ, বলতে পারেন? বুধবার সন্ধ্যা থেকে বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা পর্যন্ত ১১ জনের মৃত্যু হয়েছে মেদিনীপুর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে।
পুরো পশ্চিমবঙ্গেড় চিকিৎসকদের কর্মবিরতির কারণে অন্তত ২০ জনের মৃত্যু হয়েছে বলে ভারতীয় সংবাদ মাধ্যমের খবর।ভারতের পশ্চিমবঙ্গে এখন চলছে চিকিৎসকদের কর্মবিরতি। এক জুনিয়র চিকিৎসককে মারধরের অভিযোগে চারদিন ধরে জরুরি সেবা বন্ধ রেখে কর্মবিরতি পালন করছেন চিকিৎসকরা।
বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দোপাধ্যয় চিকিৎসকদের কর্মবিরতি প্রত্যাহারের আহ্বান জানালেও তাতে কাজ হচ্ছে। নিজ অবস্থানে অটল জুনিয়র চিকিৎসকরা। উল্টো তারা মমতাকে ক্ষমা চাওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন।
এই অবস্থার মধ্যেই তিনদিন আগে জন্ম হয় এক শিশুর। তবে ভেন্টিলেটরের সুবিধা না-পাওয়ায় গতকাল শিশুটি মারাগেছে।সাদা কাপড়ে মোড়া সন্তানকে কোলে আঁকড়ে হাসপাতাল থেকে বেরোনোর সময় কান্নায় ভেঙে পড়া শিশুটির বাবা অভিজিৎ বলেন, কর্মবিরতির জন্য আমার বাচ্চাটা মরে গেল। এতগুলো হাসপাতালে গেলাম, কোথাও কিছু হল না। ওর কী দোষ, বলতে পারেন?বুধবার সন্ধ্যা থেকে বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা পর্যন্ত ১১ জনের মৃত্যু হয়েছে মেদিনীপুর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে। পুরো পশ্চিমবঙ্গেড় চিকিৎসকদের কর্মবিরতির কারণে অন্তত ২০ জনের মৃত্যু হয়েছে বলে ভারতীয় সংবাদ মাধ্যমের খবর।ভারতের পশ্চিমবঙ্গে এখন চলছে চিকিৎসকদের কর্মবিরতি।
এক জুনিয়র চিকিৎসককে মারধরের অভিযোগে চারদিন ধরে জরুরি সেবা বন্ধ রেখে কর্মবিরতি পালন করছেন চিকিৎসকরা।বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দোপাধ্যয় চিকিৎসকদের কর্মবিরতি প্রত্যাহারের আহ্বান জানালেও তাতে কাজ হচ্ছে। নিজ অবস্থানে অটল জুনিয়র চিকিৎসকরা। উল্টো তারা মমতাকে ক্ষমা চাওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন।এই অবস্থার মধ্যেই তিনদিন আগে জন্ম হয় এক শিশুর। তবে ভেন্টিলেটরের সুবিধা না-পাওয়ায় গতকাল শিশুটি মারাগেছে।
সাদা কাপড়ে মোড়া সন্তানকে কোলে আঁকড়ে হাসপাতাল থেকে বেরোনোর সময় কান্নায় ভেঙে পড়া শিশুটির বাবা অভিজিৎ বলেন, কর্মবিরতির জন্য আমার বাচ্চাটা মরে গেল। এতগুলো হাসপাতালে গেলাম, কোথাও কিছু হল না। ওর কী দোষ, বলতে পারেন? বুধবার সন্ধ্যা থেকে বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা পর্যন্ত ১১ জনের মৃত্যু হয়েছে মেদিনীপুর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে। পুরো পশ্চিমবঙ্গেড় চিকিৎসকদের কর্মবিরতির কারণে অন্তত ২০ জনের মৃত্যু হয়েছে বলে ভারতীয় সংবাদ মাধ্যমের খবর।
Leave a Reply