কারামুক্ত হয়ে আন্দোলনের বিষয়ে যা বললেন ফখরুল Latest Update News of Bangladesh

বৃহস্পতিবার, ৩১ অক্টোবর ২০২৪, ১১:২২ পূর্বাহ্ন

বিজ্ঞপ্তি :
Latest Update Bangla News 24/7 আপনার চারপাশে ঘটে যাওয়া নানা খবর, খবরের পিছনের খবর সরাসরি ভয়েস অব বরিশালকে জানাতে ই-মেইল করুন- inbox.voiceofbarishal@gmail.com অথবা hmhalelbsl@gmail.com আপনার পাঠানো তথ্যের বস্তুনিষ্ঠতা যাচাই করে আমরা তা প্রকাশ করব।*** প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে!! বরিশাল বিভাগের সমস্ত জেলা,উপজেলা,বরিশাল মহানগরীর ৩০টি ওয়ার্ড ও ক্যাম্পাসে প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে! ফোন: ০১৭৬৩৬৫৩২৮৩
সংবাদ শিরোনাম:




কারামুক্ত হয়ে আন্দোলনের বিষয়ে যা বললেন ফখরুল

কারামুক্ত হয়ে আন্দোলনের বিষয়ে যা বললেন ফখরুল




ডেস্ক রিপোর্ট: সাড়ে তিন মাস কারাবন্দি থাকার পর মুক্তি পেয়ে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, বিজয় না আসা পর্যন্ত গণতন্ত্র ফেরানোর চলমান আন্দোলন অব্যাহত থাকবে।

বৃহস্পতিবার (১৫ ফেব্রুয়ারি) বিকেল ৩টা ৪৫ মিনিটে কেরানীগঞ্জে অবস্থিত ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে মুক্তি পান মির্জা ফখরুল। এরপর সেখানে উপস্থিত সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন তিনি।

বিএনপি মহাসচিব বলেন, বাংলাদেশের জনগণ গণতন্ত্রের জন্য, ভোটের অধিকারের জন্য, ভাতের অধিকারের জন্য সবসময় সংগ্রাম করেছে, লড়াই করেছে। ইনশাআল্লাহ এই সংগ্রামে তারা জয়ী হবে।

মির্জা ফখরুলের মুক্তির ৪ মিনিট পর একই কারাগার থেকে ছাড়া পান দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরীও।

মুক্তি পাওয়ার পর তিনি বলেন, ওরা রাষ্ট্র শক্তিকে কব্জা করে ক্ষমতা দখল করেছে, বাংলাদেশের মানুষ তাদের প্রত্যাখ্যান করেছে। তারা নির্বাচনে নৈতিকভাবে জনগণের কাছে পরাজিত হয়েছে।

তিনি বলেন, আমরা বলতে চাই, গণতন্ত্রের আন্দোলন অটুট থাকবে। যতদিন দেশে গণতন্ত্র ফেরত না আসবে, জনগণের ভোটে নির্বাচিত সরকার না আসবে ততদিন এই সংগ্রাম অব্যাহত থাকবে।

ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারের প্রধান ফটকে উপস্থিত ছিলেন বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতা তাইফুল ইসলাম টিপু, শামীমুর রহমান শামীম, নিপুণ রায় চৌধুরী, ফরহাদ হোসেন আজাদ, সাবেক সাংসদ আলী নেওয়াজ মাহমুদ খৈয়ম, ইসরাফিল খসরু চৌধুরী, শায়রুল কবির খানসহ অনেক নেতাকর্মী।

কারাগার থেকে মুক্তির সময় বিএনপি মহাসচিবকে আনতে যান তার সহধর্মিণী রাহাত আরা বেগম এবং বিএনপি মহাসচিবের একান্ত সহকারী ইউনুস আলী।

গত ২৯ অক্টোবর বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরকে এবং ২ নভেম্বর আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরীকে তাদের বাসা থেকে তুলে নিয়ে যায় ডিবি পুলিশ। পরে প্রধান বিচারপতির বাসভবনে হামলার ঘটনায় পুলিশের করা মামলায় তাদের গ্রেপ্তার দেখানো হয়।

সোশ্যাল মিডিয়াতে শেয়ার করুন



Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *










Facebook

© ভয়েস অব বরিশাল কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
Developed BY: AMS IT BD