শুক্রবার, ১০ জানুয়ারী ২০২৫, ০৩:০০ পূর্বাহ্ন
অনলাইন ডেস্ক :
আজ(বুধবার) বিকেলে কিশোরগঞ্জ জেলা পুলিশের সম্মেলন কক্ষে এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান পুলিশ সুপার মো. মাশরুকুর রহমান খালেদ।
তিনি বলেন, জঙ্গি হামলা মামলায় ২৩ জনের সম্পৃক্ততা পাওয়া গেছে। এরমধ্যে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর বিভিন্ন অভিযানে ১৮ জন নিহত হয়েছে। বাকি ৫ জন আসামি কারাগারে রয়েছেন।
অভিযুক্ত পাঁচ আসামি হলেন- কিশোরগঞ্জের জাহিদুল হক তানিম, গাইবান্ধা জেলার জাহাঙ্গীর আলম ওরফে রাজীব গান্ধী, চাপাইনবাবগঞ্জের মিজানুর রহমান ওরফে বড় মিজান, গাইবান্ধা জেলার মো. আনোয়ার হোসেন ও কুষ্টিয়া জেলার সবুর খান হাসান।
২০১৬ সালের ৭ জুলাই ঈদ উল ফিতরের দিন জামায়াত শুরুর কিছুক্ষণ আগে কিশোরগঞ্জের শোলাকিয়া ঈদগাহের অদূরে আজিম উদ্দিন উচ্চবিদ্যালয়ের পাশে পুলিশের একটি নিরাপত্তাচৌকিতে অতর্কিতে বোমা ও চাপাতি হামলা চালায় জঙ্গিরা।
এদিন দুপুর পর্যন্ত আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ও জঙ্গিদের মধ্যে দফায় দফায় বন্দুকযুদ্ধ হয়।
এতে ঘটনাস্থলেই নিহত হন পুলিশের দুই কনস্টেবল জহিরুল ইসলাম ও আনসারুল হক এবং স্থানীয় গৃহবধূ ঝরণা রাণী ভৌমিক।
এসময় পুলিশের সঙ্গে বন্দুকযুদ্ধে ঘটনাস্থলে নিহত হন আবির রহমান নামের এক জঙ্গি। আহত অবস্থায় আটক করা হয় শফিউল ইসলাম নামে আরেক জঙ্গিকে। পরে নান্দাইলের ডাংরি এলাকায় র্যাবের সঙ্গে বন্দুকযুদ্ধে মারা যান শফিউল। ঘটনার তিন দিন পর কিশোরগঞ্জ সদর মডেল থানায় মামলা দায়ের করা হয়।
Leave a Reply