শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪, ০৬:৩৬ অপরাহ্ন
স্টাফ রিপোর্টার:
পিরোজপুরের জলাবাড়ীতে সদ্য জে এস সির ছাত্রী ( ছদ্দ নাম চুমকি মিস্ত্রী-১৪) কে জলাবাড়ীর প্রিতম মিস্ত্রী সহ মিঠুন মিস্ত্রী ও পল্লবের বিরুদ্ধে পালাক্রমে ধর্ষনের অভিযোগ উঠেছে। স্থানীয় সুত্র জানায়,গত আওয়ামী যুব লীগের প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী অনুষ্ঠান শেষে এহেনও যুবকরা জলাবাড়ীতে নিজ এলাকায় আসেন। ঐদিনই এহেন নষ্ঠ চরিত্রের তিন লম্পট একই এলাকার হত দরিদ্র পরিবারের স্কুল পড়ুয়া ছাত্রীর সাথে পূর্ব পরিচয়ের সুত্র ধরে প্রথমে প্রিতম ফোনে কথা বলে।রাতের বেলা অনেক কথা আছে বলে চুমকিকে জানায়। আর সে মতে জলাবাড়ী জে এস সির ছাত্রী সুইটি গভীর রাতে বাসা থেকে বের হয়।
আর এই বের হওয়াই কাল হয়ে দাড়ায় সুইটির জীবনে। পরিচয়ের সুত্র ধরে প্রথমে সুইটির শরীরের স্পর্শকাতর স্থানে হাত দেয় প্রিতম। জলাবাড়ীর শুভ্রর ছেলে প্রিতম আর মিঠুনের বাবা মনরনজন মিস্ত্রী। অন্যদিকে পল্লব লম্পটের বাবা বিমল ঠাকুর।এহেন তিন লম্পট পর্যায় ক্রমে ধারাবাহিক ভাবে সুইটির শরীরের মধু পান করেন। প্রথমে প্রিতমের অনৈতিক কাজের ভিড়িও ফুটেজ তৈরী করেন পল্লব ও মিঠুন। এর পর ব্লাক মেইলিং করে স্কুল ছাত্রীর সর্বনাশ করে সকলের ভিড়িও করেন। আসলে বর্বরতা কাকে বলে তার জলন্ত প্রমান তিন লম্পটের অসামাজিক কাজের ভিড়িও। এদিকে ঘটনার কথা এক কান দু-কান করে জলাবাড়ীর সর্বত্র ছড়িয়ে পড়ে।
আর এহেন ন্যাক্কার জনক ঘটনা নিয়ে বিতর্কিক পলাশ হত্যার বিষয়ে চরম খল নায়ক চেয়ারম্যান আশীষ বড়াল। ধর্ষনের ভিডিও ফুটোজ চেয়ারম্যান সহ বেশ কয়েকজন সাংবাদিকের হাতে যায়। যদিও লজ্জাসকর ভিডিও নিয়ে চেয়ারম্যান আইনের কাছে না পাঠিয়ে নিজ আদালতে বিচার করে আবারও বিতর্কিত হয়। এলাকার লোকজন বলেন,চেয়ারম্যান আসামীদের কাছ থেকে ১৫ লক্ষ টাকা দাবী করেন। আর প্রধান লম্পটের সাথে বিয়ে দেওয়ার সিদ্বান্ত নেন। এলাকায় অভিযোগ উঠেছে সয়ং বিতর্কিত আশীষ বড়ালের বিরুদ্বে।
আসামীদের কাছ থেকে টাকা নিয়ে প্রতিবেশী দেশ ভারতে পাঠিয়ে দিতে শতভাগ সফল হয়েছে নারী আসক্ত চেয়ারম্যান বাবু আশীষ বড়াল। এ ব্যাপারে জাতীয় দৈনিক সকালের সময় ও দখিনের খবরকে বলেন,আমি সুন্দর সমাধান দেওয়ার চেষ্টা করেছি। তবে মিডিয়ার বাকী প্রশ্নের জবাব এডিয়ে গেছেন সুকৌশলে। জরিমানার জন্য ১৫ লক্ষ টাকার কথা বলেছি। তবে আমি উৎকোচ গ্রহন করিনি। আর ভারত পালিয়ে গেছে এটা আমিও শুনেছি লোকমুখে। সর্বশেষ এলাকায় ভয়ে ও একটি পক্ষের চাপে মেয়ে পক্ষ থানায় অভিযোগ করেনি। তবে মেয়ে ও তার পরিবার ঘটনার কথা আকার ইঙ্গিতে মিডিয়াকে বলতে বাধ্য হয়েছে।
যেহেতু ভিডিও ফুটেজ চেয়ারম্যান, মিডিয়া ও এলাকার বেশ কয়েকজনের হাতে রয়েছে। এ ব্যাপারে এলাকার বিজ্ঞ মহল মনে করেন তিন লম্পটদের পরিবারের অভিবাবকদের থানায় এনে আাইনের হাতে তুলে দিলেই প্রকৃত পাপীর সন্দান পাওয়া যাবে ও শাস্তি হবে। সর্বশেষ থানার জিজ্ঞাসাবাদে জলাবাড়ীর আসল ঘটনার কথা সকলে জানতে পারবে। আর মেয়ে পরিবার পাবে আশার আলো। আর এ প্রতাশ্যা মিডিয়া সহ স্বরূপকাঠী বাসীর।
Leave a Reply