লালমোহনে জমিতে বেড়া দেওয়াকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষে বৃদ্ধ নিহত Latest Update News of Bangladesh

রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪, ১২:২১ অপরাহ্ন

বিজ্ঞপ্তি :
Latest Update Bangla News 24/7 আপনার চারপাশে ঘটে যাওয়া নানা খবর, খবরের পিছনের খবর সরাসরি ভয়েস অব বরিশালকে জানাতে ই-মেইল করুন- inbox.voiceofbarishal@gmail.com অথবা hmhalelbsl@gmail.com আপনার পাঠানো তথ্যের বস্তুনিষ্ঠতা যাচাই করে আমরা তা প্রকাশ করব।*** প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে!! বরিশাল বিভাগের সমস্ত জেলা,উপজেলা,বরিশাল মহানগরীর ৩০টি ওয়ার্ড ও ক্যাম্পাসে প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে! ফোন: ০১৭৬৩৬৫৩২৮৩
সংবাদ শিরোনাম:




লালমোহনে জমিতে বেড়া দেওয়াকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষে বৃদ্ধ নিহত

লালমোহনে জমিতে বেড়া দেওয়াকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষে বৃদ্ধ নিহত

লালমোহনে জমিতে বেড়া দেওয়াকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষে বৃদ্ধ নিহত




লালমোহন প্রতিনিধি॥ ভোলার লালমোহনে ফসলি জমিতে সীমানা নির্ধারণ (বেড়া দেওয়ার) করার সময় দুই পক্ষের মধ্যে উত্তেজনার একপর্যায়ে সংঘর্ষের ঘটনায় মো. ইউসুফ আলী (৬২) নামে এক বৃদ্ধ নিহত হয়েছেন। এ সয় নিহত বৃদ্ধের ছেলে মো. শাহে আলম (৩৫) ও পুত্রবধূ মমতাজ বেগম (২৮) আহত হয়ে লালমোহন উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসাধীন।

 

 

এ ঘটনায় নিহতের ছেলে শাহে আলম ১৬-১৭ জনকে আসামি করে লালমোহন থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেছেন।

 

 

নিহত ইউসুফ আলী ভোলার লালমোহন উপজেলার পশ্চিম চরউমেদ ইউনিয়নের ১নং ওয়ার্ডের সিকদারহাট গ্রামের মৃত গফুর আলীর ছেলে।

 

 

শনিবার দুপুরে ভোলার লালমোহন উপজেলার পশ্চিম চরউমেদ ইউনিয়নের ১নং ওয়ার্ডের সিকদারহাট এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।

 

 

পুলিশ ও স্থানীয়রা জানান, নিহত ইউসুফ আলীর সাথে পাশ্ববর্তী বাড়ির আজাহার গংদের বাড়ির জমিজমা নিয়ে দীর্ঘদিন বিরোধ চলে আসছিল।

 

এ ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে শনিবার সকালে নিহত ইউসুফ আলী ও তার পরিবার ওই জমিতে বেড়া দিচ্ছিল। ওই সময় আজাহার, ইব্রাহীম, ছিডু, শহিদুল, জাকির এসে বাধা দেয়। এরপর তাদের মধ্যে দীর্ঘ সময় বাকবিতণ্ডা চলতে থাকে। একপর্যায়ে দুইপক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ সৃষ্টি হয়। সংর্ঘষের এক পর্যায়ে আজাহার গ্রুপের লাঠির আঘাতে মাথায় প্রচণ্ড আঘাতপ্রাপ্ত হন ইউসুফ আলী। ওই সময় ছেলে শাহে আলম ও পুত্রবধূ মমতাজ ইউসুফ আলীকে উদ্ধার করতে গেলে তারাও আঘাতপ্রাপ্ত হন। পরে ইউসুফ আলীকে উদ্ধার করে বাড়ি নিয়ে এলে তিনি মারা যান।

 

 

লালমোহন থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাকসুদুর রহমান মুরাদ ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, খবর পেয়ে আমরা নিহতের লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠিয়েছি।

 

 

তিনি আরও জানান, নিহতের ছেলে শাহে আলম ১২ জনের নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাত আরও ৪-৫ জনসহ মোট ১৬-১৭ জনকে আসামি করে হত্যা মামলা দায়ের করেন। আমরা আসামিদের গ্রেফতারের জন্য চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি।

সোশ্যাল মিডিয়াতে শেয়ার করুন



Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *










Facebook

© ভয়েস অব বরিশাল কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
Developed BY: AMS IT BD