ভোলার লালমোহনে বিনাদোষে ৯ মাস জেলহাজতে থাকার সংবাদ,পুলিশের তদন্ত টিম গঠন Latest Update News of Bangladesh

সোমবার, ২৫ নভেম্বর ২০২৪, ০৯:৩৬ পূর্বাহ্ন

বিজ্ঞপ্তি :
Latest Update Bangla News 24/7 আপনার চারপাশে ঘটে যাওয়া নানা খবর, খবরের পিছনের খবর সরাসরি ভয়েস অব বরিশালকে জানাতে ই-মেইল করুন- inbox.voiceofbarishal@gmail.com অথবা hmhalelbsl@gmail.com আপনার পাঠানো তথ্যের বস্তুনিষ্ঠতা যাচাই করে আমরা তা প্রকাশ করব।*** প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে!! বরিশাল বিভাগের সমস্ত জেলা,উপজেলা,বরিশাল মহানগরীর ৩০টি ওয়ার্ড ও ক্যাম্পাসে প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে! ফোন: ০১৭৬৩৬৫৩২৮৩
সংবাদ শিরোনাম:




ভোলার লালমোহনে বিনাদোষে ৯ মাস জেলহাজতে থাকার সংবাদ,পুলিশের তদন্ত টিম গঠন

ভোলার লালমোহনে বিনাদোষে ৯ মাস জেলহাজতে থাকার সংবাদ,পুলিশের তদন্ত টিম গঠন

ভোলার লালমোহনে বিনাদোষে ৯ মাস জেলহাজতে থাকার সংবাদ,পুলিশের তদন্ত টিম গঠন




লালমোহন প্রতিনিধি॥ ভোলার লালমোহন উপজেলার চতলা গ্রামের দিনমজুর লিটন নামের মিলে বিনাদোষে ৯ মাস জেলহাজতে থাকার সংবাদ শুক্রবার প্রকাশ হলে জেলা পুলিশ সুপার তদন্ত টিম গঠন করেছেন।

 

 

অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন) মোহাম্মদ আবুল কালাম আজাদের নেতৃত্বে ৩ সদস্যবিশিষ্ট তদন্ত ঠিম গঠন করেন শনিবার। এ টিমে রয়েছেন ভোলা জেলার বিশেষ শাখার ডিআইও (ওয়ান) মো. জাকির হোসেন, ভোলা সদর কোর্ট পরিদর্শক রথীন্দ্রনাথ বিশ্বাস।

 

 

রোববার এলাকা পরিদর্শন করেন তারা। এ সময় জেলে থাকা লিটনের ভাই, স্ত্রী ও মায়ের সাক্ষাৎকার নেন। মামলার প্রকৃত আসামি ঢাকায় থাকা লিটনের আত্মীয় স্বজনের কাছ থেকেও সাক্ষ্য নেন তারা। এছাড়া এলাকার ইউপি সদস্য, গণ্যমান্য ব্যক্তি, দুই লিটনের প্রতিবেশীদেরও সাক্ষ্যগ্রহণ করে তদন্তকারী দল।

 

 

বর্তমানে জেলে থাকা লিটন এবং মামলার প্রকৃত আসামি লিটন দুইজন যে ভিন্ন ব্যক্তি তা তদন্তকালে উঠে আসে। জেলে থাকা লিটনকে নির্দোষ দাবি করেন এলাকাবাসী। তদন্তকারী দল জেলে থাকা লিটনের বাড়ি গিয়েও খোঁজখবর নেন।

 

 

তদন্তকারী দলের প্রধান অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন) মোহাম্মদ আবুল কালাম আজাদ জানান, লিটনের ব্যাপারটি নিয়ে সংবাদ প্রকাশ হলে পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নজরে আসে। শনিবার এ ব্যাপারে ৩ সদস্যের তদন্ত টিম গঠন করেন জেলা পুলিশ সুপার। তার আলোকে আমরা এলাকা পরিদর্শনে আসি। এলাকায় জনপ্রতিনিধিসহ গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গের সাক্ষ্য নিয়েছি। তদন্ত রিপোর্ট কর্তৃপক্ষের কাছে দাখিল করা হবে।

 

 

এ সময় লালমোহন থানার ওসি মীর খায়রুল কবীর, পরিদর্শক (তদন্ত) বশির আলম, ধলীগৌরনগর আওয়ামী লীগের (দক্ষিণ) সভাপতি মোস্তাফিজুর রহমান বাচ্চু মাতাব্বর, ইউপি সদস্য সালাউদ্দিন, এম লোকমান হোসেন, সাবেক ইউপি সদস্য আবু সুফিয়ান জসিম প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

 

 

শুক্রবার ‘লালমোহনে নামের মিলে বিনাদোষে কারাগারে লিটন’ শিরোনামে সংবাদ প্রকাশ হয়। এ সংবাদে এলাকায় চাঞ্চল্য সৃষ্টি হয়। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে লিটনের মুক্তির দাবি জানিয়েছেন এলাকাবাসী।

 

 

শুধু নামের মিলের কারণে গত ৭ ডিসেম্বর ২০১৯ তারিখে মেঘনাপাড়ে ব্লকের কাজ করে বাড়ি ফেরার পর মঙ্গল সিকদার পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের এসআই জসিম উদ্দিন সঙ্গীয় ফোর্স নিয়ে লিটনকে গ্রেফতার করেন। গ্রেফতারের কারণ ও অপরাধ বিষয়ে অবগত না হলেও লিটনকে আদালতে সোপর্দ করা হয়। সেখান থেকে তাকে কেরানীগঞ্জ জেলহাজতে পাঠানো হয়।

 

 

যে মামলায় লিটনকে গ্রেফতার করা হয়েছে সেই মামলার আসামি এই লিটন নয় বলে দাবি করেছে লিটনের ভাই মো. সাইফুল ইসলাম। লিটনের পিতা মৃত নুরুল ইসলাম নামে একই এলাকায় আরও একজন লিটন আছে। যে ছোটবেলা থেকেই ঢাকা থাকে। পল্টন থানায় ২০০৯ সালে মামলা নং ৫৩(৬)০৯ (মেট্রো বিশেষ ট্রাই.৯৩৩/০৯) এর দুই বছর সাজাপ্রাপ্ত আসামি সেই লিটন। নাম ও পিতার নাম একই হওয়ায় নিরপরাধ লিটন গত ৯ মাস ধরে জেলহাজতে রয়েছেন।

 

সাক্ষাৎকার নেন। মামলার প্রকৃত আসামি ঢাকায় থাকা লিটনের আত্মীয় স্বজনের কাছ থেকেও সাক্ষ্য নেন তারা। এছাড়া এলাকার ইউপি সদস্য, গণ্যমান্য ব্যক্তি, দুই লিটনের প্রতিবেশীদেরও সাক্ষ্যগ্রহণ করে তদন্তকারী দল।

 

 

বর্তমানে জেলে থাকা লিটন এবং মামলার প্রকৃত আসামি লিটন দুইজন যে ভিন্ন ব্যক্তি তা তদন্তকালে উঠে আসে। জেলে থাকা লিটনকে নির্দোষ দাবি করেন এলাকাবাসী। তদন্তকারী দল জেলে থাকা লিটনের বাড়ি গিয়েও খোঁজখবর নেন।

 

 

তদন্তকারী দলের প্রধান অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন) মোহাম্মদ আবুল কালাম আজাদ জানান, লিটনের ব্যাপারটি নিয়ে সংবাদ প্রকাশ হলে পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নজরে আসে। শনিবার এ ব্যাপারে ৩ সদস্যের তদন্ত টিম গঠন করেন জেলা পুলিশ সুপার। তার আলোকে আমরা এলাকা পরিদর্শনে আসি। এলাকায় জনপ্রতিনিধিসহ গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গের সাক্ষ্য নিয়েছি। তদন্ত রিপোর্ট কর্তৃপক্ষের কাছে দাখিল করা হবে।

 

 

এ সময় লালমোহন থানার ওসি মীর খায়রুল কবীর, পরিদর্শক (তদন্ত) বশির আলম, ধলীগৌরনগর আওয়ামী লীগের (দক্ষিণ) সভাপতি মোস্তাফিজুর রহমান বাচ্চু মাতাব্বর, ইউপি সদস্য সালাউদ্দিন, এম লোকমান হোসেন, সাবেক ইউপি সদস্য আবু সুফিয়ান জসিম প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

 

 

শুক্রবার ‘লালমোহনে নামের মিলে বিনাদোষে কারাগারে লিটন’ শিরোনামে সংবাদ প্রকাশ হয়। এ সংবাদে এলাকায় চাঞ্চল্য সৃষ্টি হয়। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে লিটনের মুক্তির দাবি জানিয়েছেন এলাকাবাসী।

 

 

শুধু নামের মিলের কারণে গত ৭ ডিসেম্বর ২০১৯ তারিখে মেঘনাপাড়ে ব্লকের কাজ করে বাড়ি ফেরার পর মঙ্গল সিকদার পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের এসআই জসিম উদ্দিন সঙ্গীয় ফোর্স নিয়ে লিটনকে গ্রেফতার করেন। গ্রেফতারের কারণ ও অপরাধ বিষয়ে অবগত না হলেও লিটনকে আদালতে সোপর্দ করা হয়। সেখান থেকে তাকে কেরানীগঞ্জ জেলহাজতে পাঠানো হয়।

 

 

যে মামলায় লিটনকে গ্রেফতার করা হয়েছে সেই মামলার আসামি এই লিটন নয় বলে দাবি করেছে লিটনের ভাই মো. সাইফুল ইসলাম। লিটনের পিতা মৃত নুরুল ইসলাম নামে একই এলাকায় আরও একজন লিটন আছে। যে ছোটবেলা থেকেই ঢাকা থাকে। পল্টন থানায় ২০০৯ সালে মামলা নং ৫৩(৬)০৯ (মেট্রো বিশেষ ট্রাই.৯৩৩/০৯) এর দুই বছর সাজাপ্রাপ্ত আসামি সেই লিটন। নাম ও পিতার নাম একই হওয়ায় নিরপরাধ লিটন গত ৯ মাস ধরে জেলহাজতে রয়েছেন।

সোশ্যাল মিডিয়াতে শেয়ার করুন



Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *










Facebook

© ভয়েস অব বরিশাল কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
Developed BY: AMS IT BD