সোমবার, ২৫ নভেম্বর ২০২৪, ০৫:৩৭ পূর্বাহ্ন
স্টাফ রিপোর্টার //
জনপ্রিয়তা আর জনরায়ে পিছিয়ে থাকা সত্ত্বেও নির্বাচনের কৌশল হিসেবে ভোটারদের বিভিন্ন প্রলোভন দেখিয়ে এগিয়ে থাকা প্রার্থীর সমালোচনায় মগ্ন থাকায় ভোটারদের কাছেই হাস্যকর ব্যক্তি হিসেবে ক্ষ্যাতী পেয়েছে।তার নির্বাচনী প্রচারনার কায়দায় রীতিমতো হাস্যকর প্রলাপ বাক্য হিসেবে অভিমানী দেয় এলাকাবাসী।নাম না প্রকাশের শর্তে একাধীক ভোটার জানায়, গত ৩০ জুলাইয়ের অনুষ্ঠিত নির্বাচনে তারা এমরান চৌধুরী জামাল পক্ষে প্রকাশ্যে নির্বাচনী প্রচারনা সহ তার বিজয়ের লক্ষে কাজ করে। কিন্তু জনরায়ে অনেকটা পিছিয়ে থাকায় পূনঃনির্বাচনে ভোট দিতেই না যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। যেখানে কোন ভাবেই ব্যবধান পূরণ হয়ে বিজয় সম্ভব নয় এমরান চৌধুরী জামালের।
জেনে বুঝে এরপরেও যদি পুনরায় তার পক্ষে যাই সেটা হবে অকারনে উজান ঠেলারমত বিষয়। এমন কাজ নিশ্চই কেউ করবে না। কেউ কি করবে বলেও বিপরীতে প্রশ্ন ছুড়ে দেয় কয়েক ভোটাররা। ২৩নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর পদ প্রার্থী এমরান চৌধুরী জামালের সাথে যোগাযোগের চেষ্টা করলে তাকে না পাওয়ায় তার বক্তব্য নেয়া সম্ভব হয়নি। জনরায়ে এগিয়ে থাকা সাবেক কাউন্সিলর এনামুল হক বাহারের কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন,পূনঃনির্বাচনের কেন্দ্রে তার প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী এগিয়ে ছিল। বাকী তিনটি কেন্দ্রে সুষ্ঠু ভোট গ্রহনের ফলে তিনি এগিয়ে রয়েছে।
ঐ কেন্দ্রে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী তার পেশী শক্তির প্রভাব বিস্তার ঘটিয়ে অনিয়ম করার অভিযোগের সত্যতা পাওয়ায় নির্বাচন কমিশন একটি কেন্দ্রে পূনঃনির্বাচন দিয়ে ভোট গ্রহনের ঘোষনা দেয়। অনিয়ম করে সঘোষিত বিজয় উল্লাসে মিছিলো করেছিল জামাল। তিনি আরো বলেন একটি কেন্দ্রের পূনঃনির্বাচনে ভোটাররা যাকে যোগ্য মনে করবে তাকে ভোট প্রদান করে জনপ্রতিনিধি হিসেবে বিজয়ী করবে। জনসেবা যেখানে করতে এসেছি সেখানে জনরায়ের বিপরীতে যাওয়ার কোন ইচ্ছেই নেই।ছাত্র রাজনীতির শুরু থেকেই জনগনের কাতারে নিজেকে সামিল করে সেবা প্রদান করে আসছে। জনগনের কল্যানে ওয়ার্ড উন্নয়ন করার মধ্য দিয়ে জনগনের সেবক হয়েই চিরকাল থাকতে চাওয়ার আশা ব্যক্ত করে এনামুল হক বাহার।
Leave a Reply