দুই মাস বন্ধ থাকার পর ইলিশ ধরছেন ভোলার জেলেরা Latest Update News of Bangladesh

রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪, ০৮:০৮ অপরাহ্ন

বিজ্ঞপ্তি :
Latest Update Bangla News 24/7 আপনার চারপাশে ঘটে যাওয়া নানা খবর, খবরের পিছনের খবর সরাসরি ভয়েস অব বরিশালকে জানাতে ই-মেইল করুন- inbox.voiceofbarishal@gmail.com অথবা hmhalelbsl@gmail.com আপনার পাঠানো তথ্যের বস্তুনিষ্ঠতা যাচাই করে আমরা তা প্রকাশ করব।*** প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে!! বরিশাল বিভাগের সমস্ত জেলা,উপজেলা,বরিশাল মহানগরীর ৩০টি ওয়ার্ড ও ক্যাম্পাসে প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে! ফোন: ০১৭৬৩৬৫৩২৮৩
সংবাদ শিরোনাম:




দুই মাস বন্ধ থাকার পর ইলিশ ধরছেন ভোলার জেলেরা

দুই মাস বন্ধ থাকার পর ইলিশ ধরছেন ভোলার জেলেরা

দুই মাস বন্ধ থাকার পর ইলিশ ধরছেন ভোলার জেলেরা,voiceofbarishal.com




ভোলা প্রতিনিধি: সরকারি নিষেধাজ্ঞায় দুই মাস মাছ ধরা বন্ধ থাকার পর ভোলার মেঘনা-তেঁতুলিয়া নদীতে মাছ ধরতে শুরু করেছে ভোলার সাত উপজেলার লক্ষাধিক জেলে।বুধবার মধ্যরাত থেকে জেলেদের নদীতে মাছ ধরতে আর কোনো বাধা নেই। নিষেধাজ্ঞা উঠে যাওয়ায় স্বস্তি ফিরে এসেছে জেলে পরিবারগুলোতে। সকাল থেকে জাল আর নৌকা নিয়ে জেলেরা নদীতে যাওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছে।

এদিকে দীর্ঘ দুই মাস অলস সময় কাটানোর পর ভোর থেকে কর্মমুখর হয়ে ওঠে ভোলার মেঘনা-তেঁতুলিয়া নদীর প্রায় ১শ ৯০ কিলোমিটার এলাকাজুড়ে। ইলিশের উৎপাদন বৃদ্ধি ও জাটকা রক্ষায় ইলিশ মাছ ধরার ক্ষেত্রে দুই মাসের নিষেধাজ্ঞা শেষে এখন খুশি জেলেরা।

ভোর থেকেই ভোলা সদর, দৌলতখান, বোরহানউদ্দিন, তজুমুদ্দিন, লালমোহন, চরফ্যাশন ও মনপুরা উপজেলায় মেঘনা-তেঁতুলিয়া নদীতে মাছ ধরায় ব্যস্ত হয়ে পড়েছেন জেলেরা। ফলে জেলে পল্লীগুলোতে যেন প্রাণ ফিরে এসেছে। মাছঘাটগুলো জেলে, মাছ ব্যবসায়ী ও ক্রেতা-বিক্রেতাদের হাঁকডাকে মুখরিত হয়ে উঠেছে। তবে অবৈধ জাল দিয়ে নদীতে মাছ ধরার কারণে নিষেধাজ্ঞায় মেনেও কাঙ্ক্ষিত মাছের দেখা মিলে না বলে জেলেরা অভিযোগ করেন। অন্যদিকে বরফ বেচাকেনা আর ভাঙায় ব্যস্ত হয়ে উঠেছে বরফ কলগুলো।

জেলেদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, দুই মাস মাছ ধরা থেকে বিরত থাকার পর নদীতে মাছ শিকারে যাচ্ছেন তারা। নৌকা মেরামত, জাল বোনা ও ছেঁড়া জাল ঠিকঠাক করে নেমে পড়েছেন মাছ শিকারে। বিকল্প কর্মসংস্থান না থাকায় গত দুই মাস ধার-দেনা করে সংসার চলেছে। নদীতে মাছ ধরা পড়লে সামনের দিনগুলো ভালো কাটবে বলে তারা জানান।

ভোলা সদর উপজেলা জেলা মৎস্য কর্মকর্তা মো. আসাদুজ্জামান জানান, ভোলায় ১ লাখ ৩২ হাজার ২৬০ জন জেলে রয়েছে। নিষেধাজ্ঞার সময়ে সব প্রজাতির মাছ ধরা থেকে বিরত থাকায় এদের মধ্যে ৫২ হাজার ২৫০ জনকে ৪০ কেজি হারে চাল বরাদ্দ দেয়া হয়েছে। নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে নদীতে মাছ শিকারের দায়ে গত দুই মাসে ২৪৯ জেলের বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ড হয়েছে। এছাড়া ৪৮০ জনকে ২০ লাখ ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।

সোশ্যাল মিডিয়াতে শেয়ার করুন



Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *










Facebook

© ভয়েস অব বরিশাল কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
Developed BY: AMS IT BD