ভোলায় হত্যার উদ্দেশ্যে স্কুলছাত্রকে মারধর,মৃত ভেবে রাস্তায় ফেলে যাওয়ার অভিযোগ Latest Update News of Bangladesh

সোমবার, ২৫ নভেম্বর ২০২৪, ০২:৪৫ অপরাহ্ন

বিজ্ঞপ্তি :
Latest Update Bangla News 24/7 আপনার চারপাশে ঘটে যাওয়া নানা খবর, খবরের পিছনের খবর সরাসরি ভয়েস অব বরিশালকে জানাতে ই-মেইল করুন- inbox.voiceofbarishal@gmail.com অথবা hmhalelbsl@gmail.com আপনার পাঠানো তথ্যের বস্তুনিষ্ঠতা যাচাই করে আমরা তা প্রকাশ করব।*** প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে!! বরিশাল বিভাগের সমস্ত জেলা,উপজেলা,বরিশাল মহানগরীর ৩০টি ওয়ার্ড ও ক্যাম্পাসে প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে! ফোন: ০১৭৬৩৬৫৩২৮৩
সংবাদ শিরোনাম:




ভোলায় হত্যার উদ্দেশ্যে স্কুলছাত্রকে মারধর,মৃত ভেবে রাস্তায় ফেলে যাওয়ার অভিযোগ

ভোলায় হত্যার উদ্দেশ্যে স্কুলছাত্রকে মারধর,মৃত ভেবে রাস্তায় ফেলে যাওয়ার অভিযোগ




ভোলা প্রতিনিধি॥ ভোলায় হত্যার উদ্দেশ্যে মো. সাগর (০৯) নামে তৃতীয় শ্রেণিতে পড়ুয়া এক স্কুলছাত্রকে মারধরের পর মৃত ভেবে রাস্তায় ফেলে যায় হামলাকারীরা।সোমবার (২ সেপ্টেম্বর) ভোলার লালমোহন উপজেলার চরভূতা ইউনিয়নের ২ নং ওয়ার্ডের হরিগঞ্জ গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।

মারধরের শিকার সাগর ওই এলাকার মাকসুল হায়দারের ছেলে। বর্তমানে মো. সাগর গুরুতর আহত অবস্থায় ভোলা সদর হাসপাতালে ভর্তি রয়েছে।

আহত শিশুর পিতা মাকসুল হায়দার জানান, সোমবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭ টার দিকে আমার ছেলে ঘর থেকে বের হয়ে বাড়ির সামনে আসে। ওই সময় একই এলাকার শফিজলের মেয়ে স্বপ্না (২৮) ও নুরে আলমের ছেলে রিকা তাকে মুখ চেপে পাশের একটি নির্জন স্থানে নিয়ে বুকে ও পেটে লাথি মারে এবং দু’জনে তার গলা চেপে ধরে। ওই সময় সাগর জ্ঞান হারিয়ে ফেললে তারা মৃত ভেবে তাকে রাস্তার পাশে ফেলে চলে যায়। পরে ওই স্থান দিয়ে এক পথচারী যাওয়ার সময় সাগরকে পরে থাকতে দেখে চিৎকার দেয়। পরে স্থানীয়দের সহযোগিতায় সাগরকে উদ্ধার করে লালমোহন উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে তাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ভোলা সদর হাসপাতালে প্রেরণ করেন।

তিনি আরও জানান, স্বপ্নার পিতা শফিজল ও রিকার পিতা নুরে আলমের সাথে আমাদের জমি-জমা নিয়ে দীর্ঘ দিন ধরে দ্বন্দ্ব চলছিল। তারা কয়েকবার আমার সন্তানকে হত্যা করার হুমকী দিয়েছে। এ ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে শফিজলের ও নুরে আলম পরিকল্পিতভাবে আামর ছেলেকে হত্যার করার জন্য তাদের সন্তানদের দিয়ে এ ঘটনা ঘটিয়েছে।

এ ব্যাপারে অভিযুক্ত শফিজল ও নুরে আলমের মোবাইল ফোনে একাধিকবার চেষ্টা করেও তাদেরকে পাওয়া যায়নি।

লালমোহন থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মীর খায়রুল কবির জানান, এখন পর্যন্ত থানায় কেউ অভিযোগ করেনি। অভিযোগ পেলে তদন্ত করে আইনানুগ ব্যবস্থ গ্রহণ করা হবে।

সোশ্যাল মিডিয়াতে শেয়ার করুন



Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *










Facebook

© ভয়েস অব বরিশাল কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
Developed BY: AMS IT BD