রবিবার, ১৯ জানুয়ারী ২০২৫, ০৯:৪০ পূর্বাহ্ন
ভয়েস অব বরিশাল ডেস্ক॥ নাম তার চোরা জলিল। এই এক নামে সবাই চিনে । বরিশাল নগরীর এই কুখ্যাত চোরা বসবাস করে ব্যপ্টিষ্ট মিশন রোড এলাকায়। ২০/২২ টি চুরি মামলার আসামী নগরীর চাদমারী, ব্যপ্টিষ্ট মিশন রোড, শেরেবাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পিছনের এলাকায় অভয়ারন্য গড়ে তুলেছে।
দিনে দিনে প্রশাসনের ধরা ছোঁয়ার বাইরে থেকে চোরা জলিলের অপরাধ অপকর্মের ফিরিস্তিও বেড়ে চলছে।
এখন আর চোরা জলিল শুধু চুরি ছিনতাই ও মাদক বানিজ্যর সাথেই সীমাবদ্ধ নেই সে এখন বরিশাল নগরীর এক মস্তবড় চাদাবাজ। তাকে চাদা দিতে অপরগতা প্রকাশ করায় অনেক ব্যবসায়ীর ব্যবসা লাঠে উঠছে। অনেকে চোরা জলিল আতঙ্কে ব্যবসা বন্ধ করে দিয়েছে বলে জানা গেছে।
চোরা জলিলের চাদাবাজি থেকে রেহাই পাচ্ছে না মাথার গাম পায়ে ফেলিয়ে রুটি রুজির যোগান দেয়া গরীব রিকশা চালকরা। চোরা জলিলের হাতে সবচেয়ে বেশি নিগৃহীত হচ্ছে চাদমারী এলাকার রিক্সা ও অটোচালকরা। তাদের মাসিক ও দৈনিক ভিত্তিতে তাকে চাদা দিতে হচ্ছে।
অন্যথায় চোরা জলিল ও তার বাহিনীর হাতে মার খেতে হয় সাধারণ রিকশা চালক ও দিন মজুরদের। জানা গেছে, চোরা জলিল স্থানীয় মানিক নামের এক আলীগ নেতার শেল্টারে ও আশ্রয় প্রশয়ে বেসামাল চাঁদাবাজি চুরি ছিনতাই সহ নানা অপরাধমূলক কর্মকান্ড চালিয়ে যাচ্ছে। এছাড়া চোরা জলিল বেশকিছুদিন ধরে চরমোনাই পীরের নাম ভাঙিয়ে প্রশাসনকে ধোঁকা দিয়ে পথ চলছে।
চোরা জলিল প্রকাশ্যে বলে বেড়ায় আমি চরমোনাই শ্রমিক আন্দোলনের নেতা কেউ আমার কিছু করতে পারবে না। একাধিক ভুক্তভোগী এ প্রতিবেদককে জানায় চোরা জলিলের কথামত চাদা না দিলে আমাদের মারধরের শিকার হতে হয়। আমদের কি দুর্ভাগ্য একটা চিন্হিত চোরকে চাদা দিচ্ছি সেই চোরা আবার নাকি চরমোনাইর মুরিদ
Leave a Reply