"কলাপাড়া-কুয়াকাটা বিকল্প সড়কে আন্ধারমানিক নদীর উপর শহীদ সৈয়দ নজরুল সেতু'র নির্মান কাজ ৬৫ শতাংশ সম্পন্ন" Latest Update News of Bangladesh

বুধবার, ২৭ নভেম্বর ২০২৪, ০৯:০০ পূর্বাহ্ন

বিজ্ঞপ্তি :
Latest Update Bangla News 24/7 আপনার চারপাশে ঘটে যাওয়া নানা খবর, খবরের পিছনের খবর সরাসরি ভয়েস অব বরিশালকে জানাতে ই-মেইল করুন- inbox.voiceofbarishal@gmail.com অথবা hmhalelbsl@gmail.com আপনার পাঠানো তথ্যের বস্তুনিষ্ঠতা যাচাই করে আমরা তা প্রকাশ করব।*** প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে!! বরিশাল বিভাগের সমস্ত জেলা,উপজেলা,বরিশাল মহানগরীর ৩০টি ওয়ার্ড ও ক্যাম্পাসে প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে! ফোন: ০১৭৬৩৬৫৩২৮৩




“কলাপাড়া-কুয়াকাটা বিকল্প সড়কে আন্ধারমানিক নদীর উপর শহীদ সৈয়দ নজরুল সেতু’র নির্মান কাজ ৬৫ শতাংশ সম্পন্ন”

“কলাপাড়া-কুয়াকাটা বিকল্প সড়কে আন্ধারমানিক নদীর উপর শহীদ সৈয়দ নজরুল সেতু’র নির্মান কাজ ৬৫ শতাংশ সম্পন্ন”




আরিফ বিল্লাহ নাছিম, কলাপাড়া (কুয়াকাটা) প্রতিনিধি: কলাপাড়া-কুয়াকাটা বিকল্প সড়কের বালিয়াতলী পয়েন্টের আন্ধারমানিক নদীর উপর নির্মানাধীন শহীদ সৈয়দ নজরুল ইসলাম সেতু’র নির্মান কাজ ৪ সেপ্টেম্বর’২০১৮ শেষ হওয়ার কথা থাকলেও বৃষ্টি আর নদীতে জোয়ার ভাটার সমস্যার কারনে এক বছর বাড়ানোর জন্য সংশ্লিষ্ট দপ্তরে আবেদন করেছে সেতু নির্মানাধীন প্রতিষ্ঠান।ইতোমধ্যে সেতুটির পাইলিং, ১১ টি পিয়ার, দুটি এ্যাপার্টমেন্ট সহ ৬৫ শতাংশ কাজ সম্পন্ন হয়েছে।

এ সেতুটির নির্মান কাজ শেষ হলে সড়ক পথে পায়রা বন্দরের পন্য খালাস সহজতর হবে। এছাড়া পটুয়াখালীর কলাপাড়ার বালিয়াতলী, লালুয়া, মিঠাগঞ্জ, ধুলাসার ও লতাচাপলী ইউনিয়নের লক্ষাধিক মানুষের উপজেলা সদরের সাথে যোগাযোগ ব্যবস্থা আরো সহজ হবে। আর কুয়াকাটায় আগত পর্যটক-দর্শনার্থীদের জন্য আরেকটি নতুন পথের দ্বার উম্মোচিত হবে।

সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, ৬৭৭ মিটার দৈর্ঘ্যের এ সেতুটির নির্মান ব্যয় ধরা হয়েছে ৮৯ কোটি ৮৩ লাখ ৮৫ হাজার ৯ ’শ ২৩ টাকা ৪৯ পয়সা। ১৩ টি স্প্যানের ওপর এ সেতুটি নির্মিত হবে। এর সঙ্গে রয়েছে দুই পাড়ের সংযোগ সড়ক। ২০১৩ সালের ১৯ নভেম্বর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পায়রা সমুদ্রবন্দর প্রকল্পের কার্যক্রমের আনুষ্ঠানিক ভাবে উদ্বোধন কালে এ সেতুর ভিত্তি প্রস্তর স্থাপন করেন। আর ২০১৬ সালে ৪ সেপ্টেম্বর ম্যাক্স-র‌্যাংকি জেভি নামের দু’টি ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান যৌথ ভাবে সেতুটির নির্মাণ কাজ শুরু করে।

স্থানীয়রা জানান, সেতুটির নির্মান কাজ শেষ হলে আন্ধারমানিক নদীর বালিয়াতলী পয়েন্টের খেয়া পারাপারে লাখো মানুষের দূর্ভোগ লাঘব হবে। কৃষকদের পন্য পরিবহনসহ শিক্ষার্থীদের স্কুল-কলেজে যাওয়ার পথ সুগম হবে। মালামাল নিয়ে খেয়াঘাটে দীর্ঘ সময় অপেক্ষা করতে হবে না।

ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধি মো. মোখলেচুর রহমান জানান, চলতি মাসের ৪ সেপ্টেম্বর এ সেতুটির নির্মাান কাজ শেষ হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু আবহওয়া অনুকুলে না থাকা ও জোয়ার ভাটার সমস্যার কারনে সেতুটির নির্মান কাজ সম্পন্ন করতে দেরী হচ্ছে। বর্তমানে বিরামহীন ভাবে কাজ চলছে বলে তিনি জানান।

সেতুটির কন্সট্রাকশন ম্যানেজার ইন্দ্রজিৎ পাল জানান, ৬৫ টা গার্ডারের মধ্যে ৭ টির কাজ সম্পন্ন হয়েছে। কাজ শেষ করার সময়সীমা আরো এক বছর বাড়ানোর জন্য সংশ্লিষ্ট দপ্তরে আবেদন করা হয়েছে। আশাকরি আগামী জুন মাসের মধ্যে সেতুটির কাজ সম্পন্ন হবে।

সোশ্যাল মিডিয়াতে শেয়ার করুন



Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *










Facebook

© ভয়েস অব বরিশাল কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
Developed BY: AMS IT BD