ভোলা-বরিশাল সড়কে চলছে জাফরের অবৈধ অটো বিট বানিজ্য! Latest Update News of Bangladesh

রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪, ১১:২৮ অপরাহ্ন

বিজ্ঞপ্তি :
Latest Update Bangla News 24/7 আপনার চারপাশে ঘটে যাওয়া নানা খবর, খবরের পিছনের খবর সরাসরি ভয়েস অব বরিশালকে জানাতে ই-মেইল করুন- inbox.voiceofbarishal@gmail.com অথবা hmhalelbsl@gmail.com আপনার পাঠানো তথ্যের বস্তুনিষ্ঠতা যাচাই করে আমরা তা প্রকাশ করব।*** প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে!! বরিশাল বিভাগের সমস্ত জেলা,উপজেলা,বরিশাল মহানগরীর ৩০টি ওয়ার্ড ও ক্যাম্পাসে প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে! ফোন: ০১৭৬৩৬৫৩২৮৩
সংবাদ শিরোনাম:




ভোলা-বরিশাল সড়কে চলছে জাফরের অবৈধ অটো বিট বানিজ্য!

ভোলা-বরিশাল সড়কে চলছে জাফরের অবৈধ অটো বিট বানিজ্য!




নিজস্ব প্রতিবেদক:বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের পুলিশ ফাঁড়ির সামনেই চলছে অবৈধ ব্যাটারী চালিত অটো গাড়ির বিট বানিজ্য। বন্দর থানা ও ট্রাফিক পুলিশকে প্রতিমাসে মোটা অংকের মাসহারা দিয়ে অবৈধ বিট বানিজ্য চালানোর অভিযোগ পাওয়া গেছে।

অভিযোগ সূত্রে জানাযায়, বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে পিছনের রাস্তা থেকে জিরো পয়েট নামক ও (ভোলা-বরিশাল ) সড়কে প্রায় ৪০টি অবৈধ টোকেন বিহিন ব্যাটারী চালিত হলুদ ও নীল অটো গাড়ি চলাচল করে। আর সেই গাড়ি থেকে ভূইফোড় একটি সংগঠনের শাখা অফিস দিয়ে সভাপতি জাফর হাওলাদার প্রতি গাড়ি থেকে ১১/১২‘শ টাকা করে চাঁদা উঠায় ।

অভিযোগের ভিক্তিতে সরেজমিন অনুসন্ধানে জানা য়ায়, অটো চালাক ( ছদ্দনাম) রাসেল জানায়, বিশ্ববিদ্যালয়ের সামনে থেকে দিনারের পোল জিরো পয়েট পর্যন্ত আমরা গাড়ি চালাই। আমাদের গাড়িতে কোন বিসিসির টোকেন নাই, তবে জাফর ভাই প্রতিমাসে বন্দর থানা পুলিশ ও ট্রাফিক পুলিশের নামে ১১শ থেকে ১২শ টাকা করে চাঁদা উঠায়। আর এই ১২শ টাকা জাফর ভাইকে চাঁদা দিয়ে আয়ের বাকি টাকায় আমাদের সংসার ও ছেলে মেয়ের খরচ চালাই।

অপরদিকে সাধারন শ্রমিকদের রক্ত চুয়ে খেয়ে জাফর আজ লক্ষ লক্ষ টাকার মালিক হয়েছেন বলে সূত্র জানায়।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক ব্যাটারী চালিত অটো চালক জানায়, ভোলা-বরিশাল সড়কে জাফরের চাঁদাবাজি নতুন কোন খবর না। টাকা দিলে গাড়ি চালাতে দেয় । না দিলে চালাতে দেয় না। আর প্রথম যদি কেউ এই সড়কে টোকেন ছাড়া বিটে গাড়ি চালায় তা হলে গাড়ি লাইনে ঢুকাতে ৩ হাজার টাকা জাফর ভাইকে দিতে হয়। জাফর ভাই প্রশাসন ম্যানেজ করে।

এদিকে এ বিষয় ট্রাফিক বিভাগের কর্মকর্তা টিআই রবিউল ইসলাম জানান, ওই সড়কের গাড়ি গুলো থেকে চাঁদা উঠানোর বিষয়টি আমার জানা নাই। তবে আমরা ভোলা-বরিশাল সড়কের লাইন বন্ধ করার পর বিশ্ববিদ্যালয়ের কিছু ছাত্ররা তাদের চলাফেরার সুবিধার জন্য পুনরায় গাড়ি চালু করে। আর ট্রাফিক বিভাগের কোন সদস্য বা কর্মকর্তা ওই সড়ক থেকে টাকা নেয় না।

তিনি আরো জানান,তার উর্ধতন কর্মকর্তার সাথে এ বিষয় কথা বলে আইনী ব্যবস্থা গ্রহন গ্রহন করবেন। এ বিষয় অভিযুক্ত জাফরের সাথে যোগাযোগ করলে তার ফোন বন্ধ পাওয়া যায়। তবে সাধারন অটো চালকদের দাবি প্রশাসন যেন এ বিষয় ব্যবস্থা গ্রহন করেন।

সোশ্যাল মিডিয়াতে শেয়ার করুন



Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *










Facebook

© ভয়েস অব বরিশাল কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
Developed BY: AMS IT BD