ভোলায় বেতন বৈষম্য নিরসনের দাবিতে স্বাস্থ্য সহকারীদের কর্ম বিরতি ও অবস্থান কর্মসূচী পালন Latest Update News of Bangladesh

রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪, ০৫:৩৯ অপরাহ্ন

বিজ্ঞপ্তি :
Latest Update Bangla News 24/7 আপনার চারপাশে ঘটে যাওয়া নানা খবর, খবরের পিছনের খবর সরাসরি ভয়েস অব বরিশালকে জানাতে ই-মেইল করুন- inbox.voiceofbarishal@gmail.com অথবা hmhalelbsl@gmail.com আপনার পাঠানো তথ্যের বস্তুনিষ্ঠতা যাচাই করে আমরা তা প্রকাশ করব।*** প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে!! বরিশাল বিভাগের সমস্ত জেলা,উপজেলা,বরিশাল মহানগরীর ৩০টি ওয়ার্ড ও ক্যাম্পাসে প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে! ফোন: ০১৭৬৩৬৫৩২৮৩
সংবাদ শিরোনাম:




ভোলায় বেতন বৈষম্য নিরসনের দাবিতে স্বাস্থ্য সহকারীদের কর্ম বিরতি ও অবস্থান কর্মসূচী পালন

ভোলায় বেতন বৈষম্য নিরসনের দাবিতে স্বাস্থ্য সহকারীদের কর্ম বিরতি ও অবস্থান কর্মসূচী পালন

ভোলায় বেতন বৈষম্য নিরসনের দাবিতে স্বাস্থ্য সহকারীদের কর্ম বিরতি ও অবস্থান কর্মসূচী পালন




ভোলা প্রতিনিধি॥ নিয়োগবিধি সংশোধন করে বেতন বৈষম্য নিরসনের দাবিতে ভোলায় কর্মবিরতি ও অবস্থান কর্মসূচী পালন করেছে বাংলাদেশ হেলথ অ্যাসিস্ট্যান্ট অ্যাসোসিয়েশন (বিএইসএএ) ভোলা জেলা শাখা।
আজ সকালে সদর উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তার কার্যালয় সামনে স্বাস্থ্য পরিদর্শকদের ১১, সহকারী স্বাস্থ্য পরিদর্শকদের ১২ ও স্বাস্থ্য সহকারীদের জন্য ১৩তম গ্রেড প্রদানের মাধ্যমে বেতন বৈষম্য নিরসনের দাবি জানিয়ে বাংলাদেশ হেলথ অ্যাসিস্ট্যান্ট অ্যাসোসিয়েশন ভোলা জেলা শাখা কর্মবিরতি ও অবস্থান কর্মসূচী পালন করে।

 

 

এসময় বক্তব্য রাখেন, বাংলাদেশ হেলথ অ্যাসিস্ট্যান্ট অ্যাসোসিয়েশন ভোলা জেলা দাবি বাস্তবায়ন কমিটির আহবায়ক মোঃ জাহিদ হাসান।

 

এ সময় উপস্তিত ছিলেন, ভোলা জেলা দাবি বাস্তবায়ন কমিটির সদস্য সচিব মোঃ কামাল উদ্দিন, সভাপতি শাহানাজ বেগম, সাধারন সম্পাদক মোঃ হোসেন, স্বাস্থ্য পরিদর্শক মোঃ আনোয়ার কামাল, স্বাস্থ্য পরিদর্শক দিলরুবা সুলতানা, মোঃ ফিরোজ আলম, মোঃ রফিকুল ইসলাম, স্বাস্থ্য পরিদর্শক সমিতির সভাপতি নাজিম উদ্দিন, সদস্য উওম কুমার ঘোষ সহ ভোলা জেলার আরো অন্যান্য নেতৃবৃন্দ।

 

 

কর্মবিরিত ও অবস্থান কর্মসূচী পালনের সময় বক্তারা বলেন, সত্তরের দশকে পরীক্ষামূলকভাবে এসব স্বাস্থ্য সহকারীদের শুধু বসন্ত ও ম্যালেরিয়া রোগ নিয়ন্ত্রণের দায়িত্ব এককভাবে দেওয়া হয়। স্বাস্থ্য সহকারীদের ঐকান্তিক প্রচেষ্টার ফলে দেশ থেকে বসন্ত ও ম্যালেরিয়া রোগ নির্মূল হয়েছে। পরবর্তী সময়ে ১৯৭৯ সালের ৭ এপ্রিল চালু করা হয় সম্প্রসারিত টিকাদান কর্মসূচি (ইপিআই)। এ কর্মসূচির আওতায় দেশের ১ লাখ ২০ হাজার আউটরিচ রুটিন টিকাদান কেন্দ্রের কর্মসূচি এককভাবে স্বাস্থ্য সহকারীদের ওপর ন্যস্ত করা হয়। টিকাদান কর্মসূচির মাধ্যমে স্বাস্থ্য সহকারীরা বর্তমানে ১০টি মারাত্মক সংক্রামিত রোগের (শিশুদের যক্ষ্মা, পোলিও, ধনুষ্টংকার, হুপিং কাশি, ডিপথেরিয়া, হেপাটাইটিস-বি, হিমোফাইলাস ইনফ্লুয়েঞ্জা, নিউমোনিয়া ও হামে-রুবেলা) টিকা দিয়ে থাকেন। আমাদের স্বাস্থ্য সহকারীরাই ২০১৩ সালে ২৫ জানুয়ারি ৯ মাস থেকে ১৫ বছরের কম বয়সী ৫ কোটি ২০ লাখ শিশুকে এক ডোজ হাম-রুবেলা টিকা সফলভাবে দিয়েছিলেন।

 

 

বক্ত্যরা আরো বলেন, স্বাস্থ্য পরিদর্শক, সহকারী স্বাস্থ্য পরিদর্শক ও স্বাস্থ্য সহকারীদের এই কর্মবিরতির ফলে আগামী ৫ ডিসেম্বর হাম-রুবেলা ক্যাম্পেইনসহ দেশের এক লাখ ২০ হাজার আউটরিচ রুটিন টিকাদান কর্মসূচি বন্ধ থাকবে।

সোশ্যাল মিডিয়াতে শেয়ার করুন



Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *










Facebook

© ভয়েস অব বরিশাল কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
Developed BY: AMS IT BD