সাগরে মাছ শিকারে হারিয়ে যাওয়া জেলেদের ‘মৃত’ ঘোষণা করা হবে Latest Update News of Bangladesh

বুধবার, ২৪ এপ্রিল ২০২৪, ০৮:১৬ অপরাহ্ন

বিজ্ঞপ্তি :
Latest Update Bangla News 24/7 আপনার চারপাশে ঘটে যাওয়া নানা খবর, খবরের পিছনের খবর সরাসরি ভয়েস অব বরিশালকে জানাতে ই-মেইল করুন- [email protected] অথবা [email protected] আপনার পাঠানো তথ্যের বস্তুনিষ্ঠতা যাচাই করে আমরা তা প্রকাশ করব।*** প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে!! বরিশাল বিভাগের সমস্ত জেলা,উপজেলা,বরিশাল মহানগরীর ৩০টি ওয়ার্ড ও ক্যাম্পাসে প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে! ফোন: ০১৭৬৩৬৫৩২৮৩




সাগরে মাছ শিকারে হারিয়ে যাওয়া জেলেদের ‘মৃত’ ঘোষণা করা হবে

সাগরে মাছ শিকারে হারিয়ে যাওয়া জেলেদের ‘মৃত’ ঘোষণা করা হবে

সাগরে মাছ শিকারে হারিয়ে যাওয়া জেলেদের ‘মৃত’ ঘোষণা করা হবে




ভয়েস অব বরিশাল ডেস্ক॥ সাগরে মাছ শিকারে গিয়ে হারিয়ে যাওয়া জেলেদের ‘প্রয়োজনের ক্ষেত্রে মৃত ঘোষণা করতে’ ডিসি সম্মেলন থেকে আসা একটি প্রস্তাব বিবেচনায় নিয়েছে সরকার।

 

 

বুধবার দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে জেলা প্রশাসকদের বৈঠকে বিষয়টি নিয়ে আলোচনা হয় বলে জানান প্রতিমন্ত্রী এনামুর রহমান।

 

 

 

বৈঠক শেষে সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, “সাগরে মাছ ধরতে গিয়ে অনেক জেলে নিখোঁজ হয়ে যায়। তারা দীর্ঘদিন ধরে ফিরে না আসলেও তাদেরকে জেলা প্রশাসকরা মৃত ঘোষণা করতে পারেন না। “ডিসিরা আমাদের প্রস্তাব দিয়েছেন যেন, আইন কাঠামো তৈরি করে তাদেরকে মৃত ঘোষণা করার ব্যবস্থা করা হয়। তা না হলে ওই পরিরবারের লোকেরা অনেক সরকারি সহায়তা থেকে বঞ্চিত থাকেন। এটা একটা সুন্দর প্রস্তাব। মন্ত্রিপরিষদ আলোচনা করে এটার বিষয়ে একটা সিদ্ধান্ত নিতে বলেছি। পাশের দেশে এটার কী সমাধান দেওয়া আছে সেটা অনুসরণ করতে বলেছি।”

 

 

বাংলাদেশের দক্ষিণ উপকূল জুড়ে বরগুনা, পটুয়াখালী, বরিশাল, নোয়াখালী, সন্দ্বীপ, চট্টগ্রাম ও কক্সবাজার জেলার বাসিন্দাদের বড় একটি অংশ মৎস্যজীবী। গভীর সমুদ্রে মাছ শিকারে গিয়ে দুর্ঘটনায় তাদের সলিল সমাধি ঘটলেও তার সঠিক হিসাব নেই। বৈঠকে গ্রামীণ অবকাঠামো উন্নয়নের জন্য এককালীন অর্থ বরাদ্দ চেয়েছেন ডিসিরা।

 

 

প্রতিমন্ত্রী এনামুর বলেন, “আমরা সেখানে দ্বিমত করেছি। দুই বা তিন কিস্তিতে অর্থ বরাদ্দ দিলে কাজের গতি ঠিক থাকে, মনিটরিং ভালো হয়, ভালো ফলাফল পাওয়া যায়।”

 

 

পাহাড় ধস ঠেকাতে আগাম কোনো সঙ্কেত দেওয়া যায় কি না, সেটা দেখতে প্রস্তাব এসেছিল ডিসি সম্মেলন থেকে। বৈঠকে সেই প্রস্তাবটিও বিবেচনায় নেওয়া হয়েছে।

 

 

এনামুর বলেন, “করোনার দুই বছরে ৭ কোটি মানুষকে মানবিক সহায়তা দেওয়া হয়েছে, ৩৩৩ এর মাধ্যেমে কল পেয়ে ২২ লাখ মানুষকে মানবিক সহায়তা দেওয়া হয়েছে। বৈঠকে সেগুলো আলোচনা হয়েছে।

 

 

“ঘূর্ণিঝড় আশ্রয়কেন্দ্র, বন্যা আশ্রয়কেন্দ্রে এবং মুজিব কেল্লার সংখ্যা বাড়ানোর প্রস্তাব করেছেন। আমরা সেই প্রস্তাব গ্রহণ করেছি। কারণ ঘূর্ণিঝড় বন্যা মোকাবেলা করতে গিয়ে আমরা দেখেছি আশ্রয়কেন্দ্রের ঘাটতি আছে। আশ্রয়কেন্দ্রে বৃষ্টির পানি ধরে রাখার প্রস্তাবও ছিল, সেটা নিয়ে সরকারআগে থেকেই কাজ করছে।”

 

 

এলজিইডি, রেড ক্রস, ওয়ার্ল্ড ব্যাংক, ইউএসএইড ও দুর্যোগ মন্ত্রণালয় মিলিয়ে প্রায় সাত হাজার আশ্রয়কেন্দ্র নির্মাণ করেছে। গত চার বছরে ২২০টি নতুন করে করা হয়েছে। আরও এক হাজার আশ্রয়কেন্দ্র নির্মাণের পরিকল্পনা হাতে নিয়েছে।

সোশ্যাল মিডিয়াতে শেয়ার করুন



Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *










Facebook

© ভয়েস অব বরিশাল কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
Developed BY: AMS IT BD